Thursday, May 10, 2018

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা
কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না"
"FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"
.
"আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে
facebook এ কি করছেন ??"
.
" facebook তো ভাল জায়গা
নয়।তো FB এ কি করছেন ???"
.
" ইসলামে FB/internet
চালানো
জায়েজ নয় "
ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি.......
.
এমন অনেক কথাই শুনতে হয় আমরা
যারা FB-তে ইসলাম প্রচার করি,
ভাল কথা লিখি তাদেরকে।
.
কিন্তু যারা মনে করে যে fB মানেই
খারাপ তাদের বলছি।

হাদিস ছাড়া শুধু কুরআন অনুসরণ কতটুকু যৌক্তিক?

হাদিস ছাড়া শুধু কুরআন অনুসরণ কতটুকু যৌক্তিক?
সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে ওমার রাদিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইসলামের ভিত্তি হল পাঁচটি যথাঃ সাক্ষ্য প্রদান করা যে, আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া সত্যিকার কোন মা’বুদ বা উপাস্য নেই এবং সাক্ষ্য প্রদান করা যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা’আলার রাসূল। সালাত কায়েম করা, যাকাত আদায় করা, রমযান মাসে সাওম পালন করা এবং সামর্থ্য বান ব্যক্তির বাইতুল্লায় হজ্জ সম্পদান করা। [সহিহ বুখারি, হাদীস নম্বর ৮; সহিহ মুসলিম, হাদীস নম্বর ১৬]
ইসলামের এই পাঁচটি হল ইবাদতের মুল ভিত্তি, যার উপর ইসলাম দাড়িয়ে আছে। এর কোন একটি আমল সঠিকভাবে পালন করতে হলে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুন্নাহর বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানা ছাড়া আমল করা কখনও সম্ভব নয়।
ক। সালাতঃ সালাত মুসলমানের উপর সবচেয়ে বড় ফরয ইবাদত। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে,

Monday, May 7, 2018

আপনি কিভাবে শয়তান থেকে বাঁচবেন?

আপনি কিভাবে শয়তান থেকে বাঁচবেন

আল্ হামদু লিল্লাহ্ ওয়াছ্ ছালাতু ওয়াস্ সালামু আলা রাসূলিল্লাহ্।

সম্মানিত পাঠক-পাঠিকা! আল্লাহ আপনাকে এবং আমাকে শয়তান থেকে রক্ষা করুন। শয়তান মানুষের প্রথম এবং শেষ শত্রু প্রকাশ্য শত্রু। তার কুমন্ত্রণা ও অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য মানুষ মাত্রেই প্রচেষ্টা চালায়। কিন্তু অস্ত্র যদি ধারালো না হয় বা সঠিকভাবে নিক্ষিপ্ত না হয় তবে শত্রু লক্ষ্যভ্রষ্ট হবে। তাই শয়তান নামক শত্রু থেকে বাঁচার জন্য মহান ক্ষমতাধর আল্লাহ্ তা‘আলার এলাহী অস্ত্রই হচ্ছে সবচেয়ে বড় মাধ্যম।

মনে রাখবেন, এই শয়তান থেকে বাঁচতে হলে মনগড়া রক্ষা-কবচ ব্যবহার করলে হবে না। যেমন তাবীয-কবচ, সুতা, তাগা, রিং প্রভৃতি। কেননা এগুলো ব্যবহার করা শির্ক। যেমন রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) বলেন, “যে ব্যক্তি তাবীয ব্যবহার করবে সে শির্ক করবে।” (আহমাদ)

আমরা আপনাদের সামনে ইসলামে অনুমোদিত সেই সমস্ত মাধ্যম উল্লেখ করছি যা দ্বারা আপনি শয়তানকে বিতাড়িত ও পরাজিত করতে পারবেন। তার চক্রান্ত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।

Sunday, May 6, 2018

দোআ শুরু করার আগে করনীয়........... প্রশ্ন :আমরা জানি দোয়া করার আগে, প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করতে হয় এরপর রাসুলের উপর দুরুদ পরতে হয় এরপর নিজের যা চাওয়ার চাইতে হবে এখন আমার প্রশ্ন হলো দোয়া করার আগে আমি যেভাবে শুরু করেছি সেই ভাবে কি দুয়া শেষ করতে হবে ?একটু জানাবেন।

দোআ শুরু করার আগে করনীয়...........
প্রশ্ন :আমরা জানি দোয়া করার আগে, প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করতে হয় এরপর রাসুলের উপর দুরুদ পরতে হয় এরপর নিজের যা চাওয়ার চাইতে হবে এখন আমার প্রশ্ন হলো দোয়া করার আগে আমি যেভাবে শুরু করেছি সেই ভাবে কি দুয়া শেষ করতে হবে ?একটু জানাবেন।
===================================
উত্তর : দুআর শুরুতে আল্লাহর প্রশংসা ও রাসুলের প্রতি দুরুদ এবং দুআ শেষ করে পূণরায় আল্লাহর প্রশংসা ও রাসূলের প্রতি দুরুদ পেশ করা দুআর একটি আদব। অর্থাৎ দুআর শুরুতে আল্লাহর হামদ (প্রশংসা) করে এর পরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি ছোট/বড় যেকোনো দরুদ পড়ে এর পরে নিজের জন্য দুয়া করতে হবে। আবার দুআ শেষ করে পূণরায় তা করতে হবে।
কেননা, হাদীসে এসেছে: "একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দেখলেন এক ব্যক্তি দুআ করছে কিন্তু সে দুআতে আল্লাহর প্রশংসা ও রাসূলের প্রতি দরূদ পাঠ করেনি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে লক্ষ্য করে বললেন, সে তাড়াহুড়ো করেছে। অতঃপর সে আবার প্রার্থনা করল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে অথবা অন্যকে বললেন,

Saturday, May 5, 2018

পত্র-পত্রিকা, ম্যগাজিন ইত্যাদিতে গল্পের সাথে প্রাণীর ছবি বা কার্টুন অঙ্কণ করা: বিকল্প উপায় কি?

পত্র-পত্রিকা, ম্যগাজিন ইত্যাদিতে গল্পের সাথে প্রাণীর ছবি বা কার্টুন অঙ্কণ করা: বিকল্প উপায় কি? ------------------------------------- ইসলামে প্রাণীর ছবি অঙ্কণ করার ব্যাপারে কঠোর ভাষায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের পাশাপাশি অঙ্কণকারীদের কঠিন পরিণতির কথা বর্ণিত হয়েছে। তাই যে বা যারা প্রাণীর ছবি বা কার্টুন অঙ্কণ করে তারা গুনাহগার হবে। আল্লাহ ক্ষমা করুন। আমীন। এতে যদি গল্প লেখকের সমর্থন না থাকে তাহলে সেগুনাহ থেকে বেঁচে যাবে। পত্রিকা কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে কলে গল্পের সাথে প্রাণীর ছবি না এঁকে বরং গল্পের বিষয় বস্তুর সাথে সঙ্গতি রেখে অন্য কিছুর ছবি (যেমন ফুল, গাছ-পালা, সাগর, নদী, আকাশ ঘরবাড়ি ইত্যাদি) ব্যবহার করতে পারে। অথবা

প্রশ্ন: ইসলামে যুদ্ধবন্দী মহিলাদেরকে দাসী বানানো হত কেন? তাদেরকে কেবল বন্দী না রেখে পুরুষের ভোগের সামগ্রী বানানোর কারণ কি ছিল? -

প্রশ্ন: ইসলামে যুদ্ধবন্দী মহিলাদেরকে দাসী বানানো হত কেন? তাদেরকে কেবল বন্দী না রেখে পুরুষের ভোগের সামগ্রী বানানোর কারণ কি ছিল?
-
উত্তর: কেবল ভোগের সামগ্রী নয়। বরং তাদের সামাজিক নিরাপত্তাই এখানে প্রধান। আর যুদ্ধবন্দীদের এই বিধান ইসলামপূর্ব যামানা থেকেই চালু ছিল। ইসলাম সেটা বাতিল করেনি।
-
আল্লাহ বলেন, তবে তাদের স্ত্রীগণ ও মালিকানাধীন দাসীরা ব্যতীত। কেননা এতে তারা নিন্দিত হবে না’ (মুমিনুন ২৩/৬)।
-
এর পিছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যেমন- 

Thursday, May 3, 2018

রোযা ও রমাযান সম্পর্কিত ৫১টি যয়ীফ ও জাল হাদীস!!!!!!!!!!!!!!


রোযা ও রমাযান সম্পর্কিত ৫১টি যয়ীফ ও জাল হাদীস!!!!!!!!!!!!!!
রোযা ও রমাযানকে কেন্দ্র করে বহু যয়ীফ ও জাল হাদীস লোকমুখে তথা বহু বই-পুস্তকে প্রচলিত ও প্রসিদ্ধ হয়ে আছে। এ স্থলে সেই শ্রেণীরই কিছু হাদীস সংক্ষেপে উল্লেখ করব। যাতে পাঠক তা পাঠ করে সতর্ক হতে পারেন এবং তদ্দবারা আমল ও তাতে উল্লেখিত কথার উপর বিশ্বাস না করে বসেন। আর এ কথা বিদিত যে, কোন জাল তো দূরের কথা, কোন যয়ীফ হাদীস দ্বারা আমল করা বৈধ নয়; চাহে সে হাদীস আহকাম সম্পর্কিত হোক অথবা ফাযায়েলে আ’মাল সম্পর্কিত। বরং সহীহ ও শুদ্ধভাবে যে সব হাদীস বর্ণিত হয়েছে তাই আমলের জন্য যথেষ্ট; যদি আমরা সত্যপক্ষে আমল করতে চাই।[1] উক্ত প্রকার কিছু হাদীস নিম্নরূপঃ-

Tuesday, May 1, 2018

আজকাল একটা জিনিস খুব চোখে পড়ে সেটা হলো ছেলেরা প্রেম করতে গেলে খুজে সুন্দর মেয়ে আর বিয়ে করতে গেলে খুজে ধার্মিক মেয়ে। কিছুমেয়েরাও তাই বিয়ে করতে চায় ভাল ছেলে তবে দাড়িয়ালা ছেলে পছন্দ করেনা আশ্চর্য লাগে।

আজকাল একটা জিনিস খুব চোখে পড়ে সেটা হলো ছেলেরা প্রেম করতে গেলে খুজে সুন্দর মেয়ে আর বিয়ে করতে গেলে খুজে ধার্মিক মেয়ে। কিছুমেয়েরাও তাই বিয়ে করতে চায় ভাল ছেলে তবে দাড়িয়ালা ছেলে পছন্দ করেনা আশ্চর্য লাগে। দাড়িছাড়া, টাকনুর নিচে প্যান্ট পড়া ছেলেদের দেখলে এত রাগ লাগে মন চায় ধরে এদের প্যান্ট টাকনুর ওপর পর্যন্ত কেটে দেই। আবার এমন ছেলেরা চায় ধার্মিক বৌ। আর যেসব ছেলেদের দেখি দাড়িনাই আবার তিনি হয়েছেন কোন ইসলামিক গ্রুপের প্রশাসক, মডারেটর অসহ্য লাগে মন চায় রিপোর্ট করে এদের ফেসবুক থেকে বের করে দেই। আর আছে কিছু ছেলে/মেয়ে যারা খুব ভাল ভাল পোষ্ট করে, কিন্তু তাদের দেখলে বোঝবেননা তারা আসলে ছেলে না মেয়ে,নামের কি ধরন নিজের নাম নিজেই রাখছে,নিজেকে খোজরে পাগলা,আল্লাহর বান্দা,আমি এক মুসাফির,তোমাকে খুজছি,আমি মুসলিম চির রনবীর,স্বপ্নের বাসর ইত্যাদি।নিজের ছবি দিলে গোনাহ হবে তাই তারা বড় বড় নায়ক,নায়িকাদের ছবি দিয়ে ফেসবুক চালায়।তবে এটা ঠিক তারা copy paste করে পোষ্টটা ভালই করতে পারে।তারা পছন্দ

যে ছেলেরা মেয়েদের দিকে তাকান? তাহলে পোষ্টটা পড়ুন আশা করি উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।

যে ছেলেরা মেয়েদের দিকে তাকান? তাহলে পোষ্টটা পড়ুন আশা করি উপকার হবে ইনশাআল্লাহ। যুবকঃ হুজুর আমি সুন্দরী মেয়ে দেখলে শুধু চেয়ে থাকি কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারি না। কি করবো হুজুর? হুজুরঃ তাহলে এক গ্লাস দুধ ভরে নিয়ে আস, এমন ভাবে আনবে যাতে পড়ে পড়ে অবস্থা কিন্তু পড়ে না যেন। যুবকঃ আনছি হূজুর! এক গ্লাস দুধ নিয়ে এক কিলো: যাবে এবং ফিরে

শিক্ষনীয় পোষ্ট যে ছেলেরা বিয়ে করেননি এটা তাদের জন্য বেশি শিক্ষনীয় হবে।

শিক্ষনীয় পোষ্ট যে ছেলেরা বিয়ে করেননি এটা তাদের জন্য বেশি শিক্ষনীয় হবে। : এক মা তার ছেলের জন্য বিয়ের ব্যাপারে এক ধার্মিক মেয়ের সাথে সাক্ষাতের আয়োজন করল। ছেলে ও মেয়ে দুইজনই আলাদা একটি রুমে নিজেদের সাথে কথা বলার সুযোগ পেল। ছেলে মেয়েটিকে প্রথমে প্রশ্ন করতে আশ্বস্ত করল। মেয়েটি ছেলেকে অনেক প্রশ্নই জিজ্ঞেস করল। সে তার দৈনন্দিন জীবন, শিক্ষাদীক্ষা, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, স্বভাব, পছন্দের বিষয়, অবসর, অভিজ্ঞতা আরো অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে চাইল। ছেলেটি মেয়ের হাসিমুখে ভদ্রতার সাথে সকল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গেল। এরপর মেয়ে জানতে চাইল, "আমার সম্পর্কে আপনার কোন প্রশ্ন আছে?" "এটা ভাল একটি ব্যাপার, আমার মাত্র তিনটি প্রশ্ন আছে।” ছেলেটি উত্তর করল। মেয়েটি ভাবল, "ও, শুধু তিনটি প্রশ্ন!"

কথা বলার ব্যপারে "ইসলামে"র শিক্ষা কি?

কথা বলার ব্যপারে "ইসলামে"র শিক্ষা কি? ====== ১। কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া। সূরা নূরঃ ৬১ ২। সতর্কতার সাথে কথা বলা। (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়) সূরা ক্বফঃ ১৮। ৩। সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা। সূরা বাক্বারাহঃ ৮৩; বুখারী হ/ ১৪১৩। ৪। অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা। সূরা নূরঃ ৩; বুখারী হা/ ৩৫৫৯।

একটি_শিক্ষনীয়_গল্পঃ একবার এক ব্যাক্তি নদীর কিনারায় বসে ছিল । তখন এক ব্যাক্তি তাকে বললঃ তুমি নদীর কিনারায় কেন বসে রয়েছ ???

একটি_শিক্ষনীয়_গল্পঃ একবার এক ব্যাক্তি নদীর কিনারায় বসে ছিল । তখন এক ব্যাক্তি তাকে বললঃ তুমি নদীর কিনারায় কেন বসে রয়েছ ??? তখন সে বললঃ আমি নদী পার হওয়ার জন্য বসে রয়েছি যখন নদীর সমস্ত পানি শুকিয়ে যাবে তখন আমি নদী পার হব । তখন সেই লোকটি তাকে বললঃ তাহলে আপনাকে আর নদী পার হতে হবেনা কারণ নদীর পানি কি কখনো পুরো শুকাবে ???

রাগ বেশি যাদের তারা পোষ্টটা পড়ুন

রাগ বেশি যাদের তারা পোষ্টটা পড়ুন ছোট্ট এক ছেলে ছিলো প্রচন্ড রাগী। তাই দেখে বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে। প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো। পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে

গালি দেওয়া কতই না নিকৃষ্টতা

গালি দেওয়া কতই না নিকৃষ্টতা আব্দুল্লাহ ইবনু মাস’উদ (রাদি) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স) বলেছেন মুসলিমদের কে গালি-গালাজ করা ফাসেকি এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা কুফুরি। (বুখারি-৪৮, মুসলিম-৬৪) অশ্লীল ভাষা ব্যবহার মুনাফিকীর লক্ষণ:- বিশর ইবনে খালিদ (র)…আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা) থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে থাকে, সে মুনাফিক অথবা যার মধ্যে এ চারটি স্বভাবের কোন একটা থাকে, তার মধ্যেও মুনাফিকীর একটি স্বভাব থাকে, যে পর্যন্ত না সে তা পরিত্যাগ করে। (১) সে যখন কথা বলে মিথ্যা বলে (২) যখন ওয়াদা করে ভঙ্গ করে (৩) যখন চুক্তি করে তা লঙ্ঘন করে (৪) যখন ঝগড়া করে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করে। [সহীহ বুখারী, চতুর্থ খণ্ড, হাদিস নং ২২৯৭ – ইফা] নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, সবচেয়ে নিকৃষ্ট সেই ব্যক্তি যে নিজের বাবা-মা কে গালি দেয়। সাহাবী (রা) গণ প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহ্র রাসূল, নিজের বাবা-মা কে কেউ কখনও গালি দেয় ? নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, যে তার অপর ভাইয়ের বাবা মা কে গালি দেয় এর বদলে সেও তার বাবা-মা কে গালি দেয়। [বুখারী ও মুসলিম]

দুরন্ত সাহসের কাহিনী

দুরন্ত সাহসের কাহিনী সাহসিকতা প্রত্যেক মানুষের একটি মৌলিক গুণ। এ সাহসিকতা ভাল কাজে ব্যবহার করলে সুনাম হয়। আর খারাপ কাজে ব্যবহার করলে বদনাম হয়। অন্যায়কারীর সামনে সত্য কথা বলে তার অন্যায়ের প্রতিবাদ করা প্রশংসনীয় কাজ। রাসূলুল­াহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘সর্বোত্তম জিহাদ হ’ল অত্যাচারী বাদশাহর নিকট হক কথা বলা’ (আবূদাউদ হা/৪৩৪৪; তিরমিযী হা/২১৭৪; মিশকাত হা/৩৭০৫)। যুগে যুগে মহান ব্যক্তিগণ এই সাহসিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাদের মধ্যে তাবেঈ ত্বাউস ইবনু কায়সান (রহঃ) অন্যতম। ইসলামের পঞ্চম খলীফা হিসাবে খ্যাত ওমর ইবনু আব্দুল আযীয (রহঃ)-এর আমলে একজন বিখ্যাত তাবেঈ ছিলেন, যার নাম ত্বাউস। তাঁর বংশক্রম হ’ল আবু আব্দির রহমান ত্বাউস ইবনু কায়সান আল-খাওলানী আল-হামাদানী আল-ইয়ামানী। তিনি একজন দক্ষ ও বিজ্ঞ ফক্বীহ ছিলেন। তিনি ইবনু আববাস, আবু হুরায়রাহ (রাঃ) সহ অন্যান্য ছাহাবীগণের কাছ থেকে হাদীছ শুনেছেন। মুজাহিদ, আমর ইবনু দীনার সহ অনেকে তার নিকট থেকে হাদীছ বর্ণনা করেছেন। ওমর ইবনু আব্দুল আযীয

চল্লিশ বছরের লোকটা আনন্দফূর্তি করতে করতে দিন কাটায়, ভেবেছিল বৃদ্ধবয়সে হজ্জ করে গুনাহ মাফ করিয়ে নেবে কিন্তু হঠাৎ স্ট্রোক করে মারা গেল..

চল্লিশ বছরের লোকটা আনন্দফূর্তি করতে করতে দিন কাটায়, ভেবেছিল বৃদ্ধবয়সে হজ্জ করে গুনাহ মাফ করিয়ে নেবে কিন্তু হঠাৎ স্ট্রোক করে মারা গেল... ছেলেটি ভেবেছিল আগামী বছর থেকেই দাঁড়ি রাখবে, নামাজ পড়া শুরু করবে.. কিন্তু রাতে ঘুমের মধ্যেই মারা গেল... মেয়েটি কখনো মেকআপ ছাড়া বাইরে যায়নি, ঠিকমত পর্দা করেনি,ভেবেছিল রমজান মাসে হিজাব শুরু করবে... কিন্তু একটু পরেই মেয়েটি রাস্তায় বের হয়ে মারা গেল গাড়িচাপা পড়ে...... ছেলেটি ব্যাংকের জবটা ছেড়ে হালাল উপার্জনের চেষ্টা

ভাইয়েরা আপনারা যারা নিজেদের স্ত্রীদেরকে পরপুরুষের চোখের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করছেন,

ভাইয়েরা আপনারা যারা নিজেদের স্ত্রীদেরকে পরপুরুষের চোখের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করছেন, স্ত্রীদের ছবি ফেসবুকে দিয়ে সবাইকে দেখাচ্ছেন, স্ত্রীকে সাজিয়ে নিয়ে বাইরে বের হচ্ছেন আর পরপুরুষ ও লম্পটরা চোখকে পরিতৃপ্ত করছে সেসব প্রত্যেক পুরুষের “দাইয়্যুস” টার্মটির ব্যাপারে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। একজন পুরুষ হাদিসের ভাষ্যমতে দাইয়্যুস সাব্যস্ত হবে যদি সে তার বোন, স্ত্রী, কন্যাদের বেপর্দাভাবে চলাফেরা করাকে

বর্তমান সমাজে হক্ব কথা বলতে গেলে মানুষ শুধু অধিকাংশ লোকের দোহাই দিয়ে বলে যে এতো মানুষ কি ভূল করে নাকি। দেখুন অধিকাংশ মানুষের ব্যাপারে আল্লাহ কোরআনমাজিদে কি বলেছেন।

বর্তমান সমাজে হক্ব কথা বলতে গেলে মানুষ শুধু অধিকাংশ লোকের দোহাই দিয়ে বলে যে এতো মানুষ কি ভূল করে নাকি। দেখুন অধিকাংশ মানুষের ব্যাপারে আল্লাহ কোরআনমাজিদে কি বলেছেন। . (১) ❝বরং অধিকাংশই বিশ্বাস করে না❞ - বাক্বারাহ ১০০ (২) ❝কিন্তু অধিকাংশ লোক শুকরিয়া প্রকাশ করে না❞ - বাক্বারাহ ২৪৩ (৩) ❝আর অধিকাংশই হল পাপাচারী❞ - ইমরান ১১০ (৪) ❝তাদের অধিকাংশ সলা-পরামর্শ ভালো নয়❞ - নিসা ১১৪

কাকে ঠকাচ্ছি আমরা?

কাকে ঠকাচ্ছি আমরা?

গফুর মিয়া এই শহরের একজন দুধ বিক্রেতা। তিনি চিকন বুদ্ধির বাঙালি, তাই ১০ লিটার দুধে ৫ লিটার পানি মিশিয়ে ১৫ লিটার করলেন। সামান্য বুদ্ধিতে পাক্কা পাঁ-চ লিটার লাভ!! খুশিতে চোখ চকচক করে ওঠে তার।
,,
দুধ বিক্রির টাকা পকেটে নিয়ে তিনি চাল কিনতে যান সাবু মুদির দোকানে। সাবু মুদি তাকে 'অতি উত্তম চাউল', 'এরকম চাউল কোথাও পাইবেন না' ইত্যাদি বলে শেষে পাথর মেশানো চাল বিক্রি করে। ওজনেও আধা কেজি কম দেয়।'কত লাভ করে ফেললাম' ভেবে বেজায় খুশি সাবু মুদি লাভের টাকা নিয়ে বাজারে যায় মাছ কিনতে।
,,
মাছ বিক্রেতা সুরুজ মিয়া তাকে ফরমালিন মেশানো পচা মাছ ধরিয়ে দেয় কেনা দামের দ্বিগুন মূল্যে। তার লাভ করতে হবে না?
, , ,
কিছুক্ষণ পরে সুরুজ মিয়ার কাছে খবর আসে, তার ছেলেটা এক্সিডেন্ট করেছে। দ্রুত সে তার ছেলেকে হাসপাতালে নেয়। হাসপাতালের একজন ধান্দাবাজ দালাল 'ভালো চিকিৎসা' র ব্যবস্থা করে দেবার কথা বলে ভংচং বুঝিয়ে সুরুজ মিয়ার কাছ থেকে ভালো পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেয়।
,, ,,
সেই ধান্দাবাজ বাড়ি ফেরার পথে পড়ে ছিনতাইকারীর হাতে।

কি করছি আমরা ফেসবুকের যত্রতত্র আদর্শ হ্যাজবেন্ড- ওয়াইফের মডেল বোঝাতে গিয়ে দেখা যায় আমরা বিভিন্ন ছবি ইউজ করি।

কি করছি আমরা ফেসবুকের যত্রতত্র আদর্শ হ্যাজবেন্ড- ওয়াইফের মডেল বোঝাতে গিয়ে দেখা যায় আমরা বিভিন্ন ছবি ইউজ করি।ঐ ছবি গুলোতে- ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে দেখা যায় স্ত্রী নেকাবী, পর্দা করে,ভ্রু প্লাক করা,বোরখা পরিধান করে আছে, আর পক্ষান্তরে স্বামী ক্লিন সেইভড অথবা খোঁচা খোঁচা দাড়ি আর টাখনুর নিচে প্যান্ট পরা।তারা ইসলামিক পারফেক্ট কাপল বোঝাতে গিয়ে ইসলামকে মানুষের কাছে কিভাবে তুলে ধরছে??আবার দেখা যায়- অনেক নারী-ই মাথায় এক টুকরা কাপড়

লাইক দিয়ে কি করবেন? প্রত্যেকটি মেয়েই জন্মগত সৌন্দর্যের অধিকারি। তাহলে কেনো ছবি এডিট করে নিজের সৌন্দর্য বাড়িয়ে গুগলে দিতে হবে। কিছু মানুষের লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্য?????? দেখানোর জন্য??

লাইক দিয়ে কি করবেন? প্রত্যেকটি মেয়েই জন্মগত সৌন্দর্যের অধিকারি। তাহলে কেনো ছবি এডিট করে নিজের সৌন্দর্য বাড়িয়ে গুগলে দিতে হবে। কিছু মানুষের লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্য?????? দেখানোর জন্য?? যেসব আপুরা গুগলে ছবি দাও ( হউক রিয়েল অথবা, রঙ লাগানো) তাদের কে বলছি আপু প্লিজ একবার কোরানের সূরা আল- আহযাবের ৩৩ নাম্বার। আয়াত টা দেখে নাও। " তোমরা জাহেলিয়াতের নারীদের ন্যায় নিজেদের সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়িয়ো না।...(সুরা আল আহযাবঃ৩৩) আর যারা আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করবে তাদের জন্য বলা হয়েছে,

এক ছাত্র তার উস্তাদকে প্রশ্ন করলো- হুজুর! কিয়ামতের হিসাবনিকাশ কেমনে হবে?

এক ছাত্র তার উস্তাদকে প্রশ্ন করলো- হুজুর! কিয়ামতের হিসাবনিকাশ কেমনে হবে? ছাত্রের প্রশ্ন শোনে উস্তাদ কিছুক্ষণ নিশ্চুপ বসে থাকলেন। তারপর, জুব্বার পকেট থেকে কিছু টাকা বের করে ছাত্রদের মধ্যে বণ্টন করে দিলেন। বণ্টনের প্রক্রিয়া ছিলো এমন- ১ম জনকে ১০০ টাকা। ২য় জনকে ৭৫ টাকা। ৩য় জনকে ৫০ টাকা। ৪র্থ জনকে ২৫ টাকা। ৫ম জনকে ১০ টাকা। ৬ষ্ট জনকে ৫ টাকা। এবং যে ছাত্র প্রশ্ন করেছিলো তাকে দিলেন ১টাকা। . প্রশ্নকারী ছাত্র উস্তাদের এমন

আজকাল নতুন একটা ফিতনা শুরু হয়েছে, সেলিব্রেটিসম! দ্বীনদারদের মধ্যেই এটা প্রকট আকারে দেখা যাচ্ছে। কেউ একজন কিছু আকর্ষণীয় কথা লিখে, কোনো প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কিছু ফলোয়ার পাওয়ার পর নিজেকে এক বিরাট কুতুব মনে করছে।

আজকাল নতুন একটা ফিতনা শুরু হয়েছে, সেলিব্রেটিসম! দ্বীনদারদের মধ্যেই এটা প্রকট আকারে দেখা যাচ্ছে। কেউ একজন কিছু আকর্ষণীয় কথা লিখে, কোনো প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কিছু ফলোয়ার পাওয়ার পর নিজেকে এক বিরাট কুতুব মনে করছে। সুন্দর কথামালার মাধ্যমে কিছু ভাল লিখা লিখে, ফলোয়ারদের উচ্ছসিত প্রশংসা পেয়ে নিজের নফসকে মোটা করছে। হুটহাট বই বের করে উম্মাহকে উদ্ধার করা হচ্ছে আবার সে বই না পড়লে উম্মাহ যে কোন অতল গহবরে হারিয়ে যাবে তার বয়ান শোনানো হচ্ছে। মোটকথা সব মিলিয়ে এটি এখন বেশ বড় একটি ফিতনা। . আপনি ভাল লিখেন, লিখুন। কিন্তু এটা যেন আপনাকে অন্ধ করে না দেয়। আপনি নিজেই ভাল করে জানেন আপনার ইলমের দৌড় কতদূর। গুগলের সাহায্য নিয়ে কাজে-অকাজে, বিজ্ঞ মানুষদের সাথে কথার মারপ্যাঁচ দিয়ে অযথা কুতর্ক করার অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। কিছু মানুষ আপনাকে চেনে, কিছু লোক আপনার প্রশংসা করে মানেই এই নয় আপনাকে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়ে দেয়া হয়েছে। দুঃখজনক

উপহাস বা বিদ্রূপ অর্থ "কারো দোষ এমন ভাবে বর্ণনা করা, যাতে মানুষ তাকে নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা করা বা হেয় করার সূযোগ পায়, যা শুনলে ঐ ব্যক্তির অন্তরে কষ্ট পায়।

উপহাস বা বিদ্রূপ অর্থ "কারো দোষ এমন ভাবে বর্ণনা করা, যাতে মানুষ তাকে নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা করা বা হেয় করার সূযোগ পায়, যা শুনলে ঐ ব্যক্তির অন্তরে কষ্ট পায়। অর্থাৎ কাউকে ছোট করার উদ্দেশ্যে- কারো শরীর, বা অঙ্গ নিয়ে বা কারো অভ্যেস নিয়ে তামশা করা। যেমন এ ভাবে বলা যে, অমুকের চোখ বড়, নাক চেপ্টা, পেঁচা নাকা, পাছা বড়, হাঁটে কেমন! ইত্যাদি মন্তব্য করা। সর্বসম্মতিক্রমে এ ধরনের মন্তব্যে যদি ঐ লোক শুনলে মনে কষ্ট পায় তা নি: সন্দেহে হারাম। রসিকতা ও উপহাস এক নহে। রসিকতা শর্ত সাপেক্ষে বৈধ।

বিয়ে হচ্ছেনা বলে হতাশ? চাকুরি নেই? রিযিকের ব্যাপারে পেরেশানিতে ভুগছেন? সন্তান দরকার? অসুস্থতায় ভুগছেন আরোগ্য দরকার?

বিয়ে হচ্ছেনা বলে হতাশ? চাকুরি নেই? রিযিকের ব্যাপারে পেরেশানিতে ভুগছেন? সন্তান দরকার? অসুস্থতায় ভুগছেন আরোগ্য দরকার? আপনার উপরের সব গুলোর সমাধান একটা জিনিসের মধ্যে রয়েছে।একবার এক লোক শাইখ আব্দুল আযীয ইবনে বায রাহিমাহুল্লার কাছে এসে বলেছিল সাত বছর যাবত তিনি একটা সন্তানের প্রতীক্ষায় আছেন কিন্তু সন্তান দেখার নসীব তার হচ্ছেনা । শাইখ ইবনে বায তাকে এক বাক্যে উত্তর দিয়েছিলেন, ইস্তিগফারের পরিমান বাড়িয়ে দাও।' এক বছর পরে সেই লোক শায়েখ ইবনে বাযের কাছে এসে বললেন,'ইয়া শাইখ, আমি যে জিনিস চেয়েছি সেটা পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ। '

আল্লাহর ভালবাসা

আল্লাহর ভালবাসা আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবী ﷺ বলেন, ‘‘এক ব্যক্তি অন্য কোন গ্রামে তার ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য বের হল। আল্লাহ তা‘আলা তার রাস্তায় এক ফিরিশ্তাকে বসিয়ে দিলেন, তিনি তার অপেক্ষা করতে থাকলেন। যখন সে তাঁর কাছে পৌঁছল, তখন তিনি তাকে বললেন, ‘তুমি কোথায় যাচ্ছ?’ সে বলল, ‘এ লোকালয়ে আমার এক ভাই আছে, আমি তার কাছে যাচ্ছি।’ ফিরিশ্তা জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার প্রতি কি তার কোন অনুগ্রহ রয়েছে, যার বিনিময় দেওয়ার জন্য তুমি যাচ্ছ?’ সে বলল, ‘না,

একটি সুখি দাম্পত্য জীবন

একটি সুখি দাম্পত্য জীবন

ছোট্ট এই জীবন। অথচ চাহিদা অসীম।
সুখের সংসার গড়ে তোলার জন্য চেষ্টার অন্ত নেই
আমাদের। টাকা ছাড়া নাকি সুখি হওয়া যায়না, আর
টাকা উপার্জনের জন্য হারাম পন্থা অবলম্বন করাতেও
যেন কোন মাথা ব্যথা নেই।
কারন কিভাবে যেন আমাদের মাথায় ঢুকে গেছে,
'ঘরে যখন খাবার না থাকে, ভালবাসা তখন জানালা
দিয়ে পালায়!'
:
সত্যিই কি তাই?

বিয়ে করতে ভয় রোজগার কম এসব ভাবেন পোষ্টটা পড়েন

বিয়ে করতে ভয় রোজগার কম এসব ভাবেন
পোষ্টটা পড়েন
♥রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন;
তিনব্যক্তিকে সাহায্যে করা আল্লাহর দায়িত্ব; তাদের মধ্যে একজন হচ্ছে সেই বিবাহকারী যে বিবাহের মাধ্যমে (অবৈধ্য
যৌনাচার হতে)নিজেদের চরিত্রের পবিত্রতা কামনা করে।
(আহমদ,তীরমিযী, নাসাঈ, বাইহাক্বি,হাকেম,
সহীহুল জামে ৩০৫০ নং)।
♥"শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভীতি প্রদর্শন করে
"[বাকারা:২৬৮]।
♥আল্লাহ্ বলেন,

দ্বীনদার ছেলেকে কেন বিবাহ করবেন?

দ্বীনদার ছেলেকে কেন বিবাহ করবেন?

.
•• সে তার দৃষ্টি নত রাখবে। রাস্তাঘাটে বা এখানে সেখানে মেয়েদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকবে না।
.
•• অফিসে বা বাহিরে থাকা অবস্থায় কি করছে তা নিয়ে আপনাকে দুশ্চিন্তায় থাকবে হবে না। অফিসের কলিগ বা অন্য মেয়েদের সাথে ফ্ল্যার্ট করছে কিনা সেই ভয়ে থাকতে হবে না আপনাকে।

অনেকেই বলে থাকেন বর্তমান সমাজে ভাল নেক্কার স্বামী/স্ত্রী পাওয়া নামি মুসকিল। তাহলে পোষ্টটা পড়ুন

অনেকেই বলে থাকেন বর্তমান সমাজে ভাল নেক্কার স্বামী/স্ত্রী পাওয়া নামি মুসকিল। তাহলে পোষ্টটা পড়ুন হযরত ইব্নু আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, এইরূপ মন্দ কথা মন্দ লোকদের জন্যেই শোভা পায়। ভাল কথা ভাল লোকদের জন্যেই শোভনীয় হয়ে থাকে। অর্থাৎ, মুনাফিকরা হযরত আয়িশাহ সিদ্দীকা (রাঃ…আনহা) এর উপর যে অপবাদ আরোপ করেছে এবং তাঁর সম্পর্কে যে জঘন্য কথা উচ্চারণ করেছে তার যোগ্য তারাই। কেননা, তারাই অশ্লীল। হযরত আয়েশাহ (রাঃ…আনহা) সতী-সাধ্বী বলে তিনি পবিত্র কথারই যোগ্য। এ আয়াতটিও হযরত আয়েশাহ (রাঃ…আনহা) এর ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়। আয়াতটির পরিস্কার অর্থ এই যে, আল্লাহর রাসূল (সঃ), যিনি সব দিক দিয়েই পবিত্র, তাঁর বিবাহে যে আল্লাহ তা’আলা অসতী নারী প্রদান করবেন এটা অসম্ভব। কলুষিতা নারী কলুষিতা পুরুষের জন্যে শোভনীয়। এজন্যেই মহান আল্লাহ বলেন, লোকে যা বলে তারা তা হতে পবিত্র। এই দুষ্টু লোকদের মন্দ ও ঘৃণ্য কোথায় তারা যে দুঃখ ও কষ্ট পেয়েছে এটাও ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা লাভের কারণ। তাঁরা রাসূলুল্লাহ (সঃ) এর স্ত্রী বলে জান্নাতে আদ্নে তাঁর সাথেই থাকবে। একদা হযরত উসায়েদ ইব্নু জাবির (রাঃ) হযরত আব্দুল্লাহ (রাঃ) এর নিকট এসে বলেন,

ভালো মানুষেরা কষ্টে থাকে, আর পাপী লোকেরা আনন্দে দিন কাটায়?

ভালো মানুষেরা কষ্টে থাকে, আর পাপী লোকেরা আনন্দে দিন কাটায়?
______________________
প্রশ্নঃ অনেক ভালো লোক আছে, যাদের একটার পর একটা বিপদ-আপদ লেগেই থাকে। কিন্তু অমুক লোকটা এতো খারাপ কাজ করে, তারপরেও সুস্থ সামর্থ্য, দিব্যি আনন্দেই দিন কাটাচ্ছে! আল্লাহ যদি পাপীদের শাস্তি দিয়ে থাকেন তাহলে, এটা কেমন করে হতে পারে?
উত্তরঃ আলহা’মদুলিল্লাহ, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তাআ’লার জন্য। এটা একটা প্রশ্ন যা অনেক ভাই ও বোনেরাই করে থাকেন। যাই হোক এ সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু কথা উল্লেখ করছি।
.
প্রথমেই বলে নেই,

অসম্ভব ভালোবাসেন তাকে, অনেক গভীর সেটা। তাকে ঘিরে একটা আলাদা পৃথিবী আপনার, যেখানে তাকে নিয়ে কষ্ট আর আনন্দ মাখা গল্পগুলো খুব যত্নে সাজিয়ে রাখেন পরম যত্ন আর ভালোবাসায়।

অসম্ভব ভালোবাসেন তাকে, অনেক গভীর সেটা। তাকে ঘিরে একটা আলাদা পৃথিবী আপনার, যেখানে তাকে নিয়ে কষ্ট আর আনন্দ মাখা গল্পগুলো খুব যত্নে সাজিয়ে রাখেন পরম যত্ন আর ভালোবাসায়। সে পৃথিবীতে অন্য কাউকে আপনি এক মূহুর্তের জন্যও কল্পনা করতে পারেন না। জায়গাটা যেন শুধুই তার জন্য। যতই রাগ-অভিমান হোক আপনি সেটা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেন না..এক কথায় পাগলের মত ভালোবাসেন..!! অন্যদিকে একজন মুসলিম হিসেবে আল্লাহর আযাবকেও

বিয়ের আগে ভালবাসায় বিশ্বাস করিনা। তা সে যতই কেউ বলুক ভালবাসি।কারন আমি খুব ভাল করেই জানি বিয়ের আগে প্রেম শয়তানের সৃষ্টি। আর বিয়ের পর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যে পবিত্র ভালবাসা তা আল্লাহর পক্ষ থেকে।

বিয়ের আগে ভালবাসায় বিশ্বাস করিনা। তা সে যতই কেউ বলুক ভালবাসি।কারন আমি খুব ভাল করেই জানি বিয়ের আগে প্রেম শয়তানের সৃষ্টি। আর বিয়ের পর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যে পবিত্র ভালবাসা তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। বিয়ের আগে ভালবাসা বলতে কিছুই নেই। জাস্ট শয়তানের ধোকা। যদি বিয়ের আগে কেউ বলে ভালবাসি তাহলে তাকে বলবো আপনি শয়তানের বশীভূত আছেন। এই ফেক ভালবাসার অনুভূতি আপনার মধ্যে শয়তান সৃষ্টি করেছে। আসলে এটা ভালবাসা না। ইসলামে বিয়ের আগে প্রেম নিষেধ।

জিনাকারি মহিলার তাওবা :

জিনাকারি মহিলার তাওবা :
♦একজন মহিলা আসলেন
মহানবী (সা) এর কাছে…
আর বললেন-“হুজুর
আমাকে পাক করে দিন।”
মহানবী (সা) তাকে জিজ্ঞেস
করলেন-“তুমি কি করেছ?
“মহিলা বললেন-“হুজুর
আমি ব্যভিচার (জিনা/
অবৈধ সম্পর্ক) করেছি।
“মহানবী (সা) বললেন-
“তুমি কি বলছ?
তোমার হুশ ঠিক আছে তো?
“মহিলা বললেন-“হুজুর
আমি সত্যি বলছি।
আমি জিনা করেছি।
এবং গর্ভবতী হয়ে গিয়েছি।
.
“মহানবী (সা) বললেন-

চ্যাটিং_প্রতারণা

চ্যাটিং_প্রতারণা - নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ত রিমা। সে জানত বিয়ের আগে প্রেম করা হারাম, তাই প্রেম করার কোনো ইচ্ছেই তার ছিল না কোনোদিন। - অনার্সে ভর্তি হওয়ার পর রিমির বাবা রিমিকে একটা মোবাইল দেয়, জীবনে প্রথম ব্যক্তিগত মোবাইল হাতে পাওয়া! রিমির খুব ঘনিষ্ঠ বান্ধবী আঁখি! খুব ভাল মেয়েটা, পরিপূর্ণভাবে ইসলাম মেনে চলার চেষ্টা করে। - রিমাকে সে একটা ফেসবুক আইডি খুলে দেয় যাতে দ্বীনী ভাই-বোনদের ইসলামি পোষ্টগুলো পড়ে উপকৃত হতে পারে। বিভিন্ন বিষয়ের উপর ইসলামি পোষ্ট পড়ে দ্বীনী জ্ঞান অর্জনের আগ্রহ বেড়ে যায় রিমার। একদিন

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ