Sunday, February 11, 2018

হযরত হুসাইন রাঃ এর জীবনী

হযরত হুসাইন রাঃ এর জীবনী


★ হযরত ইমাম হোসাইন বিন আলীহযরত ইমাম হোসাইন বিন আলী আএই অনন্য ব্যক্তিত্ব। যিনি দীর্ঘদিন ধরে ইতিহাস ও ঐতিহাসিকদের চিন্তাচেতনাকে প্রবলভাবে আলোড়িত করে আসছেন। ভবিষ্যতেও এ আলোড়ন অব্যাহতথাকবে। তিনি এমন এক মহানচরিত্র যিনি ইসলামের ইতিহাসকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে আছেন। যখনইতাঁর কথা আলোচনা করা হয় তখনই বিশ্বাসী মুসলমান নর নারীর অন্তর তাঁর প্রতিগভীর ভালবাসা ও অসীমশ্রদ্ধায় ভরে যায়। তিনি হচ্ছেন আল্লাহ্র হাবীব হযরত রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দৌহিত্র মা ফাতিমার দ্বিতীয় পুত্র রায়হানা (অতীবপ্রিয়),বেহেশতে যুবকদের সরদার, হযরত ইমাম হোসাইন বিন আলী (রা.) বিন আবি তালিববিন আবদুল মুত্তালিব বিন হাশিম বিন আবদ মুনাফ আল কোরাইশি আল হাশিমী।মুমিনদের চোখে তিনি এমন এক কিংবদন্তীতুল্য বীর পুরুষ যিনি দ্বীন ও আদর্শেরজন্য

হযরত ফাতিমা রাঃ এর জীবনী

হযরত ফাতিমা রাঃ এর জীবনী


★ হযরত ফাতেমা (রা:)কোন মাযহাব বা মতাদর্শকে টিকিয়ে রাখারক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সামাজিক ওব্যক্তি জীবনের প্রতিটি স্তরে সে মতাদর্শের বিভিন্নকর্মসূচি এবং মৌলিক রীতিনীতি সমূহের বাস্তবায়ন। যে কোনমাযহাব বা মতাদর্শ, সেটি ঐশ্বরিক হোক অথবা মানব রচিতইহোক এবং তা যতই পরিকল্পিত, পরিমার্জিত, পরিশোধিত ওবিজ্ঞানসম্মত হোক না কেন ? সেটি যদি মানবসমাজে বাস্তবায়ন করা না হয় বা চলমান সমাজে তারকোনো কার্যকরী ভূমিকা না থাকে, তবে তা কখনোই স্থায়িত্বলাভ করতে পারেনা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের বিভিন্নবৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, মহান আল্লাহতা’আলা প্রতিটি যুগের জন্যই একজন নেতা বা একজন ইমামনির্বাচন করেছেন, যিনি তাঁর শরীয়তের বাস্তবায়নকারী,ব্যাখ্যা প্রদানকারী এবং রক্ষণা বেক্ষণকারী।আর

হযরত আবু যর গিফারী (রা·) জীবনী

হযরত আবু যর গিফারী (রা·)
হযরত আবু যর গিফারী (রাঃ) ছিলেন রাসূল (সাঃ) এর একজন প্রিয় সাহাবী। তার পূর্ব পরিচিত ছিল এরূপঃ
বাইরের জগতের সাথে মক্কার সংযুক্তি ঘটিয়েছে যে, আদ্দান উপত্যকাটি, সেখানেই ছিল গিফার গোত্রের বসতি। জুনদুব ইবনে জুনাদাহ আবু যর নামেই যিনি পরিচিত-তিনিও ছিলেন এ কবীলার সন্তান। বাল্যকাল থেকেই তিনি অসীম সাহস, প্রখর বুদ্ধিমত্তা ও দূরদৃষ্টির জন্য ছিলেন সকলের থেকে স্বতন্ত্র। জাহেলী যুগে জীবনের প্রথম ভাগে তার পেশাও ছিল রাহাজানি। গিফার গোত্রের একজন দুঃসাহসী ডাকাত হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তবে কিছুদিনের মধ্যে তার জীবনে ঘটে যায় এক পরিবর্তন। তার গোত্রীয় লোকেরা এক আল্লাহ ছাড়া সকল মূর্তির পূজা করত। তাতে তিনি গভীর ব্যথা অনুভব করতেন। কিছুদিন পরেই তিনি নিজেই ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হলেন।

সালমান ফার্সির (রাঃ)ইসলামে আসার কাহিনী! সত্যান্বেষু ভাইবোনদের জন্য এক অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত।

সালমান ফার্সির (রাঃ)ইসলামে আসার কাহিনী! সত্যান্বেষু ভাইবোনদের জন্য এক অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত।


আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা:) হতে বর্ণিত আছে যে সালমান ফার্সি (রা:) নিজের মুখে তাকে নিচের গল্পটি বলেন
আমি ছিলাম এক পার্সিয়ান। ইসবাহানের কাছে জেয় নামের এক গ্রামের লোক আমি। আমার বাবা ছিলেন তার গ্রামের সর্দার এবং আমি ছিলাম আল্লাহ ‘র সৃষ্টির মধ্যে তার সবচেয়ে বেশি ভালবাসার পাত্র। তিনি আমাকে এতই  পছন্দ করতেন যে  সবসময় চোখের সামনে রাখতে কখনোই আমাকে ঘরছাড়া হতে দিতেননা; আগুনের কাছেই রাখতেন- ঠিক মেয়েদের মত।আমি অগ্নিপূজকদের ধর্মে কঠোর সাধনা করতাম। পরে আমি  তাদের পবিত্র আগুনের রক্ষাকারী হয়ে যাই।আমি সারাদিন সেই আগুন দেখাশুনা করতাম যেন ওটা কখনো নিভে না যায়।  আমার বাবার ছিল  বিশাল বাগান। একদিন তিনি কিছু নির্মান কাজে খুব ব্যস্ত থাকাতে আমাকে বললেন : “সালমান, আমি এই বাড়ির কাজ নিয়ে আজ খুব ব্যস্ত, তুমি আজকে বাগানে যাও আর কিছু কাজ ছিল;

সহীহ হাদিসের গল্প – জাবের (রা:)-এর মেহমানদারী ও রাসূ্ল (সাঃ)-এর মুজিযা

সহীহ হাদিসের গল্প – জাবের (রা:)-এর মেহমানদারী ও রাসূ্ল (সাঃ)-এর মুজিযা
জাবের (রা:) বলেন, খন্দকের যুদ্ধের প্রাক্কালে আমরা পরিখা খনন করছিলাম। এমন সময় একটা শক্ত পাথর দেখা দিল। তখন লোকেরা রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর নিকট এসে বলল, পরিখা খননকালে একটি শক্ত পাথর পাওয়া গেছে। তিনি বললেন, ‘আচ্ছা আমি নিজেই খন্দকের মধ্যে নামব। অতঃপর তিনি দাঁড়ালেন, সে সময় তাঁর পেটে পাথর বাঁধা ছিল।আর আমরাও তখন তিনদিন পর্যন্ত কিছু খেতে পায়নি। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কোদাল হাতে নিয়ে পাথরটির উপর আঘাত করলে তা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে বালুকণায় পরিণত হয়।
জাবের (রা:) বলেন, আমি আমার স্ত্রীর নিকটে এসে বললাম,

রাসূলুল্লাহ সঃ এর ১১জন স্ত্রী কিভাবে বিবাহ হলো ও বিস্তারিত .

রাসূলুল্লাহ সঃ এর 11 জন স্ত্রী কিভাবে বিবাহ হলো ও বিস্তারিত .


রাসূল (সা.) এর স্ত্রী ছিলেন ১১ জনরাসূল (সা.) এর স্ত্রী ছিলেন ১১ জন। ইসলাম প্রচারওউম্মতের বৃহত্তর প্রয়োজনে তিনি এসব বিয়েকরেন। তাদেরমধ্যে দুজন খাদিজা ও জয়নব (রা.) মহানবীরজীবদ্দশায়ইন্তেকাল করেন। বাকিরা সবাই নবীজি (সা.) এরদুনিয়া ত্যাগের পর মারা যান।খাদিজা বিনতে খুয়াইলিদ (রা.) : তিনি মহানবী (সা.) এরপ্রথম স্ত্রী। নবীজির চারিত্রিক গুণাবলিতে মুগ্ধহয়ে খাদিজা (রা.) তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। উভয়পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়।বিয়েতে খাদিজা (রা.) এর চাচা আমর ইবনে আসাদেরপ্রস্তাবে দেনমোহর ৫০০ দিরহাম নির্ধারণ করা হয়।বিয়ের সময় রাসূল (সা.) এর বয়স ছিল ২৫ আর খাদিজা(রা.)এর বয়স ৪০ বছর। তার

বদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীদের নাম

বদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীদের নাম:মুহাজির সাহাবীঃবদর যুদ্ধের ৩১৩ জন সাহাবীদের নাম:মুহাজির সাহাবীঃ◄১. হযরত আবু বকর (রাঃ)২. হযরত উমর ফারুক(রাঃ)৩. হযরত উসমান (রাঃ)৪. হযরত আলীমোর্তাজা (রাঃ)৫. হযরত হামজা (রাঃ)৬.হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)৭. হযরত আবুকাবশাহ সুলাইম (রাঃ)৮. হযরত আবু মারছাদগানাভী (রাঃ)৯. হযরত মারছাদ বিন আবুমারছাদ (রাঃ)১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ)১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ)১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)১৩.হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)১৪. হযরত আবুহুযায়ফা (রাঃ)১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)১৬.হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)১৭. হযরতআব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ (রাঃ)১৮. হযরতউক্বাশা বিন মিহসান (রাঃ)১৯. হযরত শুজা’বিন ওহাব (রাঃ)২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ(রাঃ)২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)২২.হযরত আবু সিনান (রাঃ)২৩. হযরত সিনান বিনআবু সিনান (রাঃ)২৪. হযরত মুহরিয বিননাজলা (রাঃ)২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম(রাঃ)২৬.

জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীগণ রাঃ এর নাম

জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীগণ রাঃ এর নাম


আপনি কি সেই ১০ জন সাহাবীর নাম জানেন যারা জীবিত থাকতেই জান্নাতের সুসংবাদ পেয়েছিলেন ? পৃথিবীতে থাকতেই জান্নাতের সুসংবাদ  পেয়েছিলেন যে দশজন সাহাবী তাঁদেরকে  একত্রে ‘আশারায়ে  মুবাশশারা’ (সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজন) বলা হয়।  সেই সৌভাগ্যবান সাহাবীগন হলেন  (১) হযরত আবু বকর সিদ্দীক(রাঃ)  (২) হযরত উমর ফারুক (রাঃ)  (৩) হযরত উসমান ইবনে আফফান (রাঃ)  (৪) হযরত আলী ইবনে আবি তালিব (রাঃ)  (৫) হযরত তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রাঃ)  (৬) হযরত যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাঃ)  (৭) হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রাঃ)  (৮) হযরত সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)  (৯)

ওমর (রাঃ)-এর একটি ভাষণ

ওমর (রাঃ)-এর একটি ভাষণ 

ইসলামের দ্বিতীয় খলীফা ওমর ফারূক (রাঃ) জীবনের শেষ হজ্জ সমাপনের পর মসজিদে নববীতে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন। এ সম্পর্কে নিম্নোক্ত হাদীছ।- ইবনু আববাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মুহাজিরদের কতক লোককে পড়াতাম। তাদের মধ্যে আব্দুর রহমান ইবনু আওফ (রাঃ) ছিলেন অন্যতম। একবার আমি তার মিনার বাড়িতে ছিলাম। তখন তিনি ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ)-এর সঙ্গে হজ্জে ছিলেন। এমন সময়

উমার (রাঃ) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করলেন

উমার (রাঃ) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করলেন

উমার (রাঃ) ইসলাম গ্রহণ নবুওয়াতের ৬ষ্ঠ সনের যুল-হাজ্জ মাসে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার ইসলাম কবূলের জন্যে আল্লাহর দরবারে দু’আ করেছিলেন। নবী (সাঃ) বলেছিলেনঃ ‘‘হে আল্লাহ্! উমার বিন খাত্তাব এবং আবু জাহেল বিন হেশাম এর মধ্য হতে আপনার নিকট যে অধিক প্রিয় তাকে দিয়ে ইসলামকে শক্তিশালী করুন। আল্লাহর কাছে উমার (রাঃ) অধিক প্রিয় ছিলেন”। (বুখারী)
উমার (রাঃ) অত্যন্ত কঠিন প্রকৃতির লোক ছিলেন। মুশরিক থাকাবস্থায় তিনি মুসলমানদেরকে কষ্ট দিতেন এবং তাদের উপর কঠোর ছিলেন।
উমার (রাঃ)এর ইসলাম গ্রহণের ঘটনা এইযে,

ইবাদত পালনে আবুবকর (রাঃ)-এর ত্যাগ ও রাসূল (ছাঃ)-এর হিজরত

ইবাদত পালনে আবুবকর (রাঃ)-এর ত্যাগ ও রাসূল (ছাঃ)-এর হিজরত -আব্দুর রহীম নিয়ামতপুর, নওগাঁ। ইয়াহ্ইয়া ইবনু বুকায়র (রহঃ) নবী করীম (ছাঃ)-এর সহধর্মিণী আয়েশা (রাঃ) হ’তে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি আমার মাতাপিতাকে কখনো ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন দ্বীন পালন করতে দেখিনি এবং এমন কোন দিন অতিবাহিত হয়নি যেদিন সকালে কিংবা সন্ধ্যায় রাসূল (ছাঃ) আমাদের বাড়ীতে আসেননি। যখন মুসলমানগণ (মুশরিকদের নির্যাতনে) অতিষ্ঠ হয়ে পড়লেন, তখন আবুবকর (রাঃ) হিজরত করে আবিসিনিয়ায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হ’লেন। অবশেষে ‘বারকুল গিমাদ’ নামক স্থানে পৌঁছলে ইবনু দাগিনার সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সে ছিল তার গোত্রের নেতা। সে বলল, হে আবুবকর! কোথায় যাচ্ছেন? উত্তরে আবুবকর (রাঃ) বললেন,

আয়েশা রাদিআল্লাহু ‘আনহার ফজিলত

আয়েশা রাদিআল্লাহু ‘আনহার ফজিলত
ভূমিকা :
উম্মুল মুমেনিন আয়েশা রাদিআল্লাহু ‘আনহার মর্যাদা বলার অপেক্ষা রাখে না, ইসলাম ধর্মে তিনি এক অপরিহার্য ব্যক্তিত্ব, তার সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসের বাণী উল্লেখ করাই যথেষ্ট। বিশেষ করে যার ব্যাপারে কুরআন নাযিল হয়েছে, যার বিষয়টি কিয়ামত পর্যন্ত তিলাওয়াত করা হবে, তার বিষয়ে নতুন কিছু লেখার সাধ্য আমাদের লিখনির নেই। কারণ, আল্লাহর ফয়সালার পর কোন ফয়সালা নেই, আল্লাহর বাণীর পর কোন বাণী নেই। তবুও হতভাগা কিছু লোক তার ব্যাপারে অপবাদ আর কুৎসা রটনা করে নিজেদের আখেরাত বরবাদ করছে।
জন্ম :

আয়েশা রা: এর বিরুদ্ধে( ইফকের ঘটনা)

আয়েশা রা: বিরুদ্ধে( ইফকের ঘটনা)



ইফকের ঘটনা
আবদুল আযীয ইবনে আবদুল্লাহ
রহ………..উরওয়া ইবনে যুবাইর,
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব, আলকামা
ইবনে ওয়াক্কাস ও উবায়দুল্লাহ
ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে উতবা
ইবনে মাসউদ রা. সূত্রে নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর
সহধর্মিণী আয়েশা রা. থেকে
বর্ণিত যে, যখন অপবাদ
রটনাকারীগণ তাঁর প্রতি অপবাদ
রটিয়েছিল রাবী যুহরী রহ.
বলেন, তারা প্রত্যেকেই

হযরত আবু যর রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনী।!

হযরত আবু যর রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনী।!


ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ ইবনে গাফফার
আবু জামরাহ (রা 🙂 হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আব্দুললাহ ইবনু আব্বাস (রা:) আমাদেরকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে আবূ যর (রা:)-এর ইসলাম গ্রহণের ঘটনা বর্ণনা করব না? আমরা বললাম, হ্যাঁ, অবশ্যই। তিনি বললেন, আবূ যর (রা:) বলেছেন, আমি গিফার গোত্রের একজন মানুষ ।আমরা জানতে পারলাম যে, মক্কায় এক ব্যক্তি আত্মপ্রকাশ করে নিজেকে নবী বলে দাবী করছেন। আমি আমার ভাইকে বললাম, তুমি মক্কায় গিয়ে ঐ ব্যক্তির সাথে আলোচনা করে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নিয়ে এস। সে রওয়ানা হয়ে গেল এবং মক্কার ঐ লোকটির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ফিরে আসল।
অতঃপর আমি জিজ্ঞেস করলাম,

আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা

আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর একটি ঘটনা এবং আমাদের জন্যে শিক্ষা

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
আলহামদুলিল্লাহ, ওয়াস্সালাতু ওয়স্সালামু আলা নাবিয়্যিনা মুহম্মাদ ﷺ।
আবু বকর সিদ্দীক (রা) এর এই ঘটনাটি মোটামুটি আমরা সবাই জানি, কিন্তু ঘটনাটির মাঝে একটি গুরত্বপূর্ণ শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই নজর এড়িয়ে গেছে। ইনশাল্লাহ, সেই বিষয়েই এখানে আলোকপাত করব।
আহমদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ কর্তৃক বর্ণিত, জাবির বিন আব্দুল্লাহ (রা) এই হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।
রাসূল সা: মিরাজ থেকে ফিরে এসেছেন। সকালবেলা

আবু নাজীহ রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনীঃ

আবু নাজীহ রাঃ এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনীঃ


আবূ নাজীহ আমর ইবনু আবাসাহ আস-সুলামী (রা:) বলেন, জাহেলী যুগ আমি ধারণা করতাম যে, লোকেরা পথভ্রষ্টতার উপর রয়েছে এবং এরা কোন ধর্মেই নেই। আর ওরা প্রতিমা পূজা করছে। অতঃপর আমি এক ব্যক্তির ব্যাপারে শুনলাম যে, তিনি মক্কায় অনেক আশ্চর্য খবর বলছেন। সুতরাং আমি আমার সওয়ারীর উপর বসে তাঁর কাছে এসে দেখলাম যে, তিনি আল্লাহ্‌র রাসূল (সাঃ)।
তিনি গোপনে (ইসলাম প্রচার করছেন), আর তাঁর

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ