Sunday, January 28, 2018

মুসলিম জীবনে সততা ও সত্যবাদিতা

মুসলিম জীবনে সততা ও সত্যবাদিতা
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ
ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁَﻣَﻨُﻮﺍ ﺍﺗَّﻘُﻮﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻭَﻛُﻮﻧُﻮﺍ ﻣَﻊَ ﺍﻟﺼَّﺎﺩِﻗِﻴﻦَ
“হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর
এবং সত্যবাদীদের
সাথে থাক।” (সূরা আত-তাওবা আয়াত-
১১৯)
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন :
ﻭَﺍﻟﺼَّﺎﺩِﻗِﻴﻦَ ﻭَﺍﻟﺼَّﺎﺩِﻗَﺎﺕِ
“সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদী নারী (তাদের
জন্য আল্লাহ ক্ষমা ও মহা পুরস্কার প্রস্তত
রেখেছেন)।” (সূরা আল-আহযাব, আয়াত
৩৫)
আল্লাহ তাআলা আরো বলেন :

মুসলমানের ভাললাগা ও ভালবাসা এবং ইসলামের হুকুম

মুসলমানের ভাললাগা ও ভালবাসা এবং ইসলামের হুকুম – “আল-ওয়ালা ওয়া আল-বারা”-মুল: ডঃ সালেহ আল ফাওযান

আমরা, বাংলাদেশের মুসলিমরা হয়তো জানিই না যে, কুর’আনে এমন একটি আয়াত রয়েছে!
لَا تَجِدُ قَوْمًا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآَخِرِ يُوَادُّونَ مَنْ حَادَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَوْ كَانُوا آَبَاءَهُمْ أَوْ أَبْنَاءَهُمْ أَوْ إِخْوَانَهُمْ أَوْ عَشِيرَتَهُمْ أُولَئِكَ كَتَبَ فِي قُلُوبِهِمُ الْإِيمَانَ وَأَيَّدَهُمْ بِرُوحٍ مِنْهُ وَيُدْخِلُهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِنْ تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ أُولَئِكَ حِزْبُ اللَّهِ أَلَا إِنَّ حِزْبَ اللَّهِ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান আনে এমন কোন সম্প্রদায়কে তুমি পাবে না এমন লোকদেরকে ভালোবাসতে, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধীতা করে – যদি সেই বিরুদ্ধচারীরা এমন কি তাদের পিতা, পুত্র, ভাই অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয় তবুও। এদের অন্তরে আল্লাহ ঈমান লিখে দিয়েছেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে রূহ দ্বারা তাদের শক্তিশালী করেছেন। তিনি তাদের প্রবেশ করাবেন এমন জান্নাতসমূহে যার নিচে দিয়ে ঝর্ণাধারাসমূহ প্রবাহিত হয়। সেখানে তারা স্থায়ী হবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। এরা হল আল্লাহর দল। জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহর দলই সফল কাম। (সূরা মুজাদালা, ৫৮:২২)
এখানে তিনটা জিনিসের প্রতি লহ্ম রাখা দরকার:

মুসলমানের চারিত্রিক গুণাবলী

মুসলমানের চারিত্রিক গুণাবলী

ইসলামী শরীয়ত হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ জীবন পদ্ধতি যা সকল দিক থেকে সার্বিকভাবে মুসলমানের ব্যক্তিগত জীবনকে গঠন করার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেছে এসব দিকের মধ্যে গুনাবলি শিষ্টাচার ও চরিত্রের দিকটি অন্যতম। ইসলাম এদিকে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেছে। তাইতো আকীদা ও আখলাকের মাঝে সম্পর্ক স্থাপন করে দিয়েছে, যেমন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন,
“মুমিনদের মধ্যে পরিপূর্ণ ঈমানদার হচ্ছে সে ব্যক্তি, যে তাদের মধ্যে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী।” [আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযি ]

সুতরাং উত্তম চরিত্র হচ্ছে ঈমানের প্রমাণবাহী ও প্রতিফলন। চরিত্র ব্যতীত

মুসলমানের আদব বা শিষ্টাচার

মুসলমানের আদব বা শিষ্টাচার

ইসলাম এমন কিছু উন্নত শিষ্টাচার, সুন্দর স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যের উপর মুসলিম সন্তানদের গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করেছে, যেটা মুসলিম প্রজন্মের শিক্ষা-প্রশিক্ষণ, লালন-পালন ও তাদের চরিত্র বিনির্মাণে ভূমিকা পালন করে থাকে। কথা কাজের ক্ষেত্রে উন্নত পন্থা অবলম্বন, সৎ স্বভাব গ্রহণ ও ঘৃণিত তথা মন্দ স্বভাব পরিত্যাগে নির্দেশনা দিয়ে থাকে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতের জন্য আদব তথা শিষ্টাচারের সকল দিকগুলোই বর্ণনা দিয়েছেন।

মুমিনের গুণাবলী গুলো কি কি ?

মুমিনের গুণাবলী

-প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
إِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِيْنَ آمَنُوْا بِاللهِ وَرَسُوْلِهِ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوْا وَجَاهَدُوْا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ فِي سَبِيْلِ اللهِ أُولَئِكَ هُمُ الصَّادِقُوْنَ- (سورت الحجرات ১৫)-
‘প্রকৃত মুমিন তারাই, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। অতঃপর তাতে কোনরূপ সন্দেহ পোষণ করে না এবং তাদের মাল ও জান দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে। বস্ত্ততঃপক্ষে তারাই হ’ল সত্যনিষ্ঠ’ (হুজুরাত ৪৯/১৫)।
অত্র আয়াতে প্রকৃত মুমিনের দু’টি গুণ বর্ণিত হয়েছে। ১. সন্দেহমুক্ত দৃঢ় ঈমান এবং ২. আল্লাহর পথে সংগ্রাম ও সৎকর্ম সম্পাদনের মাধ্যমে উক্ত ঈমানের প্রমাণ উপস্থাপন।
‘জিহাদ’ অর্থ সর্বাত্মক প্রচেষ্টা। যা কথা, কলম, সংগঠন তথা সার্বিকভাবেই হয়ে থাকে। সশস্ত্র জিহাদও এর মধ্যে শামিল। যুগে যুগে উদ্ভূত শিরকী দর্শনচিন্তা ও অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে তাওহীদভিত্তিক দর্শনচিন্তা ও সুস্থ সংস্কৃতি বিকাশ সাধনের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নিয়োজিত করাই হ’ল ইসলামের চিরন্তন জিহাদ। স্থান-কাল-পাত্র নির্বিশেষে যা সর্বদা সর্বত্র প্রযোজ্য। সেদিকে ইঙ্গিত করেই রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,

মুমিনদের জন্যে আল্লাহর পক্ষ হতে ২৫টি প্রতিশ্রুতি

মুমিনদের জন্যে আল্লাহর পক্ষ হতে ২৫টি প্রতিশ্রুতি

আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্বের দিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের মনে অবশ্যই এই ধারণা জন্মানো উচিত যে, যখন আল্লাহ্‌ কোন প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন তখন তিনি তা পূরণ করেই থাকেন, আর প্রতিশ্রুতি পূরণ করাই আল্লাহ্‌র সুন্নাহ।
“আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আল্লাহ প্রতিশ্রুতির খেলাফ করেন না।” [সূরা ঝুমার ২০]
এবং আরেকটি আয়াতে তিনি বলছেন,
“সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। আল্লাহর ওয়াদা যথার্থ। তিনি পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়”। [লুকমান ৯ ]
কাজেই যখন কাউকে দেখা যায় যে সে দাবী করছে তার জীবনে আল্লাহ্‌র দেয়া ওয়াদা কার্যকর হয়নি, কিংবা

মানুষের সাথে কথা বলার দিকনির্দেশনা

মানুষের সাথে কথা বলার দিকনির্দেশনা
মানুষের সাথে একজন মুসলিম কীভাবে কথা বলবেন সে বিষয়ে ইসলাম কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম পদ্ধতি প্রণয়ন করে দিয়েছে। সর্বাবস্থায় একজন মুসলিমকে অটুট বিশ্বাস নিয়ে মনে রাখতে হবে যে, তার মুখ দিয়ে উচ্চারিত প্রতিটি শব্দের জন্য তাকে জবাবদিহি করতে হবে। তিনি যদি উত্তম কিছু বলেন, তিনি পুরস্কৃত হবেন। আর তিনি যদি মন্দ কিছু বলেন, তবে সেই মন্দ কথার জন্য তাকে অবধারিতভাবেই শাস্তি ভোগ করতে হবে।
আল্লাহ্‌ (সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা) বলেছেন :

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক্ষার উপায়

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার
ও সুরক্ষার উপায়

প্রথম কথা
একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে বসা ছিলাম। তার
স্ত্রীও একজন ভাল ডাক্তার। উভয়ে ধর্মপ্রাণ। হজ
করেছেন এক সাথেই। দুটো মেয়েকেই
তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসাতে ভর্তি করিয়েছেন।
আমাকে বললেন, তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসা আরবী
মিডিয়ামের স্কলাস্টিকা তাই না? আমি বললাম, হ্যা। উদ্দেশ্য
তার উৎসাহকে স্বাগত জানানো।
মানে তারা দুটো সন্তানকেই মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে

প্রশ্নঃ- (১৯) মানুষ এবং জিন সৃষ্টির উদেশ্য কি?

প্রশ্নঃ- (১৯) মানুষ এবং জিন সৃষ্টির উদেশ্য কি?
উত্তরঃ- উক্ত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পূর্বে আল্লাহর
সৃষ্টির সাধারণ নিয়ম এবং আল্লাহর শরীয়ত সম্পর্কে
আলোচনা করতে চাই। আল্লাহর সৃষ্টির নিয়মটি বিধৃত
হয়েছে আল্লাহর এই বাণী থেকে, ﻭَﻫُﻮَ ﺍﻟْﻌَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﺤَﻜِﻴﻢُ
অর্থঃ “তিনি সর্বজ্ঞ ও প্রজ্ঞাময়।” (সূরা তাহরীমঃ ২)
আল্লাহর বাণী, ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﻋَﻠِﻴﻤًﺎ ﺣَﻜِﻴﻤًﺎ অর্থঃ “নিশ্চয় আল্লাহ
সর্বজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাময়।” (সূরা নিসাঃ ২৪) এছাড়া আরো অসংখ্য
দলীল-প্রমাণ রয়েছে।
এগুলো প্রমাণ করে যে,

মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা

মহান আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ও তাঁকে ভালোবাসা
মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী ;
“আর যারা কাঁদতে কাঁদতে মুখ থুবড়ে পড়ে যায়, আর (কুরআন) তাদের ভয় ভীতি ও নম্রতাকে আরো বৃদ্ধি করে দেয়”। (সূরা বনী ইসরাঈলঃ১০৯)
“তবে কি তোমরা এই কথায় বিস্মিত হচ্ছো আর হাসছো কিন্তু কাঁদছো না” (সূরা নাজমঃ ৫৯-৬০)
১। হযরত ইবন মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমার সামনে কুরআন তিলাওয়াত করো। আমি বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ ! আমি আপনার সামনে পড়বো, অথচ আপনার কাছেই তা নাযিল হয়েছে? তিনি বললেন

মন জয় করার ১১টি সহজ উপায়

মন জয় করার ১১টি সহজ উপায়
আ ব্দু ল্লা হ আ ল বা কী
-আপনি কি চান আপনার সহকর্মীরা
আপনাকে ভালবাসুক?
– আপনি কি চান আপনার অধিনস্তরা
আপনাকে ভালবাসুক?
– আপনি কি চান তারা আপনার দেয়া
কাজ গুলো সুন্দর ভাবে আদায়
করুক?
– আপনি কি চান আপনার
ছাত্রদেরকে আপনার মনের মত
করে গড়ে তুলবেন?

বুখারী শরীফের ১০ টি scientific আমল ও ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ হাদীস আমল করার মত!

বুখারী শরীফের ১০ টি scientific আমল ও ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ হাদীস আমল করার মত!


সহীহ বুখারী শরীফের ১০ টি বৈজ্ঞানিক হাদিসঃ
১)নবীজি বলেন,”জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ
থেকে!সুতরাং,জ্বর কে পানি দ্বারা প্রশমিত কর!
(সহীহ বুখারী,, খন্ড: ৭:অধ্যায় ৭১:হাদিস ৬২১)
.২)নবীজি বলেন,”যদি কারো পানিতে মাছি পড়ে
যায়,তবে মাছিটিকে পানিতে চুবিয়ে তারপর পান
কর!কারণ,মাছির এক ডানায় আছে রোগ,অন্য ডানায়
আছে প্রতিকার! “(সহী বুখারী, 4:54:537)
৩)নবীজি বলেন,কালোজিরা আস-সামস ব্যতিত

বিপদে ধৈর্যধারণ : দশটি উপদেশ

বিপদে ধৈর্যধারণ : দশটি উপদেশ কে আছে এমন, যে পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জন কিংবা কোন নিকটাত্মীয়ের মৃত্যুতে শোকাহত হয়নি, চক্ষুদ্বয় অশ্রু বিসর্জন করেনি; ভর দুপুরেও গোটা পৃথিবী ঝাপসা হয়ে আসেনি; সুদীর্ঘ, সুপ্রশস্ত পথ সরু ও সংকীর্ণ হয়ে যায়নি; ভরা যৌবন সত্ত্বেও সুস্থ দেহ নিশ্চল হয়ে পড়েনি; অনিচ্ছা সত্ত্বেও অপ্রতিরোধ্য ক্রন্দন ধ্বনি তুলতে তুলতে গলা শুকিয়ে আসেনি; অবিশ্বাস সত্ত্বেও মর্মন্তুদ কঠিন বাস্তবতা মেনে নিতে বাধ্য হয়নি; এই বুঝি চলে গেল, চির দিনের জন্য; আর কোন দিন ফিরে আসবে না; কোন দিন তার সাথে দেখা হবে না; শত আফসোস ঠিকরে পড়ে, কেন তাকে কষ্ট দিয়েছি; কেন তার বাসনা পূর্ণ করিনি;

বছরের শ্রেষ্ঠ ১০ দিনে করণীয় ১০ আমল

বছরের শ্রেষ্ঠ ১০ দিনে করণীয় ১০ আমল আল্লাহ তা‘আলা দয়ালু। তাই তিনি আপনবান্দাদের তওবার সুযোগ দিতেভালোবাসেন। তিনি চান বান্দারা ইবাদতেরমাধ্যমে তাঁর নৈকট্য লাভ করুক। এ উদ্দেশ্যেতিনি আমাদের জন্য বছরে কিছু বরকতময় ওকল্যাণবাহী দিন রেখেছেন- যাতে আমলেরসওয়াব বহুগুণে বৃদ্ধি করা হয়। আমরাপরীক্ষার দিনগুলোতে সর্বোচ্চ চেষ্টাচালাই সবচে ভালো ফলাফল অর্জন করারজন্য। তবে কেন আখেরাতের জন্য এসবপরীক্ষার দিনগুলোতেও সর্বাধিক প্রচেষ্টাব্যয় করব না? এ দিনগুলোতে আমল করা তোবছরের অন্যান্য দিনের তুলনায় অনেক বেশিনেকী ও কল্যাণ বয়ে আনে। এমন দিনগুলোরমধ্যে উল্লেখযোগ্য যিলহজ মাসের এই প্রথমদশদিন। এ দিনগুলো এমন রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামযেগুলোকে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ দিন

ফেসবুক ব্যবহারে কিছু ইসলামী নির্দেশনা

ফেসবুক ব্যবহারে কিছু ইসলামী নির্দেশনা
ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় প্রতিটি মানুষই এখন কম-বেশি ফেসবুক ব্যবহার করেন। ফেসবুক এখন পৃথিবীর অন্যতম আলোচিত বিষয়। ফেসবুক এ জগতের এক নতুন শক্তির নাম। এর মাধ্যমে কোনো দেশে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে। কোথাওবা সরকারের গদি টালমাটাল হচ্ছে। আবার এর মাধ্যমে দুষ্কৃতিকারীরা মিথ্যা ছড়িয়ে দিচ্ছে। অশ্লীলতা ও নগ্নতাকে সহনীয় করে তুলছে। তরুণ প্রজন্মের অনেকের কাছেই আজ এই ফেসবুক এক আফিমের মতো। পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য তরুণ-তরুণী এর মাধ্যমে অবৈধ সম্পর্ক গড়ছে এবং মিথ্যার রাজত্ব কায়েম করছে।
তেমনি

ফেসবুক হোক দাওয়াতের বাতায়ন

ফেসবুক হোক দাওয়াতের বাতায়ন
ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় প্রতিটি মানুষই এখন কম-
বেশি ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের সাইট
ব্যবহার করেন। কেবল পাশ্চাত্য বিশ্বই নয়, আমাদের দেশেও
সাম্প্রতিক সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া বিশেষত ফেসবুকের বিস্তার
ব্যাপক। ফেসবুক এখন পৃথিবীর অন্যতম আলোচিত মিডিয়া। এক নতুন
শক্তির নাম ফেসবুক। ফেসবুক নিয়ে আলোচনা আছে,
আছে সমালোচনাও। এর নেতিবাচক ব্যবহার যেমন বাড়ছে,

**ফেসবুক ব্যবহার করা কি ইবাদত নাকি বেদা’আত**

**ফেসবুক ব্যবহার করা কি ইবাদত
নাকি বেদা’আত**
আমরা অসংখ্য
ভাইয়েরা ফেসবুকে দাওয়াতের কাজ
করছি, আর এই দাওয়াতের কাজ
নিয়ে রয়েছে অসংখ্য মতবেদ।কেউ
বলছে ”ফেসবুকে দাওয়াতের কাজ
একটা বেদা’আত” আবার কেউ
বলছে ”না না এটাও একটা ইবাদত”!!!!
আসুন দেখি ফেসবুক ব্যবহার
করা কি আসলেই কি ইবাদত?
নাকি এটি একটি বেদা’আত?

প্রতিবেশীর হক

প্রতিবেশীর হক
ভূমিকা
ﺇِﻥَّ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟﻠﻪِ ، ﻧَﺤْﻤَﺪُﻩُ ﻭَﻧَﺴْﺘَﻌِﻴْﻨُﻪُ ﻭَﻧَﺴْﺘَﻐْﻔِﺮُﻩُ ، ﻭَﻧَﻌُـﻮْﺫُ
ﺑِﺎﻟﻠﻪِ ﻣِﻦْ ﺷُﺮُﻭْﺭِ ﺃَﻧْﻔُﺴِﻨَﺎ ، ﻭَﻣِﻦْ ﺳَﻴِّﺌَﺎﺕِ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟِﻨَﺎ ، ﻣَﻦْ ﻳَّﻬْﺪِﻩِ
ﺍﻟﻠﻪُ ﻓَﻼَ ﻣُﻀِﻞَّ ﻟَﻪُ ، ﻭَﻣَﻦْ ﻳُّﻀْﻠِﻞِ ﺍﻟﻠﻪُ ﻓَﻼَ ﻫَﺎﺩِﻱَ ﻟَﻪُ ، ﻭَﺃَﺷْﻬَﺪُ
ﺃَﻥْ ﻻَّ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠﻪُ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﻻَ ﺷَﺮِﻳْﻚَ ﻟَﻪُ ، ﻭَﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ
ﻋَﺒْﺪُﻩُ ﻭَﺭَﺳُﻮْﻟُﻪُ
নিশ্চয়ই যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ
তা‘আলার জন্য। আমরা তারই প্রশংসা করি,
তার কাছে সাহায্য চাই, তার নিকট
ক্ষমা প্রার্থনা করি। আল্লাহর নিকট
আমরা আমাদের প্রবৃত্তির অনিষ্টতা ও
আমাদের কর্মসমূহের খারাপ
পরিণতি থেকে আশ্রয় কামনা করি।
আল্লাহ যাকে হেদায়েত দেন,

পেশা ও ইসলাম: কিভাবে সঠিক সমন্বয় সাধন করতে হবে।

পেশা ও ইসলাম: কিভাবে সঠিক সমন্বয় সাধন
করতে হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আস সালামু আলাইকুম!
আজকের আলোচনার প্রস্তাবনা এরকম একটা কিছু:
ধর্ম-কর্ম ও কাজ বা পেশার ভেতর একটা সমন্বয়
কিভাবে ঘটানো যায়! ইসলামী সমাজের
প্রেক্ষাপটে বা মুসলিম জীবনের ভিত্তিতে,
এরকম একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা প্রায়
অসম্ভব। অন্য যে কোন সমাজব্যবস্থা –
যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম না হয়ে অন্য যে
কোন ধর্মাবলম্বী অথবা নাস্তিক – সেখানে

পুন্যের বা ভাল কাজের অসংখ্য পথ!

পুন্যের অসংখ্য পথ

 পুণ্যের পথ অনেক
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿ وَمَا تَفۡعَلُواْ مِنۡ خَيۡرٖ فَإِنَّ ٱللَّهَ بِهِۦ عَلِيمٞ ﴾ [البقرة: ٢١٥]
অর্থাৎ “তোমরা যে কোন সৎকাজ কর না কেন, আল্লাহ তা সম্যকরূপে অবগত।”(সূরা বাক্বারা ২১৫ আয়াত)
তিনি আরো বলেন,
﴿وَمَا تَفۡعَلُواْ مِنۡ خَيۡرٖ يَعۡلَمۡهُ ٱللَّهُۗ ﴾ [البقرة: ١٩٧]
অর্থাৎ “তোমরা যে সৎকাজ কর, আল্লাহ তা জানেন।” (আল-বাক্বারাহ: ১৯৭ আয়াত)
তিনি আরো বলেন,
﴿ فَمَن يَعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ خَيۡرٗا يَرَهُۥ ٧ ﴾ [الزلزلة: ٧]
অর্থাৎ “কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করে থাকলেও সে তা দেখতে পাবে।” (সূরা যিলযাল ৭ আয়াত)
তিনি আরো বলেন,

পিতা জীবিতকালীন নির্মিত ঘরে কি উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে?

পিতা জীবিতকালীন নির্মিত ঘরে কি
উত্তরাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে?
Question
প্রশ্ন : আমার পিতা তিন ছেলে ও চার মেয়ে রেখে
মারা গেছেন। আমার পিতা শুরুতে গরিব ছিলেন, কিন্তু
আমরা যখন বড় হই, আল্লাহ আমাদের প্রচুর ধন-সম্পদ
দান করেন। এমন জায়গা থেকে তিনি আমাদের রিয্ক দান
করেছেন, যার কল্পনা আমাদের অন্তরে ছিল না।
আল-হামদুলিল্লাহ। আমাদের একটি পুরনো বাড়ি ছিল, আমি

সহীহ হাদিসের আলোকে পানির মত সহজসাধ্য কিছু প্রচুর সওয়াবের আমল

সহীহ হাদিসের আলোকে পানির মত সহজসাধ্য কিছু প্রচুর সওয়াবের আমল… দুই-তিন মিনিট সময় নিয়ে পড়ুন।আখিরাতের জন্য প্রচুর উপকার হবে।
♦ জুমার দিন কেউ গোসল করে বাড়ি থেকে ওযু করে পায়ে হেঁটে মসজিদে গিয়ে আদবের সাথে বসে, কোন দুষ্টামি না করে সব নামায পড়ে আবার আদবের সহিত বাসায় ফিরলে তাঁর আসা যাওয়ার প্রতি কদমে ১ বছরের নফল রোযা ও ১ বছরের সারারাত তাহায্যুদ নামায পড়ার সওয়াব তাঁকে দেওয়া হবে!! (তিরমিজী ৪৯৬)
♦ কোন ব্যক্তি বাসা থেকে অযু করে যদি জামাতের সহিত নামায পড়ার জন্য মসজিদমুখী হয় তবে তাঁকে একটি পরিপূর্ন হজ্জের সওয়াব দেওয়া হয়। (মেশকাত ৭২৮)
♦হাসিমুখে কথা বলুন।হাসিমুখে কথা বলা সদকা স্বরুপ। অর্থাৎ

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ