Friday, December 15, 2017

প্রশ্ন- : হারাম উপার্জনকারী আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি? কেননা দাওয়াত না গ্রহণ করলে আত্মীয়তা নষ্ট হয়।

প্রশ্ন- : হারাম উপার্জনকারী আত্মীয়-স্বজনের
বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি? কেননা
দাওয়াত না গ্রহণ করলে আত্মীয়তা নষ্ট হয়।
উত্তর : স্পষ্ট ও শুধুমাত্র হারাম উপার্জনকারী
আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া
থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। তবে রাসূল (ছাঃ)
ইহুদীর বাড়ীতে দাওয়াত খেয়েছেন
(আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৫৯৩১)।
সে হিসাবে আত্মীয়তার হক আদায়ের

••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান••

••অল্প বয়সে চুল পাকলে করণীয়•• পাকা চুলে কলপ ব্যবহারের বিধান••
Posted by আব্দুল্লাহিল হাদী
••অল্প বয়সে চুল পাকলে••
ছেলেদের চুল পাকার সমস্যা বেড়েই চলছে। প্রথমেই জানতে হবে কেন অল্প বয়সে চুল পাকে। এক্ষেত্রে প্রতিষেধকের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম।
•কেন চুল পাকে•
১. স্পাইসি ফুড বেশি খাওয়া
২. ঘুম কম হওয়া
৩. চুলের যত্ন না করা,
৪. কম দামি হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা
৫. জেনেটিক বা হরমোনের সমস্যা
••চুল পাকা রোধে যা করবেন••

হিন্দুদের পূজায় মুসলিমদের অংশগ্রহণ কতটুকু বৈধ ?

হিন্দুদের পূজায় মুসলিমদের
অংশগ্রহণ কতটুকু বৈধ ?
আমাদের অনেক মুসলিম ভাই-
বোনদের দেখা যায় যে
হিন্দুদের বিভিন্ন পূজা এবং
অনুষ্ঠানে গিয়ে রোমান্স

করতে! কিন্তু এইটা কি
মুসলিমদের জন্য বৈধ? আপনি
বলতে চান আমি তো
সেখানে পূজা করতে যাচ্ছি
না, শুধুমাত্র দেখতে যাচ্ছি।

হিংসা ও বিদ্বেষ : মানবতার হত্যাকারী

হিংসা ও বিদ্বেষ : মানবতার হত্যাকারী -মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব ﻋَﻦْ ﺃَﻧَﺲِ ﺑْﻦِ ﻣَﺎﻟِﻚٍ ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮْﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗَﺎﻝَ : ﻻَ ﺗَﺒَﺎﻏَﻀُﻮْﺍ ﻭَﻻَ ﺗَﺤَﺎﺳَﺪُﻭْﺍ ﻭَﻻَ ﺗَﺪَﺍﺑَﺮُﻭْﺍ ﻭَﻻَ ﺗَﻘَﺎﻃَﻌُﻮْﺍ ﻭَﻛُﻮْﻧُﻮْﺍ ﻋِﺒَﺎﺩَ ﺍﻟﻠﻪِ ﺇِﺧْﻮَﺍﻧًﺎ، ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ – অনুবাদ : হযরত আনাস বিন মালেক (রাঃ) হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, তোমরা পরস্পরে বিদ্বেষ করো না, হিংসা করো না, ষড়যন্ত্র করো না ও সম্পর্ক ছিন্ন করো না। তোমরা পরস্পরে আল্লাহর বান্দা হিসাবে ভাই ভাই হয়ে যাও’।[1] ব্যাখ্যা : অত্র হাদীছে মানবতাকে হত্যাকারী কয়েকটি দুরারোগ্য ব্যাধির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা ইসলামী সমাজকে ভিতর থেকে ধ্বংস করে দেয়। এখানে চারটি বিষয় উল্লেখ করা হলেও তা মূলতঃ

প্রশ্ন: হস্তমৈথুন কি যিনার অন্তর্ভুক্ত?

প্রশ্ন: হস্তমৈথুন কি যিনার অন্তর্ভুক্ত? পরকালে হস্তমৈথুনকারীকে কোন
প্রকারের শান্তি ভোগ করতে হবে.??
# উত্তর: ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন
(Masturbation) হস্তমৈথুন
(Masturbation) বা স্বমেহন
বর্তমানে একটি বড় সমস্যা। ইসলামের
দৃষ্টিতে এটা হারাম
এবং কবীরা গুনাহ।
শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন

প্রশ্ন: আমার জানামতে হস্ত মৈথুন কবিরা গুনাহ। কিন্তু একজন বলল যে, যদি এমন হয় যে হস্ত মৈথুন না করলে এর চেয়ে বড় কোনও পাপ হবে, যেমন জিনা হবে তবে হস্ত মৈথুন জায়েজ। দয়া করে এর বিস্তারিত আমাকে জানালে উপকৃত থাকব।

প্রশ্ন: আমার জানামতে হস্ত মৈথুন কবিরা গুনাহ। কিন্তু একজন বলল যে, যদি এমন হয় যে হস্ত মৈথুন না করলে এর চেয়ে বড় কোনও পাপ হবে, যেমন জিনা হবে তবে হস্ত মৈথুন জায়েজ। দয়া করে এর বিস্তারিত আমাকে জানালে উপকৃত থাকব।
উত্তর:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
হানাফী, শাফেঈ, মালেকী এবং হাম্বালী মাজহাবের অধিকাংশ আলেমের মতে হস্তমৈথুন করা হারাম।
তাদের দলীল হচ্ছে আল্লাহ তাআলার বাণীঃ

স্বর্ণ ক্রয় -বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন -উত্তর

স্বর্ণ ক্রয় -বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন -উত্তর


স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত বিবিধ প্রশ্ন-উত্তর নিশ্চয়ই সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য; আমরা তাঁর প্রশংসা করি, তাঁর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি এবং তাঁর নিকট তাওবা করি; আর আমাদের নফসের জন্য ক্ষতিকর এমন সকল খারাপি এবং আমাদের সকল প্রকার মন্দ আমল থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাই। আর আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের জন্য লেনদেনের ব্যাপারে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সুস্পষ্ট পরিপূর্ণ নিয়ম-পদ্ধতি বিধিবদ্ধ করে দিয়েছেন,

সুযোগ পাওয়া সত্বেও যে যুবক ব্যভিচার থেকে দূরে থাকে তার জন্য সুসংবাদ!!!

সুযোগ পাওয়া
সত্বেও যে যুবক
ব্যভিচার থেকে
দূরে থাকে তার
জন্য সুসংবাদ!!!
আবদুল্লাহিল হাদী বিন
আবদুল জলীল / 27/03/2011
প্রাণপ্রিয় ভাই, আমরা জানি,
বর্তমানে বিভিন্ন কারণে যুব
সমাজ নানা অপকর্মে জড়িয়ে
পড়ছে। অনেক যুবক বিভিন্ন
পংকিল অন্ধকারের পথে
নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে
উদভ্রান্তের মত ঘুরে
বেড়াচ্ছে। যেনা-ব্যাভিচার
হয়ে দাঁড়িয়েছে খুব সাধারণ

সুদের ভয়ানক পরিণতি

সুদের ভয়ানক পরিণতি

وَأَحَلَّ اللَّـهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا “আল্লা’হ ক্রয়-বিক্রয় বৈধ করেছেন এবং সুদ হারাম করেছেন।” (সূরা বাকারা: ২৭৫)
বর্তমানে সুদ আমাদের দেশ ও জাতিকে অক্টোপাসের মত বেঁধে ফেলেছে। সুদ ছাড়া আমাদের অর্থনীতির চাকা যেন বন্ধ। যার কারণে পত্রিকা ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে মানুষকে এ বিষয়ে উৎসাহিত করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট অংকের লাভের বিনিময়ে অর্থ ডিপোজিট করতে আহবান করা হচ্ছে। বিভ্রান্ত ও সৎ পথ থেকে বিচ্যুত কিছু আলেমের ফতোয়াও প্রচার করা হচ্ছে এই মর্মে যে, সুদী ব্যাংকের সাথে লেন্তদেন করা জায়েয এবং নির্দিষ্ট অংকে ইন্টারেস্ট বা সুদ গ্রহণ করাও জায়েয।
কিন্তু এ বিষয়টি অত্যন্ত ভয়ানক। প্রকাশ্যে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের বিরোধিতা ও তাঁদের প্রকাশ্য নাফরমানী। আল্লাহ্‌ তা’আলা বলেন:

সুদী bank এ চাকুরী করা কি বৈধ? নাকি হারাম?

সুদী bank এ চাকুরী করা কি বৈধ? নাকি হারাম?


সুদী ব্যাংকে চাকুরী…
Bank Job
আমি একটি সুদী ব্যাংকে চাকুরী করি, যা সুদ ভিত্তিক
লোণ দেয় এবং সুদ ভিত্তিক Deposit গ্রহন করে।
আমি জেনেছি যে, সুদী ব্যাংকে কাজ করা হারাম,

সুদ খাওয়ার ৭০টি গুনাহ

সুদ খাওয়ার ৭০টি গুনাহ
SUD
সুদ খাওয়ার ৭০টি গুনাহের মধ্যে ১টি হচ্ছে নিজ
মায়ের সাথে যিনা করা…এটা কি গুনাহের
ভয়াবহতা বুঝাতে বলা হয়েছে…নাকি আসলেই
সমান গুনাহ?
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র জন্য।
পূর্বের রাসূলগনের মধ্যেও সুদ হারাম ছিল
এবং বর্তমানেও হারাম আছে, যা প্রত্যেক
মুসলিম জানে।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ বলেছেন:

শয়তানের গুরুত্বপূর্ণ ফাদ সমূহ

শয়তানের গুরুত্বপূর্ণ ফাদ সমূহ!শয়তান বিভিন্ন পন্থায় তার কাজ চালিয়ে যায়।
এমনকি অনেক মুসলিম শয়তানের মিত্র
হিসেবে কাজ করছে অথচ তারা এ বিষয়ে
সচেতন নয়। শয়তান এক গভীর
ষড়যন্ত্রকারী। সকল খারাপ কাজই শয়তানের
কুমন্ত্রণার ফসল। শয়তানের এসব খারাপ কাজ
সম্পর্কে আল্লাহ্ ঠিকই অবহিত আছেন। তাই
আল্লাহ্ ও মুমিনদের কাছে এসব ষড়যন্ত্র
খুবই দুর্বল:

শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক

শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ্র জন্য। ছালাত এবং সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম– এর উপর। যে ব্যক্তি আল্লাহ্র উপর তাওয়াক্কুল ও ভরসা করে না, তার ঈমান নেই। মহান আল্লাহ বলেন, ﴿ ﻭَﻋَﻠَﻰ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﻓَﺘَﻮَﻛَّﻠُﻮٓﺍْ ﺇِﻥ ﻛُﻨﺘُﻢ ﻣُّﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ٢٣ ﴾ ‏[ ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ: ٢٣ ] ‘আর তোমরা আল্লাহর উপরই ভরসা কর- যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক’ (আল- মায়েদাহ, ২৩)। তিনি অন্যত্র বলেন,

শরীয়ত সম্মত উপায়ে ঝাড়-ফুঁক করার শর্তাবলী


শরীয়ত সম্মত উপায়ে ঝাড়-ফুঁক করার শর্তাবলী ১- ঝাড়-ফুঁক হতে হবে আল্লাহর কোরআন অথবা, তাঁর নামসমূহ অথবা তাঁর গুনাবলীসমূহ দ্বারা। ২- ঝাড়-ফুঁক হতে হবে আরবী বা অন্য যে কোনো ভাষায়, যার অর্থ জানা যায়। ৩- এ কথায় দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে যে, (রোগ চিকিৎসায়) ঝাড়-ফুঁকের কোনোই ক্ষমতা নাই, বরং রোগ শিফা’র সকল ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ তা‘আলারই। ৪- ঝাড়-ফুঁক যেন হারাম অবস্থায় না হয় অর্থাৎ নাপাক অবস্থায় অথবা, কবর বা পায়খানায় বসে ঝাড়-ফুঁক করা যাবে না। আল-কোরআনে বর্ণিত ঝাড়-ফুঁক সংক্রান্ত আয়াতসমূহ ১- সূরা আল-ফাতিহা। ﴿ ﺑِﺴۡﻢِ ﭐﻟﻠَّﻪِ ﭐﻟﺮَّﺣۡﻤَٰﻦِ ﭐﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ ١ ﭐﻟۡﺤَﻤۡﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﭐﻟۡﻌَٰﻠَﻤِﻴﻦَ ٢ ﭐﻟﺮَّﺣۡﻤَٰﻦِ ﭐﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ ٣ ﻣَٰﻠِﻚِ ﻳَﻮۡﻡِ ﭐﻟﺪِّﻳﻦِ ٤ ﺇِﻳَّﺎﻙَ ﻧَﻌۡﺒُﺪُ ﻭَﺇِﻳَّﺎﻙَ ﻧَﺴۡﺘَﻌِﻴﻦُ ٥ ﭐﻫۡﺪِﻧَﺎ ﭐﻟﺼِّﺮَٰﻁَ ﭐﻟۡﻤُﺴۡﺘَﻘِﻴﻢَ ٦ ﺻِﺮَٰﻁَ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺃَﻧۡﻌَﻤۡﺖَ ﻋَﻠَﻴۡﻬِﻢۡ ﻏَﻴۡﺮِ ﭐﻟۡﻤَﻐۡﻀُﻮﺏِ ﻋَﻠَﻴۡﻬِﻢۡ ﻭَﻟَﺎ ﭐﻟﻀَّﺎٓﻟِّﻴﻦَ ٧ ﴾ ‏[ﺍﻟﻔﺎﺗﺤﺔ : ١، ٧‏] (১) “আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময় ও অতি দয়ালু। (২) সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি সকল সৃষ্টিজগতের একাম্ত পরিচালনাকারী ও মালিক (৩) যিনি পরম দয়ালু, অতিশয় করুণাময়। (৪) যিনি বিচারদিনের মালিক।

যেনা বা ব্যভিচারের শাস্তি কি?

যেনা বা ব্যভিচারের শাস্তি কি?


ব্যভিচার

আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তী হয়ো না। এটা অশ্লীল কাজ এবং নিকৃষ্ট আচরণ”। (সূরা বনী ইসরাঈল -৩২)
 
“আর যারা আল্লাহ ব্যতীত অপর কোন ইলাহের ইবাদত করে না, আল্লাহর নিষিদ্ধকৃত প্রাণী যথার্থ কারণ ব্যতীত হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। আর যে ব্যক্তি এসব কাজ করে,

যেনা বা বেভিচার হতে তওবা!!

যেনা বা বেভিচার হতে তওবা!!


ব্যভিচার হতে তওবা)প্রশ্ন: আমি জানি না আমার ঠিক কি করাউচিত? আমি বড় একটা গুনাহ করে ফেলেছি।আমি জানি, আমাদের সুন্দর ধর্মে “ধর্মগুরুরকাছে স্বীকারোক্তি” এ রকম কিছু নেই। কিন্তুআমি যেনা করে ফেলেছি। আমি আল্লাহরকাছে তওবা করতে চাই এবং ক্ষমা প্রার্থনাকরতে চাই। আমি সূরা নূরের মধ্যে পেয়েছি যে,আমার মত ব্যক্তি কোন পুতপবিত্রা নারীকেবিয়ে করতে পারবে না। এখন আমার কী করাউচিত? আমি আশা করব আপনারা আমার জন্যদোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাআলা আমার জন্যজাহান্নামের শাস্তি লাঘব করেন।সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।এক:আপনি আল্লাহর রহমত হতে নিরাশ হবেন না।আল্লাহ তাআলার

যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – দুই।

যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – দুই।


৮৩১. সুদ খাওয়া
আল্লাহ তা‘আলা সূদখোর ব্যতীত আর কারো
বিরুদ্ধে স্বয়ং যুদ্ধের ঘোষণা দেননি। তিনি বলেন,
﴿ﻳَٰٓﺄَﻳُّﻬَﺎ ﭐﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺀَﺍﻣَﻨُﻮﺍْ ﭐﺗَّﻘُﻮﺍْ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻭَﺫَﺭُﻭﺍْ ﻣَﺎ ﺑَﻘِﻲَ ﻣِﻦَ ﭐﻟﺮِّﺑَﻮٰٓﺍْ
ﺇِﻥ ﻛُﻨﺘُﻢ ﻣُّﺆۡﻣِﻨِﻴﻦَ ٢٧٨ ﻓَﺈِﻥ ﻟَّﻢۡ ﺗَﻔۡﻌَﻠُﻮﺍْ ﻓَﺄۡﺫَﻧُﻮﺍْ ﺑِﺤَﺮۡﺏٖ ﻣِّﻦَ
ﭐﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺭَﺳُﻮﻟِﻪِۦۖ ﻭَﺇِﻥ ﺗُﺒۡﺘُﻢۡ ﻓَﻠَﻜُﻢۡ ﺭُﺀُﻭﺱُ ﺃَﻣۡﻮَٰﻟِﻜُﻢۡ ﻟَﺎ ﺗَﻈۡﻠِﻤُﻮﻥَ
ﻭَﻟَﺎ ﺗُﻈۡﻠَﻤُﻮﻥَ ٢٧٩﴾ ‏[ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : ٢٧٨، ٢٧٩ ‏]
“হে বিশ্বাসীগণ!

যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – এক।

যে সকল হারামকে মানুষ তুচ্ছ মনে করে থাকে!! পার্ট – এক।



ক্রম বিষয়
1. ভূমিকা
2. শির্ক
3. কবরপূজা
4. গায়রুল্লাহর নামে যবেহ করা
5. হালালকে হারাম ও হারামকে হালাল মনে করা
6. জাদু ও ভাগ্যগণনা
7. রাশিফল ও মানব জীবনের ওপর গ্রহ-
নক্ষত্রের প্রভাব সম্পর্কিত বিশ্বাস
8. স্রষ্টা যেসব বস্তুতে যে কল্যাণ রাখে নি
তাতে সে কল্যাণ থাকার আকীদা পোষণ করা
9. লোক দেখানো ইবাদত
10. কুলক্ষণ

যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়

যুলুমের ভয়াবহ পরিণাম ও বাঁচার উপায়

 
যুলম শব্দটি আরবী। বাংলায় এর অর্থ অত্যাচার করা, অবিচার করা, নির্যাতন করা বা সীমা অতিক্রম করা। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ দখল করা, কারো চরিত্র হনন করা, কারো অধিকার থেকে বঞ্চিত করা, কাউকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা, মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণ করার ব্যবস্থা করা, মিথ্যা মামলা দেয়া, কাউকে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত করা, কারো জমি দখল করা, অন্যায়ভাবে চাকরীচ্যুত করাসহ ইত্যাদি কাজ যুলুমের অন্তর্ভুক্ত।
যুলম এমন একটি ভয়ানক বিষয় যে,

যাদু ও বদনযর- চিকিৎসা

যাদু ও বদনযর- চিকিৎসা

মূলঃ ফাহাদ বিন সুলাইমান আল্ কাজী, অনুবাদঃ মুহাঃ আবদুল্লাহ্ আল্ কাফী, দাঈ, জুবাইল দাওয়া এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সঊদী আরব। السحر والعين والرقية منهما
بسم الله الرحمن الرحيم
প্রশংসা মাত্রই আল্লাহ্ তায়ালার তায়ালা জন্য। দরূদ ও সালাম তার রাসূল মুহাম্মাদ ও তাঁর পরিবারবর্গ ও ছাহাবায়ে কেরামের প্রতি নাযিল হোক। অত:পর আল্লাহ্ তায়ালা বিশেষ হিকমতে মানুষকে সৃষ্টি করে তার জন্য নানারকম বিপদাপদ, বালা-মুছিবত নাযিল করেছেন,

মূর্তি বনাম ভাস্কর্য : সমকালীন বিতর্ক

মূর্তি বনাম ভাস্কর্য : সমকালীন বিতর্ক

মূর্তি বনাম ভাস্কর্য : সমকালীন বিতর্ক
একটি বিতর্ক : মূর্তি না ভাস্কর্য ?
বিমানবন্দর গোল চক্করে লালনের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হচ্ছিল। ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বাধার মুখে কর্তৃপক্ষ তা গত ১৫ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে সরিয়ে নেয়। এরপর এ নিয়ে সৃষ্টি হয় তুমুল বিতর্ক। কিছু লোক এটি পুনস্থাপনের পক্ষে আন্দোলন শুরু করে। আবার অনেকে এখানে হজ মিনার নির্মাণের পক্ষে আন্দোলন আরম্ভ করে।
এদিকে কিছু সংখ্যক বুদ্ধিজীবী বলছেন, ‘বিমান বন্দর গোল চক্করে যা নির্মাণ করা হচ্ছিল ওটা মূর্তি নয়;

মিথ্যার প্রচলিত আকার-প্রকৃতি

সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য। আমরা তাঁরই প্রশংসা করি, তাঁরই কাছে সাহায্য চাই এবং ক্ষমা প্রার্থনা করি। তাঁরই উপর বিশ্বাস স্থাপন করি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। আল্লাহর নিকট পানাহ চাই নফসের সমস্ত অনিষ্টতা ও কর্মকাণ্ডের কু পরিণতি থেকে। আর আল্লাহ যাকে হিদায়াত দান করেন তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতে পারে না। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই,

মিথ্যা বলা হারাম কেন?

মিথ্যা বলা হারাম কেন?


 মিথ্যা বলা হারাম

 মিথ্যা বলা হারাম
মহান আল্লাহ বলেন,  ﴿ وَلَا تَقۡفُ مَا لَيۡسَ لَكَ بِهِۦ عِلۡمٌۚ  ٣٦ ﴾ [الاسراء: ٣٦]
অর্থাৎ যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হইয়ো না। (সূরা ইসরা ৩৬ আয়াত)
তিনি আরও বলেছেন,  ﴿ مَّا يَلۡفِظُ مِن قَوۡلٍ إِلَّا لَدَيۡهِ رَقِيبٌ عَتِيدٞ ١٨ ﴾ [ق: ١٨]
অর্থাৎ মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করুক না কেন তা লিপিবদ্ধ করার জন্য তৎপর প্রহরী তার নিকটেই রয়েছে। [ক্বাফ ১৮ আয়াত)

মিথ্যা থেকে বাচার উপায়!!

মিথ্যা থেকে বাচার উপায়!!


মিথ্যা যে একটি বদ অভ্যাস তাতে কেউ সন্দেহকরে বলে আমি মনে করি না, কারণ মিথ্যাকে রাসূলসাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ধ্বংসকর বলে মন্তব্যকরেছেন। আরো বলেছেন, মিথ্যামুনাফেকীর নিদর্শন। মানুষ মিথ্যা বলতে বলতেএক সময় আল্লাহর দরবারে মিথ্যাবাদী বলে সাব্যস্তহয়। আর সত্য বলা ও সত্য বলার প্রচেষ্টায় রতথাকলে আল্লাহ্ তাকে সত্যবাদী বলে লিখেনেন; এখানে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামেরএকটি হাদীসের ভাষ্যই উদ্ধৃত করলাম।কথা উঠেছিল আমাদের এক শিক্ষককে নিয়ে যিনিমিথ্যা কথা বলতে ছাত্রদেরকে নিষেধ করতেন।একদা আমরা তার বৈঠকখানায় অবস্থান করছিলাম,

মিউজিক কি হারাম ?কেন হারাম?

মিউজিক কি হারাম ?কেন হারাম?



আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআন মাজিদে বলেন, “এক শ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে পথভ্রষ্ট করার উদ্দেশ্যে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে(আল্লাহর পথ) নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে। এদের জন্যে রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি”। [৩১-৬]
আল-ওয়াহিদি (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা),

মানুষের পাপ গোপন রাখার গুরুত্ব

মানুষের পাপ গোপন রাখার গুরুত্ব

undefined
“যারা পছন্দ করে যে,ঈমানদারদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার লাভ করুক,নিঃসন্দেহে ইহাকাল ও পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আল্লাহ্ জানেন,তোমরা জানো না”। [সূরা আন-নূর; ২৪:১৯]
প্রিয় নবী (সা) আমাদের প্রয়োজনীয় সবকিছুই শিক্ষা দিয়েছেন যার একটি হল অন্যের পাপ গোপন রাখা। আমাদের মাঝে কেউ যদি এমন কোন খারাপ কাজ করে বসে যা কিনা আল্লাহ্‌র আদেশ বিরুদ্ধ বা নৈতিক চরিত্র বিরুদ্ধ কিংবা অন্যের জন্য মর্যাদাহানিকর, সেক্ষেত্রে তার উচিৎ তা গোপন রাখা এবং কৃতকর্মের জন্য একান্ত নিভৃতে আল্লাহ্‌র কাছে বারবার ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রিয় নবী (সা) বলেছেন,

মাদক দ্রব্য সম্পর্কে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া

মাদক দ্রব্য সম্পর্কে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়া
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য। শেষ ফলাফল মুত্তাকীদের জন্য নির্ধারিত এবং একমাত্র যালিমদের ক্ষেত্রেই শত্রুতা। দরূদ ও সালাম অবতীর্ণ হোক নবী ও রাসূলদের সর্ব শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব তথা আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর।
অত:পর সৌদী আরবের উচ্চ ওলামা পরিষদের নবম বৈঠক রিয়াদ শহরে ৯/৬/১৪০৭ থেকে ২০/৭/১৪০৭ হিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উক্ত বৈঠকে হারামাইন শরীফাইনের খাদেম বাদশাহ ফাহাদ একটি টেলিগ্রাম বার্তা প্রেরণ করেন। যার নাম্বার হলঃ ৮০৩৩, তাং ১১/৬/১৪০৭। তাতে বলা হয়েছেঃ

মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি ও মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা নিষেধ :

মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি ও মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা নিষেধ : ==================================== এটা সম্পূর্ণ শরী‘আত বিরোধী এবং মসজিদের মর্যাদার পরিপন্থী। ১-আবু হুরায়রাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্য কাউকে মসজিদে হারানো জিনিষ খোঁজ করতে শুনবে, সে যেন বলে, আল্লাহ যেন তোমাকে ফেরত না দেন। কারণ মসজিদ সমূহ এ জন্য তৈরি করা হয়নি। [ছহীহ মুসলিম হা/১২৮৮; মিশকাত হা/৭০৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৫৪, ২/২১৮ পৃঃ।] ২- ঘটা করে মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা জাহেলী আদর্শ। এর জন্য অর্থ ব্যায় করে মাইকিং করা বা রেডিও, টিভিতে মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা। এ ব্যাপারে রাসূল (ছাঃ) কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। হুযায়ফাহ (রাঃ) বলেন,

বেবসা – বাণিজ্য :করণীয় – বর্জনীয়।

বেবসা – বাণিজ্য :করণীয় – বর্জনীয়।


সূচিপত্র
ক্রম বিষয়
1. ভূমিকা
2. ব্যবসা-বাণিজ্য
3. ব্যবসায়ীদের দুই ধরনের লাভ
4. ইসলামে ব্যবসার মূলনীতি
5. ১. ব্যবসায় কারো ক্ষতি করা যাবে না
6. ২. ধোঁকা, প্রতারণা ও ফাঁকিবাজি করা
যাবে না
7. ৩. মিথ্যার আশ্রয় নেয়া যাবে না
8. ৪. ওজনে নিজ স্বার্থরক্ষায় কমবেশি
করা যাবে না
9. ৫. পণ্য বিক্রির জন্য মিথ্যা শপথ করা
যাবে না
10. ৬. নিজে ঠকা যাবে না এবং অপরকেও

বিপরীত লিঙ্গের বেশ ধারণ

বিপরীত লিঙ্গের বেশ ধারণ


প্রিয় ভাই ও বোন, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
আমাদের সমাজে নারীর বেশ ধারী পুরুষ আর পুরুষ বেশ ধারী নারীর বিচরণ কি আছে? উত্তর আমাদের সকলের জানা। সুতরাং আসুন, আল্লাহর নিকট দুয়া করি, আল্লাহ যেন আমাদের এই সব যুবক-যুবতীদেরকে হেদায়াত করেন আর আল্লাহর রাসূলের অভিশাপ থেকে রক্ষা করেন। এবার নিচের হাদীগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ধন্যবাদ।
عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ لَعَنَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمُتَشَبِّهِينَ مِنْ الرِّجَالِ بِالنِّسَاءِ وَالْمُتَشَبِّهَاتِ مِنْ النِّسَاءِ بِالرِّجَالِ
  • ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) বলেন, রাসূল (ছাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘আল্লাহ্‌ তা’আলা সেই সব মহিলাদের উপর অভিশাপ করেছেন যারা পুরুষের বেশ ধারণ করে এবং সে সকল পুরুষদের উপর অভিশাপ যারা মহিলাদের বেশ ধারণ করে; (বুখারী, মিশকাত হা/৪৪২৯, বাংলা ৮ম খণ্ড হা/৪২৩২)।

প্লাস্টিক সার্জারি করার হুকুম

প্লাস্টিক সার্জারি করার হুকুম

المكتب التعاوني للدعوة وتوعية الجاليات بالربوة بمدينة الرياض
আমি আমার নাকে প্লাস্টিক সার্জারি সম্পন্ন করতে চাই। এটা কি হারাম হবে? আমি নাক নিয়ে মানসিক যাতনায় কালাতিপাত করি, আমার জীবনের উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। চিকিৎসক বলেছেন আমার অপারেশন করা জরুরি।
আলহামদু লিল্লাহ ।
প্লাস্টিক সার্জারি দু’ভাগে ভাগ করা যায়:
১. প্রয়োজনীয় সার্জারি

প্রাণীর ছবি আঁকা সম্পর্কে ক য়ে ক টি হা দী স

প্রাণীর ছবি আঁকা সম্পর্কে ক য়ে ক টি হা দী স


ক য়ে ক টি হা দী স
  • আবদুল্লাহ ইবনে আবদুল ওয়াহহাব (র)…সাঈদ ইবনে আবুল হাসান (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইবনে আব্বাস (রা) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, এমন সময়ে তাঁর কাছে এক ব্যক্তি এসে বলল, হে আবু আব্বাস! আমি এমন ব্যক্তি যে, আমার জীবিকা হস্তশিল্পে। আমি এসব ছবি তৈরি করি। ইবনে আব্বাস (রা) তাঁকে বলেন, (এ বিষয়) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি যা বলতে শুনেছি, তাই তোমাকে শোনাব। তাঁকে আমি বলতে শুনেছি,
‘‘যে ব্যক্তি কোন ছবি তৈরি করে আল্লাহ্ তা’আলা তাকে শাস্তি দিবেন, যতক্ষণ না সে তাতে প্রাণ সঞ্চার করে। আর তাতে সে কখনো প্রাণ সঞ্চার করতে পারবে না।”

পুরুষের জন্য সিল্ক /রেশমী, হলুদ ও লাল কাপড় পড়া নিষেধঃ

পুরুষের জন্য সিল্ক /রেশমী, হলুদ ও লাল কাপড় পড়া নিষেধঃ


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।  হলুদ,লাল রঙ্গ ও রেশমি পোশাক পুরুষদের জন্য হারাম, বিস্তারিত হাদিস দেখুনঃ  ঈদ উপলক্ষে ছেলেদের পোশাকের  দোকানগুলোতেই ভীড় কম থাকে না।তবে  পোশাকের ব্যাপারে আমাদের একটু সচেতন হওয়া দরকার।পছন্দের তালিকার শীর্ষে স্থান পায় সিল্কের পাঞ্জাবী।ছোট থেকে বড়, বড় থেকে বুড়ো সব বয়সের পুরুষদের প্রায়ই দেখা যায় সিল্কের পাঞ্জাবী পরতে।  কিন্তু

পর্নোগ্রাফী দেখলে মস্তিষ্ক যেভাবে বদলে যায়! বদলে যায়!

পর্নোগ্রাফী দেখলে মস্তিষ্ক যেভাবে বদলে যায়! বদলে যায়



পর্নোগ্রাফী দেখলে মস্তিষ্ক যেভাবে বদলে যায় স্নায়ুবিজ্ঞান (Neuroscience) এখন স্বীকার করে যে, মানুষের মস্তিষ্ক অভিযোজন ক্ষমতা সম্পন্ন। অর্থাৎ, অভিজ্ঞতা লাভের মধ্যদিয়ে মস্তিষ্কে পরিবর্তন ঘটে এবং আমরা যা দেখি, শুনি বা জানি, তার সবকিছুর সাথেই মস্তিষ্কের সংযোগ গড়ে ওঠে। দর্শন ক্লাসের আলোচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ থেকে শুরু করে নতুন কোনো শহরের পথঘাট চেনা, এমনকি আপাতদৃষ্টিতে নিষ্ক্রিয়ভাবে বসে থেকে কোনো গান শোনা কিংবা টিভি দেখা — আমাদের প্রতিটি কাজের সাথেই মস্তিষ্কের তাৎক্ষনিক সংযোগ গড়ে ওঠে এবং মানুষ হিসেবে আমরা কে, কেমন, এই সংযোগগুলোই সেটা নির্ধারণ করে দেয়। পর্নোগ্রাফী দেখা একটি নীরব অথচ

পর্ণোগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির জন্য ২০ উপদেশঃ

পর্ণোগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির জন্য ২০ উপদেশঃ (পড়া শেষে শেয়ার করুন) পর্ণোগ্রাফি বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া একটি মারাত্মক ব্যাধি । যা এতটাই ভয়ানক যে, একটা ছেলে কিংবা মেয়ের নৈতিক অবনতি থেকে শুরু করে পারবারিক ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির বড় কারণের মধ্যে একটি । তাই এই নোংরা কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা একজনন মানুষ হিসেবে অত্যাবশ্যক । আর এরই প্রেক্ষিতে পর্ণোগ্রাফিতে আসক্ত হওয়া ছেলে-মেয়েদের জন্য কিছু উপদেশঃ ১. নিজেকে মানুষ হিসেবে কি করা উচিত এবং কি করা উচিত নয়, তা নিয়ে ভাবুন । ২. নিজেকে একজন প্রকৃত মানুষ অর্থাৎ মুসলিম হিসেবে চিন্তা করুন । ৩.

প্রশ্ন: পরীক্ষায় নকল করার হুকুম (বিধান) কী?

প্রশ্ন: পরীক্ষায় নকল করার হুকুম (বিধান)
কী?
উত্তর: সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক
আল্লাহর জন্য; আর সালাত ও সালাম
আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের উপর; আর সালাম (শান্তি)
বর্ষিত হোক তাঁর পরিবার-পরিজন ও সকল
সঙ্গী-সাথীর উপর।
পরীক্ষায় নকল করাটা এক ধরনের প্রতারণা;

নামীমা বা চোগলখুরি কি ইসলামে হারাম?? এর শাস্তি কি?

নামীমা বা চোগলখুরি কি ইসলামে হারাম?? এর শাস্তি কি?


নামীমা বা চোগলখুরি

undefined

একজনের কথা-ঝগড়া বিবাদ, মনোমালিন্যের উদ্দেশ্যে অন্যের কাছে লাগানোই ইসলামের পরিভাষায় নামীমা বা চোগলখুরি বলে। সকল ইসলামী চিন্তাবীদ এ সম্পর্কে একমত পোষণ করেন যে, চোগলখুরি সম্পুর্ণ হারাম।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন,
“সে ব্যক্তির অনুসরণ করো না, যে কথায় কথায় শপথ করে, যে লাঞ্ছিত, যে অসাক্ষাতে নিন্দা করে, যে একজনের কথা অন্যজনের কাছে লাগায়।” [সুরা আল কালাম ১০ -১১]
রাসুলুল্লাহ(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন ,

ধূমপান একটি অপরাধ : কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে


ধূমপান একটি অপরাধ : কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে
আমরা সকলে জানি ধূমপান স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। কথাটা অনেকে সেচ্ছায় বলেন অনেকে বলেন বাধ্য হয়ে। যাই হোক ধুমপানের ক্ষতির তুলনায় শ্লোগানটা খুবই হাল্কা। কারণ ধূমপান শুধু স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়। মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর, আত্নার জন্য ক্ষতিকর, স্বভাব-চরিত্রের জন্য ক্ষতিকর, পরিবার-পরিজন প্রতিবেশী সমাজ ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। আমার কাছে এর চেয়ে বড় ক্ষতির দিক হলো ধুমপানের মাধ্যমে ইসলামের নীতি আদর্শ লংঘন। আমি অনেক ধর্মপ্রান লোকজনকে দেখেছি তারা ধূমপান করেন। এমনকি

দেখুন, ইসলাম কী শেখায়?

দেখুন, ইসলাম কী শেখায়?

1. প্রতারণা ও ধোকাবাজী করা হারামঃ রাসূল সা বলেছেনঃ
ﻣَﻦْ ﻏَﺸّﻨﺎ ﻓَﻠَﻴْﺲَ ﻣِﻨِّﺎ ‘যে আমাদের সাথে প্রতারণা
করে তার সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক
নেই।’ (মুসলিম)
2. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া হারাম: রাসূল সা
বলেছেনঃ ﻣَﻦْ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺆْﻣِﻦُ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺍﻟْﻴَﻮْﻡِ ﺍﻟْﺂﺧِﺮِ ﻓَﻠَﺎ ﻳُﺆْﺫِ
ﺟَﺎﺭَﻩُ ‘যে আল্লাহ এবং আখেরাতের উপর বিশ্বাস
রাখে সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না
দেয়।’ (বুখারী)
3. অতিথী সেবা: রাসূল সা বলেছেনঃ

দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে ইসলামের বিধান

দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে ইসলামের বিধান

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ
প্রশ্নঃ কারও আগমনের সাথে উঠে দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে ইসলামের বিধান কি?
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্যে
কারও আগমনের সাথে উঠে দাঁড়ানোর ব্যাপারে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ একটি বিস্তারিত উত্তর প্রদান করেছেন, শরীয়াহর দলীলের উপর ভিত্তিিস করে, তাঁর এ মতামত উল্লেখ করা হলঃ
“রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিংবা খোলাফায়ে রাশেদীনের সমকালীন সালাফগণের কারোরই এই রীতি বা অভ্যাস ছিল না যে তাঁরা প্রতিবার নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে) দেখামাত্রই উঠে দাঁড়িয়ে যেতেন, যেটা অনেক মানুষ করে থাকে । বরং

ডিজিটাল পদ্ধতিতে সুদখাওয়া কি বৈধ?

<<<<<ডিজিটাল পদ্ধতিতে সুদখাওয়া কি বৈধ?>>>>>======================বাংলাদেশকে যেমন ডিজিটাল করা হচ্ছে, ঠিক তেমনই কিছু সুদি মহল সুদকে ডিজিটাল শব্দব্যবহার করে সমাজে নারীর ইজ্জত লুন্ঠন আর জাহান্নামে যাওয়ার রাস্তা দেখিয়ে দিচ্ছে।★কিছু লোক # মাল্টিপারপাছনামে সুদি কারবার করছে আর সেটাকে হালাল মনে করছে যাখুবই নিকৃষ্ট কাজ।আরেকটি ডিজিটাল সুদের নামহলো #কিস্তি , যার প্রভাব এতভয়ানক ভাবে বিস্তার করেছে যেমনে হয় ডিজিটাল বাংলাদেশে আনুমানিক বেশির ভাগ মানুষএই ডিজিটাল সুদে জর্জরিতহয়ে পরেছে। এই সুদ নেওয়া দেওয়ার প্রক্রিয়া এমন হচ্ছে যেযদি সময় মত কিস্তি না দিতে পারে,

জুলুম : পীড়িতের অশ্রু পীড়কের পরাজয়

জুলুম : পীড়িতের অশ্রু পীড়কের পরাজয়

পৃথিবীর সবাই শান্তি চায়। তাবৎ রাষ্ট্রই চায় সুখ-সমৃদ্ধি অর্জন করতে। কিন্তু সুখ নামের সোনার হরিণটি কেন জানি অধরাই থেকে যায়! কারণ কী? কারণ হলো শান্তি কামনা করলেও অধিকাংশই পারে না শান্তির পথ অবলম্বন করতে। সুখ ও শান্তির দেখা পেতে হলে আবশ্যক মানুষের মধ্যে অধিকার ও ইনসাফ নিশ্চিত করা। পরস্পরে ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতির চর্চা করা। অধিকার ও ইনসাফ বাস্তবায়নের মাধ্যমেই কেবল প্রশান্তি ছড়ায়। নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা পায়। সমাজে একে অপরের মধ্যে বন্ধন সুদৃঢ় হয়। ধনী-গরিবের মধ্যে আস্থা গড়ে ওঠে। সম্পদ উন্নত ও রাষ্ট্র সমৃদ্ধ হয়। স্বচ্ছলতা বৃদ্ধি পায় এবং অস্থিতির পরিবর্তে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

জাহেলিয়্যাত, ফাসেকী, ভ্রষ্টতা ও রিদ্দাত: অর্থ,প্রকারভেদ ও আহকাম

জাহেলিয়্যাত, ফাসেকী, ভ্রষ্টতা ও রিদ্দাত: অর্থ,প্রকারভেদ ও আহকাম


জাহেলিয়্যাত, ফাসেকী, ভ্রষ্টতা ও রিদ্দাত: অর্থ,প্রকারভেদ ও আহকাম লেখক: সালেহ বিন ফাওযানআল-ফাওযান | অনুবাদক: মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহীএক – জাহেলিয়াত আল্লাহ্, তাঁর রাসূলগণ ও দ্বীনেরআইন-কানুন সম্পর্কে অজ্ঞতা, বংশ নিয়ে গর্ব-অহংকার ও বড়াই প্রভৃতি যে সকল অবস্থার উপরআরবের লোকেরা ইসলাম পূর্ব যুগে ব্যাপৃত ছিল,সে সকল অবস্থাকেই জাহেলিয়াত নামে অভিহিত করাহয়। [১] জাহেলিয়াত ‘জাহল’ শব্দের প্রতি সম্পকির্ত,যার অর্থ জ্ঞানহীনতা বা জ্ঞানের অনুসরণ না করা।শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেন:

জালিম শাষকদের শেষ পরিণতি!!

জালিম শাষকদের শেষ পরিণতি!!


মাম ইবনে কাইয়্যিম (রহঃ) অনুবাদঃ ইউসুফইয়াসীন  অত্যাচারী শাসকের শেষ পরিণতিঅত্যাচারী শাসকের শেষ পরিণতিযালিমদের শেষ পরিণতি সম্পর্কে আল্লাহর নিদর্শনপর্যায়ক্রমিকভাবে আসছে এবং অত্যাচারীদেরউপর তাদের শাস্তি বিরতিহীনভাবে এসে পড়ছে।বেন আলী এবং মোবারকের ঘটনা এখনো বিশ্বদৃষ্টির অন্তরাল হয়নি। সুতরাং প্রত্যেক শুরুরই শেষআছে এবং প্রত্যেক শাসনকালের একটি নির্দিষ্টমেয়াদ আছে। মহান আল্লাহ সুবহানাহু তা‘য়ালা বলেন,﴾ এবং তোমার রব তাদের কর্মকান্ড সম্পর্কেমোটেই উদাসীন নন।﴿ [৬: ১৩২]মহান আল্লাহ যালিমদের শেষ পরিণতির জন্য কারণ তৈরিকরেছেন এবং

ছবি অংকন করা যে হারাম সেই সম্পর্কিত ধারাবাহিক হাদীস…

ছবি সম্পর্কিত ধারাবাহিক হাদীস…
বিসমিল্লাহির’রহ্মানির’রহিম
বর্তমানের নতুন ফিতনা হচ্ছে ছবি, অনেকেই
মনে করেন ছবি বৈধ এবং এর জন্য হাদীসের
দলীলও দিয়ে থাকেন। কিন্তু তা আদৌ কি
ছবি বৈধ হওয়ার দলীল? আমরা জানি রসূল
(সাল্লাল্লাহু’আলাইহী’ওয়াসাল্লাম)
বলেছেন, সর্বাধিক শাস্তি হবে যারা

ছবি ও মূর্তির ব্যাপারে ইসলামের বিধান কি? এগুলো হারাম কেন?

ছবি ও মূর্তির ব্যাপারে ইসলামের বিধান কি? এগুলো হারাম কেন?


ছবি ও মূর্তির ব্যাপারে ইসলামের হুকুম

ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সমস্ত মানুষকে এক আল্লাহর দিকে ডাকার জন্য। আর সাথে সাথে আউলিয়া কিংবা অন্যান্য নেককারদের অথবা অন্য কোন গাইরুল্লাহর ইবাদত করা হতে বিরত রাখার জন্য। এদের পূজা করা হয় মূর্তি, ভাস্কর অথবা ছবি বানিয়ে। এই দাওয়াত বহু পূর্ব হতে চালু হয়েছে, যখন থেকে আল্লাহপাক তাঁর রাসূলদের প্রেরণ করা শুরু করেছেন মানুষের হিদায়েতের জন্য।

আল্লাহ তায়ালা বলেন:

ঘুষের ভয়াবহতা ও তা থেকে উত্তরণের উপায়

ঘুষের ভয়াবহতা ও তা থেকে উত্তরণের উপায়
ঘুষ একটি সামাজিক ব্যাধি। ঘুষ হচ্ছে স্বাভাবিক ও বৈধ উপায়ে যা কিছু পাওয়া যায় তার উপর অবৈধ পন্থায় অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করা। কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী তার দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়মিত বেতন/ভাতা পাওয়া সত্ত্বেও যদি বাড়তি কিছু অবৈধ পন্থায় গ্রহণ করে তাহলে তা ঘুষ হিসাবে বিবেচিত। অনেক সময় স্বীয় অসৎ উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ঘুষ দেওয়া হয়। আবার অনেক সময় টাকা-পয়সা ছাড়াও উপহারের নামে নানা সমগ্রী প্রদান করা হয়। সুতরাং যেভাবেই হোক, আর যে নামেই হোক তা ঘুষের অন্তর্ভুক্ত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ