Tuesday, October 24, 2017

সুমধুর কোরান তেলাওয়াত

সুমধুর কোরান তেলাওয়াত


image 1
Animated-download-button

মতিউর রহমান মাদানীর লেকচার সমুহ

মতিউর রহমান মাদানী



ক্রমিক নংবিষয়
তাওহীদের গুরুত্বডাউনলোড
তাবলীগী জামাতডাউনলোড
রাসুল (সঃ) এর ভালোবাসাডাউনলোড
কুরআনের আলোকে ইহুদীডাউনলোড
রাসুল (সঃ) এর সালাতডাউনলোড

ডঃ জাকির নায়েকের লেকচার সমুহ

ডঃ জাকির নায়েক

২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে করনীয় কি?

২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে করনীয় কি?


২৮ দিন রোযা রাখার পর যদি শাওয়ালের চাঁদ শরয়ী সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণিত হলে জানতে হবে যে, রমযান মাসের প্রথম দিন অবশ্যই ছুটে গেছে। সুতরাং সেই ক্ষেত্রে ঐ দিন ঈদের পড়ে কাযা করতে হবে। কারণ, চন্দ্র মাস ২৮ দিনের হতেই পারে না। হয় ৩০ দ্বীনে মাস হবে, নচেৎ ২৯ দিনে। ২৪৫ (ফাতাওয়াস সিয়াম, মুসনিদ ১৫ পৃঃ)

ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কি একা একা ঈদ করতে পারে?

ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কি একা একা ঈদ করতে পারে?


ঈদের চাঁদ কেউ একা দেখলে সে কিন্তু একা একা ঈদ করতে পারে না। বরং চাঁদ দেখা সত্ত্বেও তাঁর জন্য রোযা রাখা ওয়াজেব। কেননা, শাওয়ালের চাঁদ দুই জন মুসলিম দেখার সাক্ষ্য না দেওয়া পর্যন্ত শরীয়তের দৃষ্টিতে প্রম হয় না। তা ছাড়া মহানবী (সঃ) বলেন, “ঈদ সেদিন, যেদিন লোকেরা ঈদ করে। কুরবানী সেদিন, যেদিন লোকেরা কুরবানী করে।” ২৪৩ (সহীহ তিরমিযী ৬৪৩, ইরওয়াউল গালীল ৯০৫ নং)   

মতান্তরে যে ব্যক্তি একা চাঁদ দেখবে সে পরের দিন রোযা রাখবে না। যেহেতু মহানবী (সঃ)অয়াস বলেন, “তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখো, চাঁদ দেখে রোযা ছাড়।” তবে প্রকাশ্যে নয়, বরং গোপনে ইফতার করবে না। যাতে সে জামাআত বিরোধী না হয়ে যায়। অথবা তাকে কেউ অসঙ্গত অপবাদ না দিয়ে বসে। আর আল্লহই অধিক জানেন। ২৪৪ (মুমতে ৬/৩২৯)

যারা কুরআন পড়া সহীহ ভাবে শিখতে চান অবশ্যই এই ভিডিও টি দেখুন । অতি সহজে আরবি অক্ষরের সঠিক উচ্চারণ শিখুন, তাজবীদ সহকারে _ LEARNING ARABIC ALPHABET MADE EASY !


অতি সহজে আরবি অক্ষরের সঠিক উচ্চারণ শিখুন, তাজবীদ সহকারে _

মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে করণীয় কি?

মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে করণীয় কি?


মেঘ বা অন্য কোন কারণে চাঁদ যথাসময়ে না দেখা গেলে মাসের তারিখে ৩০ পূর্ণ করে নিতে হবে। অবশ্য ঈদের চাঁদ প্রমাণ করার জন্য ২ জন মুসলিমের সাক্ষ্য প্রয়োজন। যেহেতু মহানবী (সঃ) বলেন, “তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ, চাঁদ দেখে রোযা ছাড়। যদি চাঁদ না দেখা যায়, তাহলে মাস ৩০ পূর্ণ করে নাও। কিন্তু যদি দুই জন মুসলিম সাক্ষ্য দেয়, তাহলে তোমরা রোযা রাখ ও রোযা ছাড়।” ২৪১ (আহমাদ ৪/৩২১, নাসাঈ, দারাকুত্বনী, ইগঃ ৯০৯ নং)
পক্ষান্তরে রোজার মাসের রোযা শুরু হওয়ার কথা প্রমাণ করার জন্য এ কথা প্রমাণীত যে, আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) একজন লোকের সাক্ষী নিয়ে রোযা রেখেছেন। ২৪২ (আবূ দাঊদ ২৩৪২, দারেমী, দারাকুত্বনী, বাইহাক্বি ৪/২১২, ইরওয়াউল গালীল ৯০৮ নং)

জামাআতের লোকেরা নিজ নিজ যাকাত ইমাম সাহেবের নিকট জমা করে। যাতে তিনি সঠিক জায়গায় ব্যয় করতে পারেন। তিনি অভাবী হলে জামাআতকে না জানিয়ে সেই যাকাতের কিছু অংশ নিজে ব্যবহার করতে পারেন কি না? না। কারণ তিনি জামাআতের আমানতদার। অভাবী হলেও তিনি তাঁদেরকে না জানিয়ে তা নিতে পারেন না। ২৪০ (ইবনে জিবরীন)

জামাআতের লোকেরা নিজ নিজ যাকাত ইমাম সাহেবের নিকট জমা করে। যাতে তিনি সঠিক জায়গায় ব্যয় করতে পারেন। তিনি অভাবী হলে জামাআতকে না জানিয়ে সেই যাকাতের কিছু অংশ নিজে ব্যবহার করতে পারেন কি না?


না। কারণ তিনি জামাআতের আমানতদার। অভাবী হলেও তিনি তাঁদেরকে না জানিয়ে তা নিতে পারেন না। ২৪০ (ইবনে জিবরীন)

অতিরিক্ত গাড়ি ও বাড়ীর যাকাত কীভাবে আদায় করবে?

অতিরিক্ত গাড়ি ও বাড়ীর যাকাত কীভাবে আদায় করবে?


বাড়ী বা গাড়ীর যাকাত নেই। তবে যদি তা ব্যবসার সামগ্রী হয়, তাহলে তাঁর মুল্যে যাকাত আছে। আর ভাড়ার জন্য হলে ভাড়ার টাকা নিসাব পরিমাণ হবে তাতে যাকাত আছে।

আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবো ? অলঙ্কারের যাকাত দওয়ার সময় কি মা মেয়ের অলঙ্কার একত্রিত করে যাকাত দিতে হবে?

আমি কীভাবে স্বর্ণের যাকাত আদায় করবো ?



আপনার কাছে যে মানের স্বর্ণ আছে, সেই মানের স্বর্ণের বাজার দর জেনে নেবেন। তাঁর সঠিক ওজন জেনে নেবেন। অতঃপর তাঁর মূল্য নির্ধারণ করে প্রত্যেক একশ টাকায় আড়ায় টাকা, প্রত্যেক হাজারে ২৫০ এবং প্রত্যেক লাখে ২৫০০ টাকা যাকাত আদায় করবেন।


অলঙ্কারের যাকাত দওয়ার সময় কি মা মেয়ের অলঙ্কার একত্রিত করে যাকাত দিতে হবে?


না। প্রত্যেক মহিলার অলঙ্কার নিসাব পরিমাণ (৮৫ গ্রাম) হলে তবেই যাকাত লাগবে। মায়ের সাথে সাথে মেয়ের অলঙ্কার একত্রিত করে নিসাব দেখা জরুরী নয়।

আমার বেতন মাসিক ত্রিশ হাজার টাকা। আমার নিসাব পরিমাণ টাকা ব্যাংকে আছে। আমি কি প্রত্যেক মাসের বেতনের টাকার যাকাত প্রত্যেক মাসেই বের করব?

আমার বেতন মাসিক ত্রিশ হাজার টাকা। আমার নিসাব পরিমাণ টাকা ব্যাংকে আছে। আমি কি প্রত্যেক মাসের বেতনের টাকার যাকাত প্রত্যেক মাসেই বের করব?


যে নিসাব পরিমাণ টাকা যে মাসে হাতে এসেছে, সেই টাকা বছর ঘুরলে সেই মাসের যাকাত আগাম দেওয়া হয়, তাহলে তা উত্তম। সুতরাং সাড়া বছরের মধ্যেজদি বরকতময় রমযান মাসকে যাকাত আদায়ের জন্য নির্ধারিত করা হয় এবং শাবান মাসের বেতনের যাকাতও সব টাকার সাথে মিলিয়ে আদায় করে দেওয়া হয়, তাহলে সমস্যা এড়ানো যাবে। আল্লাহ্‌র পথে দু’টাকা  বেশি যাক, তা ভাল। কিন্তু কম যেন না হয়।

ফিতরার যাকাত কি মালের যাকাতের মতোই আট শ্রেণীর হকদারের মাঝে বিতরণ করা যাবে?

ফিতরার যাকাত কি মালের যাকাতের মতোই আট শ্রেণীর হকদারের মাঝে বিতরণ করা যাবে?


ফিতরার যাকাত আম নয়, বরং তা কেবল মিসকীনদের জন্য খাস। ২৩৮ (বানী, তামামুল মিন্নাহ)

শো-রুমে একাধিক গাড়ি রাখা আছে বিক্রির জন্য, তাতে কি যাকাত আছে?

শো-রুমে একাধিক গাড়ি রাখা আছে বিক্রির জন্য, তাতে কি যাকাত আছে?


যে জিনিস ব্যবসার জন্য রাখা আছে, সে জিনিসের মূল্য নিসাব পরিমাণ হলে ফি-বছর তাতে যাকাত আছে। পন্যদ্রব্য, গাড়ি, জমি, বাড়ি ইত্যাদি ব্যবসার জন্য হলে তাতে যাকাত আছে। ১৩৫(ইবনে বায, ইবনে জিবরীন)

ব্যাংক বা কোম্পানির শেয়ারে কি যাকাত আছে? ভাড়ায় দেওয়ার জন্য একাধিক গাড়ি আছে। তাতে কি যাকাত আছে?

ব্যাংক বা কোম্পানির শেয়ারে কি যাকাত আছে?


পণ্যদ্রব্যের মতোই ফি-বছর তাঁর যাকাত আছে। ২৩৬ (লাজনাহ দায়েমাহ)

ভাড়ায় দেওয়ার জন্য একাধিক গাড়ি আছে। তাতে কি যাকাত আছে?


তাতে যাকাত নেই। ভাড়ার টাকাসহ অন্য টাকা নিসাব পরিমাণ পৌছলে ফি-বছর তাতে যাকাত আছে। ২৩৪(লাজনাহ দায়েমাহ)

এক ব্যক্তি বহু কষ্ট করে ২/৩ বছর থেকে টাকা জমিয়েছে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে। সে টাকারও কি যাকাত আছে?

এক ব্যক্তি বহু কষ্ট করে ২/৩ বছর থেকে টাকা জমিয়েছে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে। সে টাকারও কি যাকাত আছে?


নিসাব পরিমাণ হলে সে টাকারও প্রত্যেক বছর যাকাত আদায় করতে হবে। ২৩৩(ইবনে বায)


খয়রাতি ফাণ্ডের টাকার যাকাত আছে কি? কারখানা ও প্রেসের মালিক কিসের যাকাত দেবে?

খয়রাতি ফাণ্ডের টাকার যাকাত আছে কি?


সাদকাহ, যাকাত, দান বা ওআকফ প্রভৃতি খয়রাতি ফাণ্ডের (মসজিদ বা মাদ্রাসার) মাল (বা শস্য)নিসাব পরিমাণ হলেও তাতে যাকাত নেই। কারণ সে মাল আল্লাহ্‌র। আর তা আল্লাহ্‌র পথেই ব্যয় হবে।২৩১ (মাজাল্লাতুল বুহূসিল ইসলামিয়্যাহ ৮/১৫০, ১৬১, ২৫/৪৪, ৩০/১১৯)

কারখানা ও প্রেসের মালিক কিসের যাকাত দেবে?


কারখানা ও প্রেসের যন্ত্রপাতির কোন যাকাত নেই। যাকাত আছে নিসাব পরিমাণ টাকা পয়সা ও বিক্রেয় পন্য সামগ্রীর।  ২৩২ (লাজনাহ দায়েমাহ)

শিশু, এতীম ও পাগলের মালেও যাকাত ফরয কি? হিরের যাকাত আছে কি?

শিশু, এতীম ও পাগলের মালেও যাকাত ফরয কি? 


যাকাত ফরয হয় মালে। তাই তা ফরয হওয়ার জন্য মালিকের জ্ঞ্যানসম্পন্ন ও সাবালক হওয়া শর্ত নয়। বলা বাহুল্য শিশু, এতীম ও পাগলের মালেও যাকাত ফরয। তাঁদের তরফ থেকে তাঁদের অভিভাবক (অলী বা অসী) হিসাব করে আদায় করবে। এতে বাহ্য দৃষ্টিতে মাল কমতে থাকলেও বাস্তবে তাঁদের মালে বরকত বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া অভিভাবকের উচিৎ, তাঁদের মাল ব্যবসায় বিনিয়োগ করা।২৩০ (আল-মুমতে ৬/২৬-২৭)

হিরের যাকাত আছে কি?


হিরের যাকাত নেই। তবে পণ্যদ্রব্য হলে তাতে নিয়মিত যাকাত আছে। ২৩৭ (ইবনে বায)

ব্যাংকে ডিপোজিট ও জমা রাখা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?

ব্যাংকে ডিপোজিট ও জমা রাখা টাকার যাকাত দিতে হবে কি?


ব্যাংকে জমা রাখা টাকা আমানত; তা যে কোন সময় তোলা যায়। অতএব তা নিসাব পরিমাণ হলে এবং বছর ঘুরলে ঋণদাতাকে সে টাকার বাৎসরিক যাকাত আদায় করতে হবে। তদনুরূপ কোন ব্যক্তি বিশেষের কাছে রাখা আমানতের টাকা; যা চাইবা মাত্র পাওয়া যাবে তারও যাকাত বাৎসরিক আদায় করা ফরয।
প্রকাশ থাকে যে, ব্যাংকের সূদ হারাম। অতএব সে সূদে যাকাতও নেই।

বেনামাযীকে যাকাত দেওয়া বৈধ কি? কোন মিসকিন আমার নিকট চাকরি করলে আমি তাকে আমার যাকাত দিতে পারি কি না?

বেনামাযীকে যাকাত দেওয়া বৈধ কি?


বেনামাযীকে যাকাত দেওয়া বৈধ নয়। তবে তাকে নামাযের দিকে আকর্ষণ করার উদ্দেশ্যে যাকাত দেওয়া যায়।

কোন মিসকিন আমার নিকট চাকরি করলে আমি তাকে আমার যাকাত দিতে পারি কি না?


তাঁর অভাব বলে তাকে দেওয়া যাবে। তবে সেই দেওয়াকে আপনার উদ্দেশ্য যেন তাকে আপনার কাজে উদ্বুদ্ধ করা না হয়, কাজে তাঁর আন্তরিকতা পাওয়া না হয়, তাঁর কাজের বোনাস স্বরূপ না হয়, তা তাঁর প্রাপ্য হক থেকে কেটে না নেওয়া হয়। ২২৮ (ইবনে জিবরীন)

আমার মা পৃথক থাকে। আমি কি আমার মা-কে যাকাত দিতে পারি?

আমার মা পৃথক থাকে। আমি কি আমার মা-কে যাকাত দিতে পারি?


মা-কে যাকাত দেওয়া বৈধ নয়। মায়ের ভরণপোষণ করা তো ছেলের জন্য ওয়াজেব। আর তা হবে তাঁর পকেট থেকে। অনুরূপ বাপ, স্ত্রী ও ছেলেকে যাকাত দেওয়া যাবে না। ২২৭ (ইবনে বায)

আমি একজন প্রবাসী। আমার যাকাত কি আমার স্বদেশের মানুষদেরকে দিতে পারব?

আমি একজন প্রবাসী। আমার যাকাত কি আমার স্বদেশের মানুষদেরকে দিতে পারব?


যাকাত স্থানীয় হকদারকে দেওয়াই উত্তম। তবে সেখানে যদি হকদার না থাকে অথবা অন্য জায়গায় হকদার বেশি হকদার হয়, তাহলে সেখানে দেওয়া যায়। তাতে কোন বাধা নেই। ২২৬ (ইবনে উষাইমীন, ইবনে জিবরীন)

আমার স্বামী বিদেশে পড়াশুনা করে। কিন্তু তাঁর অর্থের বড় অভাব। আমি কি আমার মালের যাকাত তাকে দিতে পারি?


স্ত্রী তাঁর স্বামীকে প্রয়োজনে যাকাত দিতে পারে। যেহেতু স্বামীর ভরণপোষণ করা স্ত্রীর উপর ওয়াজেব নয়।

কোন শ্রেণীর ঋণগ্রস্থকে যাকাতের মাল দিয়ে সাহায্য করতে পারা যায়? কাউকে ঋণ দেওয়ার পর সে যাকাতের হকদার হলে, যাকাতের নিয়তে ঋণ মউকুফ করে দেওয়া বৈধ কি?

কোন শ্রেণীর ঋণগ্রস্থকে যাকাতের মাল দিয়ে সাহায্য করতে পারা যায়?


যে ব্যক্তি কোন বিধেয় বা বৈধ কাজ করতে গিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়, তাকেই যাকাত দিয়ে সাহায্য করা যাবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি অবৈধ কাজ করতে গিয়ে; যেমন মদ খেতে অভ্যাসী হয়ে, বেশ্যাগমনে অথবা জুয়া খেলায় সর্বস্ব হারিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়, তাকে যাকাত দিয়ে সাহায্য করা যাবে না। ২২৪

কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় সে যাকাতের হকদার কি না, তা জিজ্ঞাসা করা জরুরী কি?

কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় সে যাকাতের হকদার কি না, তা জিজ্ঞাসা করা জরুরী কি?


দেওয়ার সময় সে যাকাতের হকদার কিনা জিজ্ঞাসা করা জরুরী নয়? তাতে মুসলিমের বেইজ্জত হয়। যদি আপনি আপনার প্রবল ধারণায় মনে করেন যে, অমুক যাকাতের হকদার, তাহলে তাকে দিয়ে ফেলুন। হাত পাতা ফকীর না হলেও সে মিসকীন হতে পারে। অতএব আপনার সাদকাহ আদায় ও কবুল হয়ে যাবে--ইনশাআল্লাহ।

কাউকে যাকাত দেওয়ার সময় তাকে জানিয়ে দেওয়া জরুরী কি?


যাকে যাকাতের মাল দিয়ে সাহায্য করা হবে, তাকে এ কথা জানানো জরুরী নয় যে, তা যাকাতের মাল। আপনি তাকে হকদার বুঝলে, তাকে দিন। সে যা মনে করে গ্রহণ করবে, করুক।

একজন লোককে গরীব ভেবে যাকাতের অর্থ দিলাম। সেও হয়তো হাদিয়া ভেবে হাত পেতে নিয়ে নিল। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারলাম, সে ধনী ব্যক্তি। এখন আমার যাকাত কি কবুল হবে?

একজন লোককে গরীব ভেবে যাকাতের অর্থ দিলাম। সেও হয়তো হাদিয়া ভেবে হাত পেতে নিয়ে নিল। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারলাম, সে ধনী ব্যক্তি। এখন আমার যাকাত কি কবুল হবে?


কোন লোককে যাকাতের হকদার ভেবে যাকাত দেওয়ার পর যদি মনে হয় যে, সে আসলে যাকাতের হকদার নয়, তাহলে অজানার কারণে তা কবুল হয়ে যাবে। একদা (বনী ইসরাঈলের) এক ব্যক্তি এক রাতে অজান্তে এক চোরকে সাদকাহ করল। সকালে সে জানতে পারল যে সে চোর ছিল। কিন্তু তাতে সে আল্লাহ্‌র প্রশংসা করল। তারপরের রাতে আবার অজান্তে এক বেশ্যাকে সাদকাহ করল। সকাল বেলায় তা সে জানতে পেরে তাঁর জন্যও আলহামদুলিল্লাহ্‌ পড়ল। তৃতীয় রাতেও অজান্তে এক ধনীর হাতে সাদকাহ দিল। সকালে তা জানতে পেরে আল্লাহ্‌র প্রশংসা করল। অতঃপর (নবী অথবা স্বপ্নযোগে) তাকে বলা হল যে, তোমার সাদকাহ কবুল হয়ে গেছে। আর সম্ভবতঃ তোমার ঐ দান নিয়ে চোর চুরি করা থেকে বিরত হবে, বেশ্যা বেশ্যাবৃত্তি হতে তাওবাহ করবে এবং ধনী উপদেশ গ্রহণ করবে করে দান করতে শিখবে। ২২৩

পেশাদার ভিক্ষুকদেরকে কি যাকাতের মাল দেওয়া যাবে?

পেশাদার ভিক্ষুকদেরকে কি যাকাতের মাল দেওয়া যাবে?


যদি জানা যায় যে, যাঞাকারী একটি পেশাদার ভিক্ষুক, সে যাকাতের হকদার নয় এবং ভিক্ষা করা তাঁর বৈধও নয়, তাহলে তাকে ভিক্ষাও দেবেন না। ২২১
বিদায়ী হজ্জের সময়ে আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) সাদকাহ বিতরণ করছিলেন। এমন সময় দুটি লোক এসে তাঁর কাছে যাঞা করল। তিনি লোক দুটির দিকে নজর তুলে পুনরায় নামিয়ে নিলেন। দেখলেন,

ক্বারী খালীফা’র কণ্ঠে তিলাওয়াত শুনুন বা ডাউনলোড করুন (সম্পূর্ণ কুরআন)

ক্বারী খালীফা’র কণ্ঠে তিলাওয়াত শুনুন বা ডাউনলোড করুন (সম্পূর্ণ কুরআন)

khalifa-al-tunaijiবিশিষ্ট ক্বারী খালীফা আত তুনাইজী’র (আরব আমীরাত)

ক্বারী খালীফা আত তুনাইজী’র সুমুধুর কণ্ঠে তিলাওয়াত শুনুন

সূরা নংসূরার নামশুনতে ক্লিক করুন MP3 ডাউনলোড করুন
০১.সূরা ফাতিহাক্লিক করুনক্লিক করুন
০২.সূরা বাক্বারাহক্লিক করুনক্লিক করুন
০৩.সূরা আলে ইমরানক্লিক করুনক্লিক করুন
০৪.সূরা নিসাক্লিক করুনক্লিক করুন
০৫.সূরা মায়েদাক্লিক করুনক্লিক করুন

মেয়েদের নামাজে বা অন্য সময়ে সুন্নাতী লেবাস বা পোশাক কেমন হবে ?



🌹💜💜পবিত্র কুরআন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান💜💜 🌹

🌹💜💜পবিত্র কুরআন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান💜💜 🌹
১)প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনুল কারীমে কতটি সূরা আছে?
উত্তরঃ ১১৪টি।
২) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের প্রথম সূরার নাম কি?
উত্তরঃ সূরা ফাতিহা।
৩) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের সবচেয়ে বড় সূরার নাম কি?
উত্তরঃ সূরা বাকারা।
৪) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের সবচেয়ে ছোট সূরার নাম কি?
উত্তরঃ সূরা কাওছার।
৫) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে সবচেয়ে বড় আয়াত কোনটি কোন সূরায়?
উত্তরঃ সূরা বাক্বারার ২৮২ নং আয়াত।
৬) প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে সবচেয়ে ফযীলতপূর্ণ আয়াত কোনটি?

বর্তমানে মোবাইল বা ইন্টারনেটে যে অশ্লীলতার ছড়াছড়ি তা থেকে কিভাবে বেচে থাকতে পারি এবং কি ভাবে গোনাহ মুক্ত জীবন গড়তে পারি ? ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ)


বর্তমানে মোবাইল বা ইন্টারনেটে যে অশ্লীলতার ছড়াছড়ি তা থেকে কিভাবে বেচে থাকতে পারি এবং কি ভাবে গোনাহ মুক্ত জীবন গড়তে পারি ? ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহঃ)

প্রশ্ন : যে বিবাহ অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় এবং টাকা ও উপহার সামগ্রী গ্রহণ করা হয়, সে বিবাহ অনুষ্ঠানে দাওয়াত গ্রহণ করা যাবে কি?

প্রশ্ন : যে বিবাহ অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় এবং টাকা ও উপহার সামগ্রী গ্রহণ করা হয়, সে বিবাহ অনুষ্ঠানে দাওয়াত গ্রহণ করা যাবে কি?
---
উত্তর : বাদ্যযন্ত্র ও অশ্লীল গান-বাজনা হারাম। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, সত্বর আমার উম্মতের মধ্যেকার কিছু লোক রেশমী কাতান, রেশমী কাপড়, মদ ও গান-বাদ্যকে হালাল মনে করবে (বুখারী তা‘লীক্ব, হা/৫৫৯০; মিশকাত হা/৫৩৪৩)। 

আল্লাহ বলেন, ‘লোকদের মধ্যে কিছু লোক অজ্ঞতা বশে বাজে কথা খরিদ করে মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য এবং আল্লাহর পথকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। তাদের জন্য রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি’ (লোক্বমান ৬)। 

ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, এখানে ‘বাজে কথা’ অর্থ গান-বাজনা (ইবনু কাছীর)। ছোট মেয়েরা বিবাহ অনুষ্ঠানে ‘দফ’ বাজাতে পারে এবং ইসলামী সঙ্গীত পরিবেশন করতে পারে (মিশকাত হা/৩১৪০, ৩১৫৩)।

বিয়েতে উপহার দেওয়ার প্রচলিত প্রথার কোন দলীল পাওয়া যায় না। কেবল হাদিয়া প্রদানের সাধারণ নির্দেশের আলোকে এটি জায়েয হিসাবে গণ্য হ’তে পারে। তবে যদি কেউ এটাকে অন্যভাবে গ্রহণ করেন, তাহ’লে তা মাকরূহ হবে। যয়নবের বিয়ের পর ওয়ালীমাতে উম্মে সুলায়েম (রাঃ) রান্না করা গোস্ত-রুটি হাদিয়া পাঠিয়ে রাসূলকে সাহায্য করেছিলেন এবং তিনি সবাইকে ডাকিয়ে তা খাইয়েছিলেন’ 
(বুখারী হা/৫১৬৩; মিশকাত হা/৩২১২)। 

রাসূল (ছাঃ) বলেন, নিকৃষ্ট খানা হ’ল ওয়ালীমার ঐ খানা, যাতে কেবল ধনীদের দাওয়াত দেওয়া হয় এবং গরীবদের বাদ দেওয়া হয়’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৩২১৮)।

বর্তমান যুগে বিয়ে এবং ওয়ালীমাতে উপহারের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। যাতে গরীব আত্মীয়গণ লজ্জায় পড়েন। সেকারণ তাক্বওয়ার দাবী হ’ল সকল প্রকার বাড়াবাড়ি ও প্রদর্শনী হ’তে দূরে থাকা এবং এই পবিত্র অনুষ্ঠানগুলিকে সহজ ও অনাড়ম্বর করা।

সূত্র- আত তাহরিক

প্রশ্নঃ একাকী ছালাত আদায়ের ক্ষেত্রে আযান দেওয়া যাবে কি?

✔প্রশ্নঃ একাকী ছালাত আদায়ের ক্ষেত্রে আযান দেওয়া যাবে কি?
________________________________________________
✔উত্তরঃ 
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
খোলা ও নির্জন স্থানে একাকী মুছল্লীর জন্য আযান দেওয়া মুস্তাহাব। রাসূল (ছাঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি সমতল স্থানে থাকা অবস্থায় ওযূ বা তায়াম্মুম করে যদি কেবল ইক্বামত দিয়ে ছালাত আদায় করে, তবে তার সাথে দু’জন ফেরেশতা ছালাত আদায় করে। আর যদি আযান ও ইক্বামত দেয়, তবে আল্লাহ্র একদল সৈন্য তার পিছনে ছালাত আদায় করে, যা সে দেখতে পায় না (মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক, ছহীহ আত-তারগীব হা/২৪৯)। অন্য বর্ণনায় এসেছে, পাহাড়ের উঁচু স্থানে আযান দিয়ে ছালাত আদায়কারী রাখালকে দেখে আল্লাহ তা‘আলা বিস্মিত হয়ে বলেন, আমার বান্দার দিকে দেখ, সে আমার ভয়ে আযান দেয় এবং ছালাত কায়েম করে। অতএব আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ করালাম (আবুদাউদ হা/১২০৩; ছহীহাহ হা/৪১; মিশকাত হা/৬৬৪)। ইমাম শাওকানী বলেন, এ হাদীছের মধ্যে একাকী মুছল্লীর জন্য আযান দেওয়া সুন্নাত হওয়ার দলীল রয়েছে (নায়লুল আওত্বার ২/৪৩)।

প্রশ্নঃ ইসলাম ভঙ্গকারী বিষয় কয়টি ও কী কী?

প্রশ্নঃ ইসলাম ভঙ্গকারী বিষয় কয়টি ও কী কী?
================================= 
উত্তরঃ ইসলাম ভঙ্গকারী বিষয় দশটি। যথাঃ
১) ইবাদতে ক্ষেত্রে শির্‌ক করা।
২) মুশরিকদেরকে মুশরিক মনে না করা বা তাদের কুফরীর ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করা কিংবা তাদেরকে সঠিক পথের অনুসারী মনে করা।
৩) আল্লাহ তা’আলার নিকট পৌঁছার উদ্দেশ্যে কোন ‘মাধ্যম’ ধরে তার নিকট দুআ করা বা তার নিকট সুপারিশ প্রার্থনা করা অথবা তার উপর পরকালে নাজাত পাওয়ার ভরসা করা।
৪) এ বিশ্বাস পোষণ করা যে, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আদর্শের চেয়ে অন্য কোন ব্যক্তির মতাদর্শ উত্তম বা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আনীত জীবন ব্যবস্থার চেয়ে অন্য কোন ধর্ম বা মতবাদ শ্রেয়।
৫) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নির্দেশিত কোন বিষয়কে মনে মনে ঘৃণা করা যদিও সে তা পালন করে।
৬) দ্বীন-ইসলামের কোন বিষয়কে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা বা হেয় মনে করা।
৭) যাদু করা অথবা যাদু-তাবিজ ইত্যাদির মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকার মনের মিলন কিংবা বিচ্ছেদ ঘটানো।
৮) মুসলমানদের বিরুদ্ধে অমুসলিমদেরকে সাহায্য-সহযোগিতা করা।
৯) এ বিশ্বাস করা যে, বিশেষ কিছু ব্যক্তি রয়েছে যারা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর শরীয়ত মেনে চলতে বাধ্য নন।
১০) ইসলাম থেকে মুখ ফিরিয়ে চলা, ইসলাম শিক্ষা না করা এবং ইসলাম অনুযায়ী আমল না করা।

অনুবাদক: আব্দুল্লাহিল হাদী-লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সৌদী আরব
দাঈ ও গবেষক, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদী আরব

কাঁচা পিঁয়াজ-রসুন খেলে মুখের দুর্গন্ধের ফলে মসজিদে বা জামাআতে আসা নিষেধ। কিন্তু যাঁদের মুখে প্রাকৃতিকভাবেই দুর্গন্ধ থাকে, তাঁদের জন্যও কি নিষেধ?

যাঁদের মুখে প্রাকৃতিকভাবে দুর্গন্ধ থাকে, তাঁদের জন্যও মসজিদে বা জামাআতে আসা নিষেধ বলা যায় না। যেহেতু এটা তাঁর ইখতিয়ারভুক্ত নয়। ২১৯

২১৯ (আলবানী)

কর্মক্ষেত্রে পানি নেই। বাসায় পানি আছে। নামাযের ওয়াক্ত যাওয়ার আগে বাসায় পৌঁছে যাবে। নামাযের সময় হলে তায়াম্মুম করে আওয়াল ওয়াক্তে নামায পরে নেবে, নাকি বাসায় ফিরে শেষ ওয়াক্তে উযূ করে নামায পড়ব?


সময় পার হওয়ার আশংকা থাকলে এবং তাঁর আগে পানি না পাওয়ার কথা নিশ্চিত হলে তায়াম্মুম করে আওয়াল অক্তেই নামায পড়ে নেবেন। পক্ষান্তরে বাসায় ফিরে ওয়াক্ত বাকি থাকার কথা নিশ্চিত হলে বাসায় ফিরে উযূ করেই নামায পড়বেন।

সিজদায় কি কুরআনী দু’আ করা যায়?

সিজদায় কি কুরআনী দু’আ করা যায়?

সিজদায় কুরআনের আয়াত পড়া নিষেধ। কিন্তু মুনাজাতের দু’আ হিসেবে পড়লে তাতে দোষ নেই। ২১৭ ‘আমাকে সিজদায় কুরআন পড়তে নিষেধ করা হয়েছে’ যেমনি আম, তেমনি ‘তোমরা সিজদায় বেশি বেশি দু’আ কর’ নির্দেশও আম। তাতে কুরআনী ও হাদিসী সব রকম দু’আই করা যাবে। যারকাশী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, “সিজদায় কুরআন পড়া মাকরূহ তখন, যখন কিরাআতের উদ্দেশ্যে তা পড়া হবে। পক্ষান্তরে তা যদি দু’আ অথবা  (আল্লাহ্‌র) প্রশংসা হিসেবে পড়া হয়, তাহলে তা কুরআনী আয়াত দিয়ে কুনূত পড়ার মত হওয়া উচিৎ।”২১৮

২১৭ (ইবনে ঊষাইমীন), ২১৮ (হাশিয়াতু ইবনিল আবেদীন ১/৪৪০, হাশিয়াতুদ দুসূক্বী আলাশ শারহিল কাবীর ১/২৫৩, মাজমূ ৩/৪১৪)

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ