Sunday, December 17, 2017

খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইসলামিক ওয়েবসাইট ও গ্রুপ।

খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইসলামিক ওয়েবসাইট ও গ্রুপ।

কুরআন ও সহীহ হাদীস ভিত্তিক ওয়েবসাইট গুলো ফলো করুন ।

1. www.hadithbd.com

2. www.quraneralo.com

3. www.preachingauthenticislmainbangla.blogspot.com

4. www.salafibd.wordpress.com

5. www.waytojannah.com

6. www.eshoallahorpothe.wordpress.com

7. islamijiggasa.wordpress.com

8. islamijiggasa.blogspot.com

9. www.islamhouse.com

10. https://islamqa.info/bn/

11. www.sotterdikeahobban.com


Group:

সম্পদ আর মর্যাদা কামাইয়ের উদ্দেশ্যে দীনকে ব্যবহার করার ভয়াবহতা!

সম্পদ আর মর্যাদা কামাইয়ের উদ্দেশ্যে দীনকে ব্যবহার করার ভয়াবহতা:
প্রখ্যাত সাহাবী কা’ব বিন মালেক আনসারী তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন। তিন বলেন,
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:

কুরআন পাঠ করা শেষে সাদাকাল্লাহুল আজিম’ বলার বিধান


‘সাদাকাল্লাহুল আজিম’ বলার বিধান। কতিপয় কারি কুরআনুল কারিম তিলাওয়াত
শেষে ﺻَﺪَﻕَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴْﻢُ বলেন। [1] এরূপ বলার কোনো ভিত্তি নেই। এতে সন্দেহ নেই
যে, আল্লাহ তা‘আলা সত্যবাদী, তার কালাম চিরসত্য। ইমাম নাসাঈ রাহিমাহুল্লাহ বর্ণনা করেন,
রাসূলুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন:

শরয়ী ইলম সংক্রান্ত কিছু জরুরী জ্ঞাতব্য বিষয়- আল্লাহ্‌র দিকে দাওয়াত

শরয়ী ইলম সংক্রান্ত কিছু জরুরী জ্ঞাতব্য বিষয়


আল্লাহ্‌র দিকে দাওয়াত
আল্লাহ্‌র দিকে দাওয়াত দেওয়া সর্বাধিক মহান, নৈকট্য অর্জনকারী বিষয়। এজন্যই এই কাজটি সম্পাদন করেছেন সৃষ্টির সেরা ব্যক্তিত্ব-তথা নবী-রাসূলগণ। আর ইহাই এই দাওয়াতের ফযীলতের প্রমাণ হিসাবে যথেষ্ট। কারণ আমরা সমগ্র মানুষকে জীবনের প্রকৃত দায়িত্বের দিকে আহ্বান করছি। আর তাহল যথাযথভাবে আল্লাহ তা’আলার দাসত্ব করা। মহান আল্লাহ এরশাদ করছেনঃ

৭৯১ টি প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান

প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান

প্রশ্নোত্তরে ইসলামী জ্ঞান
সংকলন ও গ্রন্থনা : মুহা: আবদুল্লাহ্‌ আল কাফী (লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়)
(১ম পর্ব)
বিষয়: ঈমান ও আক্বীদা
১. প্রশ্নঃ আমাদের সৃষ্টিকর্তার নাম কি?
উত্তরঃ আল্লাহ্‌।
২. প্রশ্নঃ আল্লাহর কতগুলো নাম রয়েছে?
উত্তরঃ আল্লাহ তা’আলার নাম অসংখ্য-অগণিত।
৩. প্রশ্নঃ আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?

পবিত্র কুরআনের ১১৪ টি সূরার নাম অর্থসহ

পবিত্র কুরআনের ১১৪ টি সূরার নাম অর্থসহ:  ১. আল ফাতিহা (সূচনা)  ২. আল বাকারা (বকনা-বাছুর)  ৩. আল ইমরান (ইমরানের পরিবার)  ৪. আন নিসা (নারী)  ৫. আল মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত  টেবিল)  ৬. আল আনআম (গৃহপালিত পশু)  ৭. আল আরাফ (উচু স্থানসমূহ),  ৮. আল আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ),  ৯. আত তাওবাহ্ (অনুশোচনা),  ১০. ইউনুস (নবী ইউনুস),  ১১. হুদ (নবী হুদ),  ১২. ইউসুফ (নবী ইউসুফ),  ১৩.

পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলতের হাদিস সমুহ

পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলতের হাদিস সমুহ

১। আবূ উমামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘‘তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ করো। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে’’।  (মুসলিম ৮০৪)
২। নাওয়াস ইবনে সামআন (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, ‘‘কুরআন ও ইহজগতে তার উপর আমলকারীদেরকে (বিচারের দিন মহান আল্লাহর সামনে) পেশ করা হবে। সূরা বাক্কারাহ ও সূরা আলে ইমরান তার আগে আগে থাকবে এবং

নিয়ত অনুসারে নিয়তি ও পরিণতি

নিয়ত অনুসারে নিয়তি ও পরিণতি

নিয়ত অনুসারে নিয়তি ও পরিণতি
عَنْ عُمَرَ بْنِ اْلَخطَّابِ رَضيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ يَقُوْلُ: إِنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَ إِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إِلَى اللهِ وَ رَ سُوْلِهِ فَهِجْرَتٌهُ إِلَى اللهِ وَ رَسُوْلِهِ، وَ مَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ لِدُنْيا يُصِيْبُهَا أَوِامْرَأَةٍ يَتَزَوَّجُهَا فَهِجْرَتُهُ إِلَى مَا هَاجَرَ إِلَيْهِ.
উমর ইবনুল খাত্তাব রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি : কর্ম মাত্রই নিয়তের উপর নির্ভরশীল। এবং প্রত্যেকের প্রাপ্য-ফল হবে তাই, যা সে নিয়ত করেছে। অতএব, কারো হিজরত আল্লাহ ও রাসূলের উদ্দেশ্যে হলে বস্তুত তার হিজরত আল্লাহ ও রাসূলের উদ্দেশ্যেই গণ্য হবে। আর

জেনে নিনঃ আপনার উপর আল কুর’আনের ৯ টি হক।

জেনে নিনঃ আপনার উপর আল কুর’আনের ৯ টি হক.
কুরআনুল কারীম বিশ্ব মানবতার জন্য এক অফুরন্ত নিয়ামাত। আল্লাহ তা‘আলার
বড়ই মেহেরবানী যে, তিনি আমাদের উপর কুরআন অবতীর্ণ করেছেন। কুরআনে
বলা হয়েছে,

কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন !

কুর’আনের অর্থ না বুঝার কারণে আপনি প্রতিদিন যে ১০টি জিনিস হারাচ্ছেন !
১-কুর’আন নাযিলের উদ্দেশ্য বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন ! আপনি যদি কুর’আনের অর্থ না বুঝেই
কেবল উচ্চারণ করে পড়তে থাকেন,তাহলে কুর’আন নাযিলের মূল উদ্দেশ্য হারিয়ে যাবে। আল্লাহ বলেন,

কুরআনের সূরা/আয়াত এর ওয়ালম্যাট ঘরে ঝুলিয়ে রাখা যাবে কি ?

কুরআনের সূরা/আয়াত এর ওয়ালম্যাট ঘরে ঝুলিয়ে রাখা যাবে কি ?
প্রশ্ন : আমাকে একজন “সুরা ইয়াসিন” লেখা একটা ওয়ালম্যাট গিফট দিসে। আমি কি ওই
ওয়ালম্যাট টা আমার ঘরে টাঙ্গিয়ে রাখতে পারবো? কুরআন ও সহিহ হাদীসের আলোকে
জানাবেন কি প্লিজ।
উত্তর :

কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত

কুরআনের কয়েকটি বিশেষ সূরা ও আয়াতের ফজীলত

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
বাজারে প্রচলিত বিদ’আত ও ভুলে ভরা বই এ আমরা কুরআনের প্রত্যেকটি সূরার কোন না কোন ফজীলতের কথা পড়েছি। অথচ এগুলো অনেকাংশেই দুর্বল ও জাল হাদিসের উপর ভিত্তি করে লেখা। এখানে কুরআনের যেসব সূরা ও আয়াতের কথা সহীহ হাদিসে বিশেষ গুরুত্বের সাথে উল্লেখিত হয়েছে, সে হাদিসগুলো একত্রে উপস্থাপন করা হল।
সূরা ফাতিহা

কুরআনুল কারিমের ছেড়া ও পুরনো পৃষ্ঠা পোড়ানোর বিধান

কুরআনুল কারিমের ছেড়া ও পুরনো পৃষ্ঠা পোড়ানোর বিধান
কুরআনুল কারিম আল্লাহ তা‘আলার কালাম, যা তিনি জিবরিল ‘আলাইহিস সালামের মাধ্যমে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর নাযিল করেছেন। অতএব যে আল্লাহ ও কিয়ামত দিবসের উপর ইমান রাখে, তার উপর কুরআনুল কারিমের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ও অপমানের স্থান থেকে তা রক্ষা করা অবশ্য কর্তব্য। কোনো মুসহাফ/ কুরআন যদি পুরনো হয়, ছিড়ে যায় ও তার পৃষ্ঠাগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়, তাহলে এমন জায়গায় রাখা যাবে না, যেখানে অপমানের সম্মুখীন হয়, ময়লা-আবর্জনায় পতিত হয়, মানুষ বা জীব-জন্তু দ্বারা পিষ্ট হয়।
পুরনো কুরআন যদি বাঁধাই করে পাঠ উপযোগী করা সম্ভব হয়, তাহলে

কুরআনুল কারিমের কসম করার বিধান

কুরআনুল কারিমের কসম করার বিধান। কারো নামে কসম করার অর্থ তাকে সম্মান দেওয়া ও তার
সত্তাকে পবিত্র জ্ঞান করা। এ জাতীয় সম্মানের হকদার একমাত্র আল্লাহ তাআলা। যে আল্লাহ ‘তাআলা ব্যতীত
কোনো সত্তার নামে কসম বা শপথ করল সে মূলত আল্লাহর সম্মান ও অধিকারে ঐ সত্তাকে শরিক ও অংশীদার করল। অতএব এটা শিরক। আল্লাহর নামে মিথ্যা কসম করা কবিরা গুনাহ, তবে তা শিরক নয়। শিরক কবিরা গুনা থেকেও বড়,

কুরআন সম্পর্কে কুরআন কী বলে?

=== কুরআন সম্পর্কে কুরআন কী বলে? ===
মহান আল্লাহ মানব জীবনের সকল সমস্যার সমাধানের জন্য শেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট যে গ্রন্থ অবতীর্ণ করেছেন তাহলো আল-কুরআন। এটা মানুষের জন্য পথ নির্দেশ। আল্লাহ বলেন-
إِنَّ هَذَا الْقُرْآنَ يَهْدِي لِلَّتِي هِيَ أَقْوَمُ
নিশ্চয়ই এই কুরআন সেই দিকে পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল। আল-ইস্‌রা, ১৭/৯
>>> কুরআন সত্যসহকারে অবতীর্ণ হয়েছে <<>> কুরআন রসূলের নিজের কোন কথা নয়, কুরআন আল্লাহর ওয়াহী <<>> কুরআন সুরক্ষিত আছে <<>>

কুরআন শিক্ষা: বিধান, পদ্ধতি ও ফযীলত

কুরআন শিক্ষা: বিধান, পদ্ধতি ও ফযীলত

আল কুরআনের পরিচয় :
কুরআন শব্দের অর্থ: পাঠ করা, যা পাঠ করা হয়। আর পরিভাষায়-আল্লাহ তা‘আলা জিবরাঈল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে সুদীর্ঘ ২৩ বছরে মানব জাতির হেদায়াত হিসাবে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে কিতাব অবতীর্ণ করেছেন তার নাম আলকুরআন। নিম্নে কুরআনের পরিচয় তুলে ধরা হলো:
১. কুরআন আল্লাহর কিতাব :
আল্লাহ তা‘আলা যুগে যুগে মানবতার হেদায়াতের জন্য যেসব কিতাব অবতীর্ণ করেছেন সেগুলোকে আসমানী কিতাব বলা হয়। আলকুরআন হলো সর্বশেষ আসমানী কিতাব, যা বিশ্বমানবতার জন্য অবতীর্ণ করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন :

কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত

কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত

কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত
আল্লাহ তাআলা বলেন :
“যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, সালাত কায়েম করে, আমার দেয়া রিজিক থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে এমন ব্যবসার যা কখনো ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। কারণ আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিদান দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরো অধিক দান করবেন। তিনি ক্ষমাশীল ও দয়াবান।”[১]
কুরআন তিলাওয়াত দু’প্রকার। যথা : ১. তিলাওয়াতে লাফজি বা আক্ষরিক পাঠ ২. তিলাওয়াতে হুকমি বা কার্যকর পাঠ।
প্রথম প্রকার তিলাওয়াত : তিলাওয়াতে লাফজি

কুরআন তিলাওয়াত বা অন্যান্য ইবাদাতের সাওয়াব কি মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে?

কুরআন তিলাওয়াত বা অন্যান্য ইবাদাতের সাওয়াব কি মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছে?

প্রথম ফতোয়া
প্রশ্ন : সূরা ইখলাস পাঠ করে কেউ যদি মৃত ব্যক্তিকে ঈসালে সাওয়াব করে, তাহলে মৃত ব্যক্তি কি উপকৃত হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় কি করতেন, কবরবাসীর জন্য তিনি কি তিলাওয়াত করতেন, না শুধু দোয়া করতেন?
উত্তর :
প্রথমত : কেউ যদি কুরআন তিলাওয়াত করে মৃত ব্যক্তিকে ঈসালে সাওয়াব করে, আলেমদের বিশুদ্ধ মতানুযায়ী এ সাওয়াব মৃত ব্যক্তির নিকট পৌঁছায় না, কারণ এটা মৃত ব্যক্তির আমল নয়। আল্লাহ তাআলা বলেছেন :

কুরআন তিলাওয়াত : ফযীলত ও আদব

কুরআন তিলাওয়াত : ফযীলত ও আদব

কুরআন তিলাওয়াতের ফযীলত 

আজ আমরা এমন বিষয়ে আলোচনা করব যা আমাদের কল্যাণের গ্যারান্টি দেয়। যা আমাদেরকে রক্ষা করে যাবতীয় ফিতনা থেকে। এতে আছে অতীত-ভবিষ্যতের সংবাদ আর বর্তমানের জীবন-দিশা। এ কোনো হেলাখেলার বিষয় নয়; চূড়ান্ত ও অলঙ্ঘনীয় বিধান। ঔদ্ধত্য দেখিয়ে যে একে পরিহার করবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে ধ্বংস করে দেবেন। যে এ ছাড়া অন্য কোথাও জীবনের পাথেয় খুঁজবে আল্লাহ তাকে পথভ্রষ্ট করবেন। এটি আল্লাহর সুদৃঢ় রজ্জু। আল্লাহ তা‘আলার প্রজ্ঞাময় আলোচনা। এটি সরল পথ। এটি থাকলে প্রবৃত্তি মানুষকে সুপথহারা করতে পারে না। এর শব্দোচ্চারণে কারও কষ্ট অনুভূত হয় না। আলিমরা

ওযু ছাড়া কুরআন সপর্শ করা বা পড়া যাবে কি?

ওযু ছাড়া কুরআন সপর্শ করা বা পড়া যাবে কি?



অযূ ছাড়া কি কোরআন স্পর্শ করা যাবে? উত্তরঃ বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহিম। “যাহারা পূত-পবিত্র তাহারা ব্যতীত অন্য কেহ তাহা স্পর্শ করে না”। ___ সূরা ওয়াকিয়া ৫৬:৭৯। অজু ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা যাবে কি যাবে না এ নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে, এখনো হচ্ছে। আসুন দেখে নেই সত্যিই অজু ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা যাবে কি-না। আল কুরআনের যে আয়াতের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় বলে বলা হচ্ছে যে, ‘অজু ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা যাবে না’ সেটি সূরা ওয়াকিয়ার ৭৯নং আয়াত। এ আয়াতে আল্লাহ্ সুব্হানাহু ওয়া তাআ’লা বলেন, “যাহারা পূত-পবিত্র তাহারা ব্যতীত অন্য কেহ তাহা স্পর্শ করে না”। ___ সূরা ওয়াকিয়া ৫৬:৭৯। কুরআনের কোন একটি আয়াতকে বিছিন্নভাবে উপাস্থপন করা হলে অনেক সময় তা থেকে ভুল অর্থ বের হতে পারে। সূরা ওয়াকিয়ার ৭৯নং আয়াতের ক্ষেত্রে এমনটিই দেখা যাচ্ছে। অথচ

এক তালিবে ইল্‌ম নারীদেরকে ইল্‌ম শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজে তাদের একজনের সাথে বিশেষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন

এক তালিবে ইল্‌ম নারীদেরকে ইল্‌ম শিক্ষা দিতে গিয়ে নিজে তাদের একজনের সাথে বিশেষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন
প্রশ্নঃ আমাদের দেশে একজন তালিবে ইল্‌ম আছে। তাঁর ইল্‌ম ভাল। তিনি আমাদেরকে ইলম অর্জন, তাকওয়া, সুন্নাহর অনুসরণ ও আলেমদের সাথে আদব মেনে চলার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করেন। আমরা তাঁকে হকপন্থী সালাফী হিসেবে জানি। তিনি আমাদেরকে দ্বীনের খুঁটিনাটি যা কিছু শিক্ষা দেন আমরা তাঁকে অনুসরণ করে চলি। কুরআনে কারীম ও রাসূল (সাঃ) এর হাদিস শিক্ষাদানের জন্য তিনি সনদপ্রাপ্ত। যদিওবা

ইসলামে আরবী ভাষা, এর গুরুত্ব ও উম্মতের পুনর্জাগরণে এর ভূমিকা !

ইসলামে আরবী ভাষা, এর গুরুত্ব ও উম্মতের
পুনর্জাগরণে এর ভূমিকা !ভাষা তাঁর আরও এক নিদর্শন
হচ্ছে আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা
ও বর্ণের বৈচিত্র্য। নিশ্চয় এতে জ্ঞানীদের
জন্যে নিদর্শনাবলি রয়েছে। [রূম: ২২]ভাষা একে
অপরের সাথে চিন্তা, ভাবনা ও ধারনার
যোগাযোগের মাধ্যম। এর মাধ্যমে চিন্তা-ভাবনা
একজন থেকে অন্য জনে প্রবাহিতহয়,

ইলম অন্বেষণের ফযীলত ও মর্যাদা

ইলম অন্বেষণের ফযীলত ও মর্যাদা

 [প্রিয় পাঠক, এটি লেখকের ইলম অন্বেষণ সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনার প্রথম কিস্তি। ইলম হাসিলের মর্যাদা ও উদ্দেশ্য এবং ইলম অর্জনের নীতিমালা, অন্তরায় ও ভুল-ভ্রান্তিসমূহ ইত্যাকার নানা বিষয়ে আমরা কয়েক কিস্তিতে সুনির্দিষ্ট আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।]
আমাদের এই মহান ধর্মে ইলমকে অনেক মর্যাদা দেয়া হয়েছে। ইলমের ধারক-বাহকরা নবী-রাসূলদের উত্তরাধিকারী। আর আবেদ ও আলেমের মর্যাদার ফারাক আসমান ও যমীনের মতো। কায়স ইবন কাছীর থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
মদীনা থেকে এক ব্যক্তি দামেশকে আবূ দারদা রাদিআল্লাহু আনহুর কাছে এলো। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে ভাই, কোন জিনিস এখানে তোমার আগমন ঘটিয়েছে?
তিনি বললেন :

আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম, সেগুলোর অর্থ ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা

আল্লাহর সুন্দর সুন্দর নাম, সেগুলোর অর্থ ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা


আল্লাহ্ বলেন وَلِلَّهِ الْأَسْمَاءُ الْحُسْنَى فَادْعُوهُ بِهَا
“আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম আছে, সেই নামের মাধ্যমে তোমরা তাঁকে ডাক। (সূরা আরাফঃ ১৮০)
আবু হুরায়রা (রা:) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন:
إِنَّ لِلَّهِ تَعَالَى تِسْعَةً وَتِسْعِينَ اسْمًا مِائَةً إلاَّ واَحِداً مَنْ أَحْصَاهَا دَخَلَ الْجَنَّةَ
“আল্লাহ তায়ালার এমন নিরানব্বইটি (এক কম একশ) নাম রয়েছে, যে উহা গণনা করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (বুখারী ও মুসলিম)
হাদীছে যে বলা হয়েছে:

আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের মর্যাদা:

আল্লাহর নাম ও গুণাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের মর্যাদা: আল্লাহ  তায়ালার পরিচয় লাভের  জন্ তাঁর নাম ও গুণাবলী  সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করার  কোন বিকল্প নাই। তাই  আমরা তাঁর পরিচয় লাভের  উদ্দেশ্যে আমাদের মানবীয়  সাধ্যানুপাতে যত বেশী  চেষ্টা ও সাধনা করব, সময়  ও শ্রম ব্যয় করব তত বেশী  সুন্দর, অর্থবহ ও সাফল্য  মণ্ডিত হবে আমাদের ইহ ও  পারলৌকিক জীবন  ইনশাআল্লাহ। 

আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার ৯৯ নাম ও তার অর্থ

আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার ৯৯ নাম ও তার অর্থ


লেখক: ইমাম ইবনে কাইয়্যিম (রহঃ) অনুবাদঃ ইউসুফ ইয়াসীন Print“আল্লাহ্’’ ৯৯ নামের অর্থমহান প্রভু, সবকিছুর সৃষ্টিকর্তার নাম হচ্ছে আল্লাহ্। এটা হচ্ছে আল্লাহ্তা’আলার সর্বশ্রেষ্ঠ নাম। কারণ যে কোন গুণবাচক নাম দিয়েই আল্লাহ্র কথাবলা হোক না কেন, সব নাম দ্বারা আল্লাহ্কেই ইঙ্গিত করা হয়।যেমন, আল্লাহ্ তা’আলা বলেছেন,”তিনিই আল্লাহ্, যিনি ছাড়া লা ইলাহা ইল্লা হুয়া (আর কেউ নাই উপাসনাকরার), দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান জগতের সব ব্যাপারে যিনি সম্যক অবগত। তিনিসবচাইতে দয়ালু, সবচাইতে ক্ষমাশীল। তিনিই আল্লাহ্, যিনি

মুসলিমদের মাঝে পৌত্তলিক রীতিনীতির অনুপ্রবেশ! সতর্কতা জরুরী!


মুসলিমদের মাঝে পৌত্তলিক রীতিনীতির অনুপ্রবেশ! সতর্কতা জরুরী!
===================================
অবস্থা দেখে মনে হয়, এ দেশের বৃহত্তর জনগণের মুসলিম-পরিচিতি বিলুপ্ত করার ও তাদেরকে মুশরিক (পৌত্তলিক) বানানোর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। কাজটি হচ্ছে একটি অতি সূক্ষ্ম, সুচিন্তিত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার আওতায়। পরিকল্পনাটি বহুমাত্রিক, যাতে রয়েছে শিক্ষাকেন্দ্রিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নানা দিক। এ নিবন্ধটি এমন কিছু বিষয় নিয়ে লেখা, যেগুলো শিরকি (পৌত্তলিক) ধ্যান-ধারণার বাহন হিসেবেই কাজ করছে। এসব কাজের দ্বারা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মধ্যে, বিশেষত তরুণসমাজের মধ্যে যে মগজ ধোলাই হচ্ছে, তাতে

আমরা কিভাবে কুরআন বুঝব?

আমরা কিভাবে কুরআন বুঝব?

ভূমিকা :
আল-কুরআনুল কারীম মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত সর্বশ্রেষ্ঠ ও চিরন্তন মু‘জিযা, বিশ্ব মানবতার মুক্তিসনদ। এতে রয়েছে মানব জীবনের সকল দিক ও বিভাগ সম্পর্কে সুস্পষ্ট হিদায়াত ও দিক-নির্দেশনা, রয়েছে আলোকবর্তিকা, উপদেশ, রহমত ও অন্তরের যাবতীয় ব্যাধির উপশম। আল্লাহ সুবহানাহু বলেন,

অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (১ম পর্ব)- মুমিন হতে হলে ইলম জরুরী

অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (১ম পর্ব)


ইলমের সংজ্ঞা
ওলামায়ে কেরামের পরিভাষায় শব্দটি একাধিক অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন-
العلم بالكسر وسكون اللام: في عرف العلماء يطلق على معان منها، الإدراك مطلقا
ইলম শব্দটির একাধিক অর্থ রয়েছে। এগুলোর একটি অর্থ হচ্ছে অনুধাবন ও উপলব্ধি করা। দার্শনিকগণ এই অর্থের প্রবক্তা।
কেউ কেউ বলেন,

অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (২য় পর্ব)- ইলম অন্বেষণের বিভিন্ন ঘটনা

অধ্যয়ন ও জ্ঞানসাধনা (২য় পর্ব)
২য় পরিচ্ছেদ:
ইলম অন্বেষণের বিভিন্ন ঘটনা
রাখালের ইলম: পৃথিবীর যাবতীয় ইলম ছয়টি বস্তুর মধ্যে!
মাঠে এক রাখালের সঙ্গে ঈসা (আ.)-এর সঙ্গে সাক্ষাত হলো। তিনি রাখালকে বললেন, হে যুবক! তুমি গোটা জীবন এই পশুচারণের মধ্যে কাটিয়ে দিলে! যদি জীবনকে ইলম অন্বেষণের কাজে ব্যয় করতে হবে কতই না উত্তম হতো! জবাবে রাখাল বললেন, হে আল্লাহর নবী! আমি ইলম ভাণ্ডার থেকে ছয়টি বস্তু গ্রহণ করেছি এবং সে অনুযায়ী আমল করি। যথা-

ইলমের ফযীলত.

ইলমের ফযীলত
আল্লাহ বলেন,  ﴿ وَقُل رَّبِّ زِدۡنِي عِلۡمٗا ١١٤ ﴾ (طه: ١١٤)
অর্থাৎ বল, হে আমার প্রতিপালক! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি কর। (ত্বা-হা ১১৪ আয়াত)
তিনি অন্যত্র বলেন,   ﴿  قُلۡ هَلۡ يَسۡتَوِي ٱلَّذِينَ يَعۡلَمُونَ وَٱلَّذِينَ لَا يَعۡلَمُونَۗ ٩ ﴾ (الزمر: ٩)
অর্থাৎ বল, যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি সমান? (যুমার ৯ আয়াত)
আল্লাহ আরও বলেন,﴿ يَرۡفَعِ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ مِنكُمۡ وَٱلَّذِينَ أُوتُواْ ٱلۡعِلۡمَ دَرَجَٰتٖۚ ١١ ﴾ (المجادلة: ١١)
অর্থাৎ যাদেরকে জ্ঞান দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদেরকে বহু মর্যাদায় উন্নত করবেন। (মুজাদালা ১১ আয়াত)
তিনি অন্য জায়গায় বলেন,

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ