Thursday, January 11, 2018

ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?

ইসলামে পুরুষ এবং নারী সমান হলে, নারীদের পর্দার অড়ালে থাকতে হবে কেন?

– উত্তর দিয়েছেন ডা: জাকির আব্দুল করিম নায়েক (বাংলা)
জবাব
ইসলামে নারীর মর্যাদা’- ধর্মহীন প্রচার মাধ্যমগুলোর উপর্যপুরি আক্রমণের লক্ষ্যস্থল- ‘হিজাব’ বা ইসলামী পোশাক। ইসলামী বিধি বিধানে নারী নিগ্রহের সবচাইতে বড় প্রমাণ হিসেবে যা কথায় কথায় দেখানো হয়। ধর্মীয়ভাবে নারীর জন্য রক্ষণশীল পোশাক বা পর্দা ফরয করার নেপথ্য কারণগুলো আলোচনার পূর্বে ইসলাম আগমনের পূর্বে বিশ্বসমাজে সামগ্রীকভাবে নারীর অবস্থা ও অবস্থান কি ছিল তা নিয়ে কিঞ্চিৎ পর্যালোচনা প্রয়োজন।
ক. ইসলাম-পূর্ব কালে নারীর-মর্যাদা বলতে কোনো ধারণার অস্তিত্ব ছিলনা। তারা ব্যবহৃত হতো ভোগ্য সামগ্রী হিসেবে।
নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলো সর্বজন

ইসলামে দেনমোহরের বিধান।

ইসলামে দেনমোহরের বিধান।


বিবাহ এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি। স্বামী-স্ত্রী
উভয়েই একে অন্যের কাছে উপকৃত ও পরিতৃপ্ত।
কিন্তু স্বামীর অধিকার বেশী। তাই স্ত্রীর
কর্তব্য অধিক। স্ত্রী তার দেহ-যৌবন সহ
স্বামীর বাড়িতে এসে বা সদা ছায়ার ন্যায়
স্বামী-পাশে থেকে তার অনুসরণ ও সেবা
করে। তাই তো এই চুক্তিতে তাকে এমন কিছু
পারিতোষিক প্রদান করতে হয় যাতে সে
সন্তুষ্ট হয়ে স্বামীর বন্ধনে আসতে রাজী হয়ে
যায়। সৃষ্টিকর্তা সবয়ং মানুষকে এ বিধান
দিয়েছেন। তিনি বলেন,

ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের পূর্বে পাত্রি দেখার সীমারেখা।

ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের পূর্বে পাত্রি দেখার সীমারেখা।
দাম্পত্ত জীবনকে সুখময় এবং স্থায়ী করার মানষে
সুখ ও সমৃদ্ধির জন্যে বিয়ের পূর্বে কনে কে
দেখে নেয়া উচিৎ বলে ইসলামে স্পষ্ট ঘোষণা
দেয়া হয়েছে। এ ব্যপারে সর্ব প্রথম দলিল হচ্ছে
কুরআনে কারীমের নিচের আয়াতটিঃ

ইসলাম পুরুষদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় কেন?

ইসলাম পুরুষদের বহুবিবাহের অনুমতি দেয় কেন?
 – উত্তর দিয়েছেন ডা: জাকির আব্দুল করিম নায়েক (বাংলা)
প্রশ্নঃ ইসলাম একজন পুরুষকে একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি দেয় কেন? অথবা ইসলামে বহু-বিবাহ অনুমোদিত কেন?
জবাবক. বহু-বিবাহের সংজ্ঞা‘বহু-বিবাহ’ মানে এমন একটি বিবাহ পদ্ধতি যেখানে এক ব্যক্তির একাধিক স্ত্রী থাকে। বহু-বিবাহ দুই ধরনের- একজন পুরুষ একাধিক নারীকে বিবাহ করে। আর একটি বহু স্বামী বরণ। অর্থাৎ একজন স্ত্রীলোক একাধিক পুরুষ বিবাহ করে। ইসলামে পুরুষের জন্য সীমিত সংখ্যক ‘বহু-বিবাহ’ অনুমোদিত। অপর দিকে নারীর জন্য একাধিক পুরুষ বিবাহ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ‘হারাম’।
এবার মূল প্রশ্নে আসা যাক। কেন একজন পুরুষ একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পায়?

প্রশ্নঃ একজন পুরুষ যদি একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পায়, তাহলে ইসলাম একজন নারীকে কেন একাধিক স্বামী রাখতে নিষেধ করে?

প্রশ্নঃ একজন পুরুষ যদি একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পায়, তাহলে ইসলাম একজন নারীকে কেন একাধিক স্বামী রাখতে নিষেধ করে?
জবাবঅসংখ্য মানুষ যার মধ্যে অনেক মুসলমানও রয়েছে, প্রশ্ন করেন-মুসলিম পুরুষ একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পাচ্ছে অথচ নারীর ক্ষেত্রে সে অধিকার অস্বীকার করা হচ্ছে, এর যৌক্তিকতা কি? অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে যে কথাটি প্রথমেই আমাকে বলে নিতে হবে, তা হলো ভারসাম্যপূর্ণ ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তির ওপরেই একটি ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠিত। মানুষ হিসেবে আল্লাহ তা’আলা নারী ও

আসলে বিয়ে কখন করা উত্তম?

আসলে বিয়ে কখন করা উত্তম?
বিয়ে যখন করা সম্ভব তখন করাই উত্তম। কিন্তু তা করা
হয়ে ওঠে না কিছু কারনে।
আমি এখনো ছোট, বিয়ের বয়স হয়নি, আর এই
বয়সে বিয়ে করলে মানুষ বলবে কি!…বয়স ছোট
হলেও সে বুঝতে শিখেছে সবই। এই অবস্থায়
তার দ্বারা যদি পাপে লিপ্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে তবে
তার জন্য বিয়ে করা ফরয। যেহেতু পাপ থেকে

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ