বিতর্কিত সমস্যায় কার সমাধান গ্রহণ করব?
কোন
বিষয়ে মতভেদ থাকলে অথবা একই সময়ে দুই আলেমের ভিন্নমুখী ফতোয়া হলে তাঁর
ফতোয়া গ্রহণ করতে হবে যার ফতোয়া কুরআন ও সহীহ সুন্নাহর বেশি নিকটবর্তী মনে
করেন। যাকে ইলম ও তাকওয়া বেশি বড় মনে হয়। যেমন একই রোগের দুই ডাক্তারের দুই
রকম চিকিৎসা পদ্ধতি ও রায় শোনেন, তাহলে যাকে আপনি বড় ও অভিজ্ঞ ডাক্তার মনে
করেন, তাঁর চিকিৎসা ও পথ্য গ্রহণ করবেন।
যদি তুলনা করার উপায় না থাকে, তাহলে যার ফতোয়া মানার দিক থেকে সহজ, তাঁর ফতোয়া অনুযায়ী আমল করবেন। যেহেতু দ্বীন সহজ। মহান আল্লাহ বলেছেন,
যদি তুলনা করার উপায় না থাকে, তাহলে যার ফতোয়া মানার দিক থেকে সহজ, তাঁর ফতোয়া অনুযায়ী আমল করবেন। যেহেতু দ্বীন সহজ। মহান আল্লাহ বলেছেন,
“আল্লাহ তোমাদের (জন্য যা) সহজ (তা) করতে চান, তিনি তোমাদের কষ্ট চান না। (বাকারাহঃ১৮৫)
“আল্লাহ তোমাদেরকে কোন প্রকার কষ্ট দিতে চান না।” ( মায়িদাহঃ ৬)
“তিনি দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন কঠিনটা আরোপ করেননি।” (হাজ্জঃ ৭৮)
“আল্লাহ তোমাদেরকে কোন প্রকার কষ্ট দিতে চান না।” ( মায়িদাহঃ ৬)
“তিনি দ্বীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন কঠিনটা আরোপ করেননি।” (হাজ্জঃ ৭৮)
আর মহানবী (সঃ) বলেছেন, “সহজ কর, কঠিন করো না।”
আবারও বলি যে, এ হল সাধারণ মানুষের জন্য, যারা নিজে দলীল যাচাই-বাছাই করতে পারে না এবং দুই আলেমের মধ্যে পাথক্য নির্ণয়ও করতে পারে না। পক্ষান্তরে যাদের সে ক্ষমতা আছে [দলিল যাচায় বাছায় করা, পার্থক্য নির্ণয় করার], তাঁদের জন্য অনুসন্ধান চালিয়ে সঠিক সমাধান জেনে নেওয়া জরুরী। (ইবনে উষাইমীন)
আবারও বলি যে, এ হল সাধারণ মানুষের জন্য, যারা নিজে দলীল যাচাই-বাছাই করতে পারে না এবং দুই আলেমের মধ্যে পাথক্য নির্ণয়ও করতে পারে না। পক্ষান্তরে যাদের সে ক্ষমতা আছে [দলিল যাচায় বাছায় করা, পার্থক্য নির্ণয় করার], তাঁদের জন্য অনুসন্ধান চালিয়ে সঠিক সমাধান জেনে নেওয়া জরুরী। (ইবনে উষাইমীন)
No comments:
Post a Comment