Saturday, October 28, 2017

ওয়াক্ত-বিষয়ক আরো কিছু মাসায়েল। পৃথিবীর যে স্থানে দিন বা রাত্রি অস্বাভাবিক লম্বা (যেমন ৬ মাস রাত, ৬ মাস দিন) হয়, সে স্থানে কিভাবে নামাজ পড়বে?

ওয়াক্ত-বিষয়ক আরো কিছু মাসায়েল
১। যে ব্যক্তি ওয়াক্ত শেষ হওয়ার পূর্বে এক রাকআত নামায পেয়ে নেবে সে ওয়াক্ত পেয়ে যাবে। অর্থাৎ, তার নামায যথা সময়ে আদায় হয়েছে এবং কাযা হয়নি বলে গণ্য হবে। (বুখারী, মুসলিম,  মিশকাত ৬০১নং) বিধায় যে ব্যক্তি এক রাকআতের চেয়ে কম নামায পাবে, সে সময় পাবে না; অর্থাৎ তার নামায যথাসময়ে আদায় হবে না এবং তা কাযা বলে গণ্য হবে। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে বিনা ওজরে শেষ

দিবারাত্রে কোন কোন সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ?

যে যে সময়ে নামায নিষিদ্ধ
দিবারাত্রে পাঁচটি সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ; মহানবী (সাঃ) বলেন,
(১) “আসরের নামাযের পর সূর্য না ডোবা পর্যন্ত আর কোন নামায নেই এবং
(২) ফজরের নামাযের পর সূর্য না ওঠা পর্যন্ত আর কোন নামায নেই।” (বুখারী, মুসলিম,  মিশকাত ১০৪১ নং)
উক্ববা বিন আমের (রাঃ) বলেন,

নামাযের সময় নির্দিষ্টী করণের পশ্চাতে হিকমত কি?

নামাযের সময় নির্দিষ্টী করণের পশ্চাতে হিকমত
মহান আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন এবং তাকে এমন প্রকৃতি ও প্রবৃত্তি দান করেছেন, যাতে রুযী অনুসন্ধানের মাধ্যমে তাকে জীবনধারণ করতে হবে। আর তার জন্য প্রয়োজন পরিশ্রমের। পরিশ্রম দেহ্‌-মনে ক্লান্তি, ব্যস্ততা ও শৈথিল্য আনে। ফলে পরিশ্রমে ছিন্ন হয় আল্লাহ ও বান্দার মাঝে বিশেষ যোগসূত্র। তাই

এশার নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

এশার সময়
সূর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশ হতে লাল আভা কেটে গেলে এশার সময় উপস্থিত হয়। নু’মান বিন বাশীর (রাঃ) এর বর্ণনা অনুযায়ী (চাঁদের মাসের) তৃতীয় রাতে চাঁদ ডুবে গেলে এশার সময় হয়। (আবূদাঊদ, সুনান, দারেমী, সুনান, মিশকাত ৬১৩নং) সূর্য ডোবার পর থেকে ঘড়ি ধরে দেড় ঘন্টা অতিবাহিত হলে এই ওয়াক্ত আসে।
আর এর শেষ সময় অর্ধেক রাত পর্যন্ত অবশিষ্ট থাকে। অবশ্য কোন ওযর ও বাধার ফলে ফজরের আগে পর্যন্ত এশার নামায পড়ে নিলে আদায় হয়ে যায়। যেহেতু মহানবী (সাঃ) বলেন,

মাগরীবের নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

মাগরেবের সময়
সূর্য অস্ত গেলেই মাগরেবের সময় হয় এবং পশ্চিমাকাশে লাল আভা (অস্তরাগ) কেটে গেলেই এর সময় শেষ হয়ে যায়। (মুসলিম, সহীহ)
মাগরেবের নামাযও আওয়াল অক্তে পড়া আফযল এবং বিনা ওজরে দেরী করে পড়া মাকরুহ। কেননা,

আসর নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

আসরের সময়
যখন প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হয়ে যায়, তখন আসরের সময় শুরু হয়। (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ৫৮৩নং)  শেষ হয় ঠিক সূর্যাস্তের পূর্বমুহূর্তে।
মহানবী (সাঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি সূর্য ডোবার পূর্বে আসরের এক রাকআত পেয়ে নেয়, সে আসর পেয়ে নেয়।” (বুখারী, মুসলিম, সহীহ)
আসরের আওয়াল অক্তেই নামায পড়া মহানবী (সাঃ) এর আমল ছিল। আনাস (রাঃ) বলেন,

যোহর নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

যোহরের সময়
সূর্য পশ্চি  আকাশের দিকে ঢলে গেলেই যোহরের আওয়াল ওয়াক্ত শুরু হয়। আর প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হলে তার সময় শেষ হয়ে যায়।
সূর্য মধ্য রেখায় থাকলে কোন খোলা জায়গায় একটি সরল কাঠি বা শলাকা সোজাভাবে গাড়লে যখন তার ছায়া তার দেহে নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর পূর্ব দিকে পড়ে লম্বা হতে লাগবে, তখনই

যোহর নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

যোহরের সময়

সূর্য পশ্চি  আকাশের দিকে ঢলে গেলেই যোহরের আওয়াল ওয়াক্ত শুরু হয়। আর প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হলে তার সময় শেষ হয়ে যায়।

সূর্য মধ্য রেখায় থাকলে কোন খোলা জায়গায় একটি সরল কাঠি বা শলাকা সোজাভাবে গাড়লে যখন তার ছায়া তার দেহে নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর পূর্ব দিকে পড়ে লম্বা হতে লাগবে, তখনই হবে যোহরের সময়। এইভাবে তার ছায়া তার সমপরিমাণ হলে যোহরের সময় শেষ হয়ে যাবে।

অন্যথা সূর্য মধ্যরেখায় না থাকলে, কোন গোলার্ধে থাকার ফলে যে অতিরিক্ত ছায়া পড়ে, তা বাদ দিয়ে মাপতে হবে। কাঠির ছায়া কমতে কমতে ঠিক মধ্যাহ্নকালে আবার বাড়তে শুরু হবে। ঐ বাড়া অংশটি মাপলে যোহ্‌র-আসরের সময় নির্ণয় করা যাবে।

প্রত্যেক নামায তার প্রথম অক্তে পড়াই হল উত্তম। কিন্তু গ্রীষ্মকালে কঠিন গরমের দিনে যোহরের নামায একটু ঠান্ডা বা দেরী করে পড়া আফযল।

আবূ যার (রাঃ) বলেন, একদা আমরা নবী (সাঃ) এর সাথে এক সফরে ছিলাম। যোহরের সময় হলে মুআযযিন আযান দিতে চাইল। নবী (সাঃ) বললেন, “ঠান্ডা কর।” এইরুপ তিনি দুই অথবা তিন বার বললেন। তখন আমরা দেখলাম যে, ছোট ছোট পাহাড়গুলোর ছায়া নেমে এসেছে। পুনরায় নবী (সাঃ) বললেন, “গ্রীষ্মের এই প্রখর উত্তাপ দোযখের অংশ। অতএব গরম কঠিন হলে নামায ঠান্ডা (দেরী) করে পড়।” (বুখারী ৫৩৯নং, মুসলিম,  আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান) গ্রীষ্মকালে নিজের ছায়া ৩ থেকে ৫ কদম হলে এবং শীতকালে ৫ থেকে ৭ কদম হলে যোহরের সময় নির্ণয় করা যায়। (আবূদাঊদ, সুনান, নাসাঈ, সুনান, মিশকাত ৫৮৬নং) অবশ্য সকল দেশেই এ মাপ সঠিক হবে না।

ফজর নামাজের ওয়াক্ত বা সময়

ফজরের সময়
সুবহে সাদেক উদিত হলে ফজরের নামাযের সময় শুরু হয় এবং রোযাদারের জন্য পানাহার হারাম হয়ে যায়। (সুবহে সাদেক বলা হয় সেই সময়কে, যে সময়ে ভোরের আভা পূর্ব আকাশে উত্তর-দক্ষিণে বিস্থির্ণ অবস্থায় দেখা যায়।) আর এর শেষ সময় হল সূর্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত।
তবে এই নামায প্রথম অক্তে ‘গালাসে’ (একটু অন্ধকারে কাক ভোরে) পড়া উত্তম।
মা আয়েশা (রাঃ) বলেন

সালাত বা নামাযের ওয়াক্ত সমূহ

নামাযের ওয়াক্তসমূহ

ফরয নামায শুদ্ধ হওয়ার জন্য এক শর্ত হল, তা যথা সময়ে আদায় করা। নির্দিষ্ট সময় ছাড়া ভিন্ন সময়ে নামায হয় না। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন,

إنَّ الصَّلاَةَ كَانَتْ عَلَى الْمُؤْمِنِيْنَ كِتَاباً مَّوْقُوْتاً

অর্থাৎ, নির্ধারিত সময়ে যথাযথভাবে নামায পড়া মু’মিনদের কর্তব্য। (কুরআন মাজীদ ৪/১০৩)

কুরআন মাজীদে কতিপয় আয়াতে নামাযের ৫টি ওয়াক্তের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে; যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, “আর নামায কায়েম কর দিনের দু’ প্রান্তভাগে (অর্থাৎ ফজর ও মাগরেবের সময়) ও রাতের প্রথগোশতে (অর্থাৎ এশার সময়)। (কুরআন মাজীদ ১১/১১৪)

“সূর্য ঢলে যাওয়ার পর হতে রাতের ঘন অন্ধকার পর্যন্ত (অর্থাৎ যোহ্‌র, আসর, মাগরেব ও এশার) নামায কায়েম কর, আর কায়েম কর ফজরের নামায।” (কুরআন মাজীদ ১৭/৭৮)

“আর সূর্যোদয়ের পূর্বে (ফজরে) ও সূর্যাস্তের পূর্বে (আসরে) তোমার প্রতিপালকের সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর রাত্রির কিছু সময়ে (এশায়) এবং দিনের প্রান্তভাগগুলিতে (ফজর, যোহ্‌র ও মাগরেবে), যাতে তুমি সন্তুষ্ট হতে পার।” (কুরআন মাজীদ ২০/১৩০)

পাঁচ ওয়াক্তকে নির্দিষ্ট করতে আল্লাহর তরফ হতে স্বয়ং জিবরীল (আহমাদ, মুসনাদ) এসে ইমাম হয়ে রসূল (সাঃ)কে সঙ্গে নিয়ে নামায পড়েন। নবী (সাঃ) বলেন, “কা’বাগৃহের নিকট জিবরীল (আহমাদ, মুসনাদ) আমার দু’বার ইমামতি করেন; প্রথমবারে তিনি আমাকে নিয়ে যোহরের নামায তখন পড়লেন, যখন সূর্যঢলে গিয়ে তার ছায়া জুতোর ফিতের মত (সামান্য) হয়েছিল। অতঃপর তিনি আমাকে নিয়ে আসরের নামায পড়লেন যখন প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হয়েছিল। অতঃপর আমাকে নিয়ে মাগরেবের নামায পড়লেন তখন, যখন রোযাদার ইফতার করে ফেলেছিল। (অর্থাৎ সূর্যাস্তের সাথে সাথে।) অতঃপর এশার নামায তখন পড়লেন, যখন (সূর্যাস্তের পর পশ্চিম আকাশের অস্তরাগ) লাল আভা অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল। আর আমাকে নিয়ে ফজরের নামায তখন পড়লেন, যখন রোযাদারের জন্য পানাহার হারাম হয়ে গিয়েছিল।

দ্বিতীয় দিনে তিনি আমাকে নিয়ে যোহরের নামায তখন পড়লেন যখন প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হয়েছিল। আসরের নামাযে আমার ইমামতি তখন করলেন, যখন প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার দ্বিগুণ হয়েছিল। অতঃপর আমাকে নিয়ে মাগরেবের নামায তখন পড়লেন, যখন রোযাদার ইফতার করে ফেলেছিল। অতঃপর রাতের এক তৃতীয়াংশ গত হলে তিনি এশার নামায পড়লেন। আর আমাকে নিয়ে ফজরের নামায তখন পড়লেন, যখন (ভোর) ফর্সা হয়ে গিয়েছিল। অতঃপর তিনি আমার প্রতি লক্ষ্য করে বললেন, ‘হে মুহাম্মাদ! এ হল আপনার পূর্বে সকল নবীগণের ওয়াক্ত। আর এই দুই ওয়াক্তের মধ্যবর্তী ওয়াক্তই হল নামাযের ওয়াক্ত।’ (আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ৫৮৩নং)

শেষ অক্তে নামায যদিও শুদ্ধ, তবুও প্রথম (আওয়াল) অক্তে নামায পড়া হল শ্রেষ্ঠ আমল। আল্লাহর রসূল (সাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল,  ‘কোন আমল সর্বশ্রেষ্ঠ?’ উত্তরে তিনি বললেন, “আওয়াল অক্তে নামায পড়া।” (সহীহ আবূদাঊদ, সুনান ৪৫২, সহীহ তিরমিযী, সুনান ১৪৪, মিশকাত ৬০৭নং)

হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাঃ) শেষ জীবন পর্যন্ত দ্বিতীয় বার কখনো শেষ অক্তে নামায পড়েন নি।’ (সহীহ তিরমিযী, সুনান ১৪৬, মিশকাত ৬০৮নং)

নারী ও পুরুষের নামাযের ভিতরে বিশেষ লেবাস বা পোশাক কেমন হওয়া উচিত?

নামাযের ভিতরে বিশেষ লেবাস
একটাই কাপড়ে পুরুষের নামায শুদ্ধ, তবে তাতে কাঁধ ঢাকতে হবে। (বুখারী, মুসলিম,  মিশকাত ৭৫৪-৭৫৬ নং) আর খেয়াল রাখতে হবে, যেন শরমগাহ্‌ প্রকাশ না পেয়ে যায়। (ঐ মিশকাত ৪৩১৫ নং) তওয়াফে কুদূম (হজ্জ ও উমরায় সর্বপ্রথম তওয়াফ) ছাড়া অন্য সময় ইহ্‌রাম অবস্থায় ডান কাঁধ বের করে রাখা বিধেয় নয়। বলা বাহুল্য নামাযের সময় উভয় কাঁধ ঢাকা জরুরী।
এক ব্যক্তি হযরত উমার (রাঃ) কে এক কাপড়ে নামায পড়ার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বললেন,

নামাযে নারী ও পুরুষের লেবাস বা পোশাক কেমন হবে?

নামাযীর লেবাস
আল্লাহ তাআলা বলেন,
“হে মানব জাতি! তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার ও বেশভূষার জন্য আমি তোমাদেরকে লেবাস দিয়েছি। পরন্তু ‘তাকওয়া’র লেবাসই সর্বোৎকৃষ্ট  (কুরআন মাজীদ ৭/২৬)
“হে আদম সন্তানগণ! প্রত্যেক নামাযের সময় তোমরা সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান কর। পানাহার কর, কিন্তু অপচয় করো না। তিনি অপব্যয়ীদের পছন্দ করেন না।” (কুরআন মাজীদ ৭/৩১)
শরীয়তের সভ্য-দৃষ্টিতে সাধারণভাবে লেবাসের কতকগুলি শর্ত ও আদব রয়েছে; যা পালন করতে মুসলিম বাধ্য।
মহিলাদের লেবাসের শর্তাবলী নিম্নরুপ:-

ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ- ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ.)

ব্যাংকের সুদ কি হালাল- শাইখ মুশ্তাক আহমাদ কারীমী

 সূচি ও বিবরন
  সূচীপত্র

যাদুকর ও জ্যোতিষীর গলায় ধারালো তরবারি- ওয়াহীদ বিন আব্দুস সালাম বালী

 যাদুর প্রকারভেদ
  সূচীপত্র

কিয়ামতের আলামত- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী


সহীহ আক্বীদার মানদন্ডে তাবলীগী নিসাব- মুরাদ বিন আমজাদ

কুরআন ও হাদিসের মানদণ্ডে সূফীবাদ- আব্দুল্লাহ্ শাহেদ আল-মাদানী

 কুরআন ও হাদিসের মানদণ্ডে সূফীবাদ সূফীবাদ
  সূচীপত্র

ইসলামে হালাল উপার্জন- ড. মোঃ আবদুল কাদের

 ইসলামে হালাল উপার্জন
  সূচীপত্র

হারাম ও কবিরা গুনাহ- মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ আল-মাদানী

  সূচীপত্র   অবতরণিকা
 মুখবন্ধ
  সূচীপত্র

 গুনাহ্’র অপকার
  সূচীপত্র

লা-তাহযান [হতাশ হবেন না]- ড. আয়িদ আল করনী (৩৪৭- অদ্ধায়)

 লা-তাহযান - অনুচ্ছেদ সূচি
  সূচীপত্র

ইসলামী জীবন-ধারা- আবদুল হামীদ ফাইযী

 পানাহারের আদব
  সূচীপত্র
 বেশভূষার আদব
  সূচীপত্র

নবীদের কাহিনী- ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ