Saturday, October 21, 2017

শ্রেষ্ঠ মুসলিম কারা ? তাদের গুণ গুলো কি কি?



জীন কি মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে?

জীন কি মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে?
জীন মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। তাঁর প্রমাণ স্বরূপ উলামাগণ বিভিন্ন দলীল উল্লেখ করেন। মহান আল্লাহ বলেন, “যারা সুদ খায় তারা (কিয়ামত) সেই ব্যক্তির মত দণ্ডায়মান হবে, যাকে শয়তান স্পর্শ দ্বারা পাগল ক’রে দিয়েছে।” ( বাকারাহঃ ২৭৫)
মহানবী (সঃ) বলেছেন,

জাতীয় পতাকার তা’যীমে তাঁকে স্যালুট করা এবং তাঁর সামনে একাগ্রচিত্তে দণ্ডায়মান হওয়া কি মুসলিমের জন্য বৈধ?

জাতীয় পতাকার তা’যীমে তাঁকে স্যালুট করা এবং তাঁর সামনে একাগ্রচিত্তে দণ্ডায়মান হওয়া কি মুসলিমের জন্য বৈধ?
মুসলিমের জন্য এ কাজ বৈধ নয়। এ কাজ আসলে অমুসলিমদের। মুসলিম মহান আল্লাহ ছাড়া অন্য কারোর তা’যীম উদ্দেশ্যে একাগ্রচিত্তে দণ্ডায়মান হয় না। সুতরাং উক্ত কাজ একটি জঘন্য বিদআত এবং পরিপূর্ণ তাওহিদের পরিপন্থী। ২১ ফুটনোটঃ২১ (লাজনাহ দায়েমাহ)
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

চন্দ্র বা সূর্য গ্রহণের সাথে সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?

চন্দ্র বা সূর্য গ্রহণের সাথে সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
চন্দ্র বা সূর্য গ্রহণের সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক নেই। মহানবি (সঃ) বলেন, ‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহ্‌র নিদর্শনসমূহের অন্যতম। কারো জন্ম বা মৃত্যুর কারণে তাতে গ্রহন লাগেনা। সুতরাং গ্রহণ লাগা দেখলে তোমরা তোমরা আল্লাহ্‌র নিকট দু’আ কর, তাকবীর পড়, নামায পড় এবং সাদকাহ কর। ৫৫
ফুটনোটঃ৫৫ (বুখারি, মুসলিম, মিশকাত ১৪৮৩ নং)
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

কোন মাযারের জন্য হাঁস-মুরগী বা ফল-ফসল মানত করা বৈধ কি?

কোন মাযারের জন্য হাঁস-মুরগী বা ফল-ফসল মানত করা বৈধ কি?
কোন মাযার বা পীরের জন্য হাঁস-মুরগী মানত করা, সেখানে তা পেশ করা অথবা যবেহ করা শিরকে আকবর। কারণ নযর ও যবেহ এক প্রকার ইবাদত। আর সে ইবাদত আল্লাহ ছাড়া অন্যের জন্য নিবেদন করা হারাম ও শিরক।
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

কোন কাফের ‘মুসলিম’ হলে কুফরী অবস্থায় কৃত আমলের সওয়াব সে পাবে কি?

কোন কাফের ‘মুসলিম’ হলে কুফরী অবস্থায় কৃত আমলের সওয়াব সে পাবে কি?
কাফের কোন নেক কাজের সওয়াবই আখেরাতে পাবে না। যেহেতু সে সওয়াব সে দুনিয়াতেই ভোগ করে নেয়। পক্ষান্তরে সে ইসলাম গ্রহণ করলে কুফরি অবস্থায় কৃত নেক আমলের সওয়াব আখেরাতে পাবে। মহানবী (সঃ) বলেছেন,
“বান্দা যখন ইসলাম গ্রহণ করে এবং তাঁর ইসলাম সুন্দর হয়, তখন আল্লাহ তাঁর পূর্বকৃত পুণ্যগুলিকেও লিপিবদ্ধ করেন।”৩৪
ফুটনোটঃ৩৪ (নাসাঈ ৪৯৯৮ নং, আলবানী)
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে নাকি পিতার নাম ধরে?

কিয়ামতে প্রত্যেক সন্তানকে কি তাঁর মায়ের নাম জুড়ে ডাকা হবে?
এ ব্যাপারে যে হাদিস বর্ণিত আছে, তা সহীহ নয়।৫১ সুতরাং সঠিক হল এই যে, ‘প্রত্যেক সন্তানকে তাঁর বাপের নাম জুড়েই ডাকা হবে।’ মহানবী (সঃ) বলেছেন, ‘কিয়ামতে তোমাদেরকে তোমাদের ও তোমাদের বাপের নাম ধরে ডাকা হবে।’ নবী (সঃ) আরও বলেছেন,

কবরপূজা কি ইসলামের শরীয়ত সমর্থিত?

কবরপূজা কি ইসলামের শরীয়ত সমর্থিত?
না। কবরপূজা, আস্তানাপূজা ইত্যাদি ইসলামে কোন পূজা নেই। ইসলামে আছে ইবাদত। আর তা কেবলমাত্র মহান আল্লাহ্‌র জন্য। কবরপূজা মূর্তিপূজার শামিল। কবরকে কেন্দ্র ক’রে তাওয়াফ করা, নযর বা মানত মানা, কবরকে সিজদা করা, কবরবাসীর কাছে কামনা বা প্রার্থনা করা ইত্যাদি শিরকে আকবর। এমন কাজে মুসলিম ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায়। কবরকে উঁচু করা,

তকদীর যদি সত্য হয়, তাহলে কি আমল বৃথা নয়?

তকদীর যদি সত্য হয়, তাহলে কি আমল বৃথা নয়?
না। তকদীর সত্য এবং তদবীরও সঠিক। বান্দা নিজ এখতিয়ারে ভাল-মন্দ কর্ম করে। আর মহান আল্লাহ সেই বান্দা ও তাঁর কর্মের সৃষ্টিকর্তা। বান্দার ভাগ্যে যা লেখা থাকে, তা তাঁর জন্য সহজ হয়ে যায়। মহান আল্লাহ বলেছেন,

এক পীর সাহবে আছেন, যিনি তাঁর মুরীদদেরকে অসিয়তে বলেন, “পাপের সম্মুখীন হলে আমাকে স্মরণ করো, তাহলে পাপ থেকে বেঁচে যাবে”। এই শ্রেণীর স্মরণ কি শিরক নয়?

এক পীর সাহবে আছেন, যিনি তাঁর মুরীদদেরকে অসিয়তে বলেন, “পাপের সম্মুখীন হলে আমাকে স্মরণ করো, তাহলে পাপ থেকে বেঁচে যাবে”। এই শ্রেণীর স্মরণ কি শিরক নয়?
এটি একটি বড় আপত্তিকর ও বড় শিরকের কাজ। পাপ সামনে এলে পীরকে কেন স্মরণ অরতে হবে? স্মরণ করতে হবে মহান আল্লাহ্‌কে। ২৮
পাপ কাজের সম্মুখীন হলে আল্লাহ্‌কে স্মরণ করে কেবল তারই ভয়ে পাপ বর্জন করতে হবে। পাপ ঘটে গেলে তাকেই স্মরণ করে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। মহান আল্লাহ বলেছেন, যারা কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে

এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?

এ কথা কি ঠিক যে, যার নাম “মুহাম্মদ” হবে সে জান্নাতী হবে এবং তাঁকে গালি দেওয়া ও প্রহার করা যাবে না?
এ কথা আদৌ সঠিক নয়। কারো নাম বা বংশ তাঁকে সন্মান ও মুক্তি দিতে পারে না। আসলে উক্ত কথা নবী (সঃ)-এর নাম নিয়ে অতিরঞ্জন ও মনগড়া অত্যুক্তি ছাড়া কিছু নয়। ২৩
অনুরূপ এ কথাও মনগড়া যে, যে মেয়ের নাম ‘মার‍্য়্যাম’, ‘মারিয়াম’ বা ‘মরিয়ম’ হবে সে জাহান্নামে যাবে না। কারণ তা এক নবীর মায়ের নাম।
ফুটনোটঃ২৩ (ইবন বায)
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

উল্কা বা তাঁরা ছুটার সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?

উল্কা বা তাঁরা ছুটার সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনাঘটনের সম্পর্ক আছে কি?
উল্কা বা তাঁরা ছুটার সাথে দুনিয়ার কোন ঘটনা ঘটনের সম্পর্ক নেই। শয়তানকে তাঁরা ছুঁড়ে মারা হয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি তোমাদের নিকটবর্তী আকাশকে নক্ষত্ররাজি দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং একে প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান হতে রক্ষা করেছি। ফলে, শয়তানরা ঊর্ধ্ব জগতের কিছু শ্রবণ করতে পারে না। ওদের ওপর সকল দিক হতে (উল্কা) নিক্ষেপ হয়; ওদেরকে বিতাড়নের জন্য। আর ওদের জন্য আছে অবিরাম শাস্তি। তবে কেউ গোপনে হটাৎ কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড তাঁর পশ্চাদ্ধাবন করে। (স্বাফফাতঃ ৬-১০)

আল্লাহ্‌র রাসূল (সঃ)-এর পিতামাতা কি মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন?

আল্লাহ্‌র রাসূল (সঃ)-এর পিতামাতা কি মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন?
তাঁরা উভয়ই মুশরিক অবস্থায় মারা গেছেন। আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) একবার মায়ের কবর যিয়ারতে গেলেন। সঙ্গে কিছু সাহাবাও ছিলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি কেদে উঠলেন। সাহাবাগন কাঁদার কারণ জিজ্ঞাসা করলেন তিনি বললেন, আমি আল্লাহ্‌র নিকট আম্মার (আব্বার) কবর যিয়ারতের এবং ইস্তিগফারের (ক্ষমা প্রার্থনা করার) অনুমুতি চাইলাম, কিন্তু আল্লাহ আযযা আজাল্ল তাদের জন্য ইস্তিগফারের অনুমুতি দিলেন না। আল্লাহ্‌র রাসূল (সঃ) এর মনে প্রশ্ন জাগল যে,

আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) কি কিছু ভুলতেন? যা ভুলে যেতেন, তা কি আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে বিধান জারি করার জন্য নয়?

আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) কি কিছু ভুলতেন? যা ভুলে যেতেন, তা কি আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে বিধান জারি করার জন্য নয়?
আল্লাহ্‌র রাসুল (সঃ) ভুলতেন, তাঁর নামাজ ভুল হতো, কুরআন পড়তে গিয়ে আয়াত ছুটে যেতো। আর এটা বিধান জারি করারা জন্য নয়। বরং মানব-মনের সাধারণ প্রকৃতির কারণেই তিনি ভুলতেন। তিনি বলেছেন,

আল্লাহ্‌র রসূল (সঃ)-কে ‘হাবীবুল্লাহ’ বলা উচিত, নাকি ‘খালীলুল্লাহ’?

আল্লাহ্‌র রসূল (সঃ)-কে ‘হাবীবুল্লাহ’ বলা উচিত, নাকি ‘খালীলুল্লাহ’?
আল্লাহ্‌র রসূল (সঃ)-কে ‘খালীলুল্লাহ’ বলা উচিৎ। যেহেতু ‘হাবীবুল্লাহ’ থেকে ‘খালীলুল্লাহ’র মর্যাদা উচ্চতর। তিনি আরও বলেছেন, “আমি পৃথিবীর কাউকে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করলে ইবনে আবী কুয়াফাহ (আবূ বকর )কে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করতাম। কিন্তু তোমাদের সাথী ‘খালীলুল্লাহ’।৩৬
পক্ষান্তরে তাঁর ‘হাবীবুল্লাহ’ হওয়ার কথা কোন সহীহ হাদীসে আসেনি।৩৭
ফুটনোটঃ৩৬ (মুসলিম ৬৩২৬ নং) | ৩৭ (আলবানী)
 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

আল্লাহ্‌র বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ, আল্লাহ্‌র কাজের সমালোচনা অথবা আল্লার কাজে দোষ বের করা বৈধ কি?

আল্লাহ্‌র বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ, আল্লাহ্‌র কাজের সমালোচনা অথবা আল্লার কাজে দোষ বের করা বৈধ কি?
আল্লাহ্‌র বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ, আল্লাহ্‌র কাজের সমালোচনা অথবা আল্লাহ্‌র কোন দোষ বের করার অধিকার কোন বান্দার নেই। যেহেতু সকল বিধানে তিনি নিখুঁত বিধায়ক। “কেন” বলে অভিযোগ বা আপত্তি করার অবকাশ ও অধিকার নেই কারো। মহান আল্লাহ বলেন, আল্লাহ আদেশ করেন। তাঁর আদেশের সমালোচনা (পুনবিবেচনা) করার কেউ নেই এবং তিনি হিসাব গ্রহনে তৎপর (রা’দঃ ৪১)
তিনি যা করেন, সে বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হবে না; বরং ওদেরকেই প্রশ্ন করা হবে (আম্বিয়াঃ ২৩)

আল্লাহ্‌র নবী (সঃ) কি হাযির-নাযির?

আল্লাহ্‌র নবী (সঃ) কি হাযির-নাযির?
আল্লাহ্‌র নবী (সঃ)-এর ইন্তিকালের পর তাঁর দেহ মা আয়েশার ঘরে সমাহিত আছে এবং তাঁর রূহ আছে জান্নাতে। সে এক ভিন্ন জগৎ। সে (মধ্য) জগৎ ও এ (পার্থিব) জগতের মাঝে আছে যবনিকা। সে জগৎ থেকে তিনি এ জগতের কোথাও হাযির (উপস্থিত) ও নাযির (পরিদর্শন) বা বিরাজমান হতে পারে না। তিনি না বিদআতী মীলাদের সময়, আর না অন্য কোন শুভ সন্ধিক্ষণে এসে উপস্থিত হতে পারেন। সে জগৎ থেকে তিনি এ জগতের কোন খবর ও জানতে পারেন না। ভক্তির আতিশয্যে শুধু বিশ্বাস করলেই হয় না, বাস্তবে

আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-কে গালি দিলে কেউ মুসলিম থাকবে কি?

আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-কে গালি দিলে কেউ মুসলিম থাকবে কি?
আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সঃ)-এর বিরুদ্ধে কোন কুমন্তব্য করা, গালি প্রয়োগ করা, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ বা কটাক্ষ করা বড় কুফরী। মহান আল্লাহ বলেন,
“যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তো তাদেরকে ইহলোকে ও পরলোকে অভিশপ্ত করেন এবং তিনি তাদের জন্য লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।” (আহযাবঃ ৫৭)
তিনি আরও বলেন, “তাদের মধ্যে এমন কতিপয় লোক আছে, যারা নবীকে কষ্ট দেয় এবং বলে, ‘সে প্রত্যেক কথায় কর্ণপাত ক’রে থাকে।’ তুমি বলে দাও, ‘সে কর্ণপাত তো তোমাদের জন্য কল্যাণকর। সে

আল্লাহ ছাড়া কেউ কি ‘বিপত্তারণ’ বা ‘গওস পাক’ আছে?

আল্লাহ ছাড়া কেউ কি ‘বিপত্তারণ’ বা ‘গওস পাক’ আছে?
আল্লাহ ছাড়া কেউ ‘বিপত্তারণ’ বা ‘গওস’ নেই। সুতরাং বিপদে একমাত্র আল্লাহকেই ডাকতে হবে, একমাত্র তারই কাছে সাহায্য চাইতে হবে। বিপদে ‘ইয়া রাসুলাল্লাহ, ইয়া আলী, ইয়া জীলানী’ বলে সাহায্য চাওয়া শিরকে আকবর। মহান আল্লাহ বলেন,
“অথবা তিনি, যিনি আর্তের আহবানে সাড়া দেন, যখন সে তাঁকে ডাকে এবং বিপদ-আপদ দূরীভূত করেন এবং তোমাদেরকে পৃথিবীর প্রতিনিধি করেন। আল্লাহ্‌র সঙ্গে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তোমরা অতি সামান্যই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।”(নামলঃ৬২)
মহানবী (সঃ) বলেন, “যখন তুমি চাইবে, তখন আল্লাহ্‌র কাছেই চেয়ো। আর যখন তুমি প্রার্থনা করবে, তখন একমাত্র আল্লাহ্‌র কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করো।” ১০
ফুটনোটঃ১০ (তিরমিযী)

আদম (আঃ) যখন তওবা করছিলেন, তখন তিনি মুহাম্মদের আসীলায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। — এ কথা সঠিক কি?

আদম (আঃ) যখন তওবা করছিলেন, তখন তিনি মুহাম্মদের আসীলায় ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন। — এ কথা সঠিক কি?
এ ব্যাপারে একটি হাদিস বর্ণনা করা হয়, যাতে বলা হয়েছে, আদম যখন পাপ করেন, তখন তিনি বললেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! মুহাম্মাদের আসীলায় আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করছি, তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও।’ আল্লাহ বললেন, ‘হে আদম! তুমি মুহাম্মদকে চিনলে কীভাবে, অথচ আমি এখনো তাঁকে সৃষ্টিই করিনি?’ আদম বললেন,

অনেক সময় নবী (সঃ)-এর হুজরার আশেপাশে চিরকুট পড়ে থাকতে দেখা যায়,সে আবেদন করা হয় নবী (সঃ)-এর কাছে, নবী (সঃ)-এর দরবারে এমন দরখাস্ত পেশ করার শরয়ী বিধান কি?

নবী (সঃ)-এর দরবারে এমন দরখাস্ত পেশ করা শিরকে আকবার। যেহেতু তিনি এ দরখাস্ত সম্পর্কে জানতে পারেন না, এ দরখাস্ত মঞ্জুর করার মতো ক্ষমতাও তাঁর নেই। এ ক্ষমতা কেবল মহান আল্লাহ্‌র হাতে। তিনি তাঁকে বলেছেন, বল, ‘আমি তোমাদেরকে এ বলি না যে, আমার নিকট আল্লাহ্‌র ধনভাণ্ডার আছে, অদৃশ্য সমন্ধেও আমি অবগত নই এবং তোমাদেরকে এ কথাও বলি না যে, আমি ফিরিশতা। আমার প্রতি যা প্রত্যাদেশ হয় আমি শুধু তারই অনুসরণ করি!’ বল, ‘অন্ধ ও চক্ষুমান কি সমান? তোমরা কি অনুধাবন কর না?’ (আনআমঃ ৫০) বল, ‘আমি তোমাদের অপকার অথবা উপকার কিছুরই মালিক নই।’ (জীনঃ ২১)
মহানবী (সাঃ) তাঁর আত্মীয় ও বংশকে সম্বোধন করে বলে গেছেন,

মালাকুল মাওত” ফিরিশতার নাম কি আজরাঈল? কুফর ও শিরক না করেও মানুষ কখন কাফের হয়?

“মালাকুল মাওত” ফিরিশতার নাম কি আজরাঈল?
এ নাম কুরআন ও সহীহ সুন্নাতে উল্লেখ হয়নি। এ নামটি ইস্রাইলী বর্ণনা উদ্ভূত। ৩১
ফুটনোটঃ৩১ (আলবানী)
কুফর ও শিরক না করেও মানুষ কখন কাফের হয়?
যখন মুসলিম কোন কবিরা গোনহর ‘হারাম’ কাজকে অন্তরে ‘হালাল’ বিশ্বাস রেখে করে, তখন কাফের হয়ে যায়। ৩২
ফুটনোটঃ৩২ (আলবানি)

 লেখক/সংকলকঃ আবদুল হামীদ ফাইযী

আহলে কিতাব (ইয়াহুদী- খ্রিষ্টান) কি কাফের?

মহান আল্লাহ্‌ই তাদেরকে মুশরিক ও কাফের গণ্য করেছেন। তিনি বলেছেন "আর ইয়াহুদীরা বলে, উযাইর আল্লাহর পুত্র এবং খ্রিষ্টানরা বলে, মসীহ আল্লাহর পুত্র । এটা তাদের মুখের কথা মাত্র (বাস্তবে তা কিছুই নয়)। তারা তো তাদের মতই কথা বলছে, যারা তাদের পূর্বে অবিশ্বাস করেছে। আল্লাহ্‌ তাদেরকে ধ্বংস করুন, তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে! তারা আল্লাহকে ছেড়ে নিজেদের পণ্ডিত-পুরোহিতদেরকে প্রভু বানিয়ে নিয়েছে এবং

যে মসজিদে কবর আছে, সে মসজিদে নামাজ হয় না। মসজিদে কবর দেওয়া অথবা কবরের উপরে মসজিদ বানানো বৈধ নয় কেন? অথচ মহানবী (সাঃ) এর কবর মসজিদের ভিতরে রয়েছে।

বৈধ নয়, যেহেতু মহানবী (সাঃ) তা নিষেধ করে গেছেন। আর তার কবর মসজিদের ভিতরে মনে হলেও তাতে কিন্তু বৈধতার দলীল নেই। কারনঃ
প্রথমতঃ মসজিদে নববী নবী (সাঃ) নিজে বানিয়েছেন। সুতরাং তার কবরের উপর মসজিদ হয়নি।
দ্বিতীয়তঃ তার ইন্তেকালের পর তার কবর মসজিদ হয়নি। বরং তার কবর হয়েছিল মা আয়েশা (রাঃ) ঘরের ভিতরে। 
তৃতীয়তঃ

মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন? মহান আল্লাহ্‌ কি নিরাকার, নাকি তার আকার আছে?

মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?


মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশের উপর। তিনি বলেছেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তার জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তার যিকর বা স্মরণ থাকে।

মহান আল্লাহ্‌ কি নিরাকার, নাকি তার আকার আছে?


মহান আল্লাহ্‌র আকার আছে। তিনি নিরাকার নন। তবে সেই আকার কেমন, তা কেউ জানে না। তিনি বলেছেন "কোন কিছুই তার সদৃশ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা সর্বদ্রষ্টা " (সুরা শূরাঃ১১) তাকে বেহেশতে দেখা যাবে। তার দীদারই হবে বেহেশতে সবচেয়ে বড় সুখ। মহানবী (সাঃ) স্বপ্নে আল্লাহকে দেখেছেন। তিনি বলেছেন,

ইবাদত কবুল হওয়ার শর্ত কি কি?

ইবাদত কবুল হওয়ার শর্ত কি কি?
=============================
উঃ মুসলিমের যেকোনো ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য শর্ত দুইটি; এদুটি শর্ত পূরণ না করা পর্যন্ত কোনও ইবাদত কবুল হবে না:
১) ইবাদতটি একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর জন্য হতে হবে।
২) এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাত মোতাবেক সঠিক হতে হবে।
১ম শর্ত টি হোল কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর প্রকৃত মর্ম। কারন এই কালিমার দাবি হোল এককভাবে ইবাদতকে এক আল্লাহর জন্য খালেস করা এবং তাতে অন্য কাউকে শরিক না করা।
২য় শর্তটি হলো  ‘‘মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’’ এ কথা সাক্ষ্যদানের প্রকৃত অর্থ হোল অনিবার্যভাবে রাসুলুল্লাহ ﷺ এর আনুগত্য করা।তাঁর দেয়া তরীকা ছাড়া অন্য কোনও তরীকায় কোনও ইবাদত না করা।
দলিল : আল্লাহ তা'য়ালা বলেন : 

মসজিদে গিয়ে ২ রাকাত সলাত আদায় না করেই বসা কিয়ামতের আলামত-


মসজিদে গিয়ে ২ রাকাত সলাত আদায় না করেই বসা কিয়ামতের আলামত-
===================================== 
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, কিয়ামতের লক্ষণ হচ্ছে মানুষ মসজিদে প্রবেশ করবে কিন্তু তাহিয়াতুল মসজিদ ২ রাকাত সলাত আদায় করবে না। (সিলসিলাহ সহিহাহ-৬৪৯)
কিয়ামতের এই আলামতটা প্রায় ১০০ ভাগ সত্য হয়ে গেছে, মানুষ মসজিদে গিয়ে সলাত আদায় না করেই বসে পরে অথচ জুমার খুতবার সময় এমনকি নিষিদ্ধ সময় যখন নফল সলাত আদায় করা নিষিদ্ধ (ফজর সলাত আদায় করে সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত এবং আসর সলাত আদায় করে সূর্য ডোবার আগ পর্যন্ত) তখনো মসজিদে প্রবেশ করলে এই সলাত আদায় করতে হবে অর্থাৎ যে সময়েই মসজিদে প্রবেশ করবে তখনই তাহিয়াতুল মসজিদ ২ রাকাত সলাত আদায় করতে হবে, এই সলাত আদায়ে কোন বিষয়ে কোন বাধা শরীয়তে নেই। যেমনটা বুখারির হাদিসে বর্ণিত হয়েছে- 
জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত

নিত্য প্রয়োজনীয় পঠনীয় দু'আ কাগজে ছেপে বা লিখে যথাস্থানে চিটিয়ে বা টাঙ্গিয়ে রাখা বৈধ কি?

যথাসময়ে তা দেখে পড়ার জন্য অথবা পড়তে স্মরণ করার জন্য কাগজে ছেপে বা লিখে চিটিয়ে বা টেঙ্গে রাখা দূষণীয় নয়। যেমন গাড়ীর সামনে গাড়ী চড়া ও সফরের দুআ, দরজার দুপাশে বাড়ী প্রবেশ ও বাড়ী থেকে বের হওয়ার সময় দুআ, বৈঠকখানায় ‘কাফফারাতুল মজলিস’-এর দুআ লিখে রাখা অবৈধ নয়। ৪৬৫ (ইবনে উষাইমীন)

উপদেশ নেওয়া ও দেওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়িতে বা অফিসে কুরআনী আয়াত বা হাদীসের বানী লিখে টাঙ্গিয়ে রাখা বৈধ কি?


উক্ত উদ্দেশ্যে উক্ত কাজে কোন দোষ আছে বলে মনে করি না। ৪৬৬ (ইবনে বায)

প্রশ্নঃ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর কখন কখন দরূদ পড়া হাদিস দ্বারা প্রমানিত? যে কোন নামাজের পড়ে কি দরূদ পড়া যাবে?


প্রশ্নঃ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর কখন কখন দরূদ পড়া হাদিস দ্বারা প্রমানিত?
যে কোন নামাজের পড়ে কি দরূদ পড়া যাবে?
________
উত্তর দিয়েছেন শায়খ মুহা আব্দুল্লাহ আল কাফী
```````
যে কোন সালাতের পর পরই দরূদ পাঠ করা সুন্নাত সম্মত নয়। সালাতের পর বিশেষ করে ফরয সালাতের পর যে সকল দু’আ ও যিকির নির্ধারিত আছে তা পাঠ করার পর মনে চাইলে দরূদ পড়তে পারে।
তাছাড়া যে কোন সময় ও অবস্থায় দরূদ পাঠ করা শরীয়ত সম্মত ও ফযীলতের কাজ। কিন্তু লক্ষ্য রাখতে হবে, শরীয়তের দলীল ব্যতীত বিশেষ কাজ ও সময়ের সাথে দরূদকে সম্পর্কিত করা যাবে না।
যে সকল ক্ষেত্রে দরূদ পড়া নির্ধারিত ও শরীয়ত সম্মত তা নিম্নরূপঃ

এক রাকাত বিতর সালাত পড়ার সঠিক পদ্ধতি ভিডিও সহ ।। শাইখ সাইফুল ইসলাম খাঁন মাদানী।।


 রাকআত বিত্‌র :
বিত্‌র এক রাকআতও পড়া যায়। খোদ মহানবী (সাঃ) এক রাকআত বিত্‌র পড়তেন। তিনি বলেন, “রাতের নামায দু রাকআত দু রাকআত। অতঃপর তোমাদের কেউ যখন ফজর হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করে তখন সে যেন এক রাকআত বিত্‌র পড়ে নেয়।” (বুখারী, মুসলিম,  মিশকাত ১২৫৪নং)
তিনি আরো বলেন, “বিত্‌র হল শেষ রাতে এক রাকআত।” (মুসলিম,  মিশকাত ১২৫৫নং)
তিনি বলেন, “বিত্‌র হল প্রত্যেক মুসলিমের জন্য হ্‌ক বা সত্য। সুতরাং যে ৫ রাকআত বিত্‌র পড়তে পছন্দ করে সে তাই পড়ুক, যে ৩ রাকআত পড়তে পছন্দ করে সে তাই পড়ুক এবং যে এক রাকআত পড়তে পছন্দ করে সে তাই পড়ুক।” (আবূদাঊদ, সুনান ১৪২২, নাসাঈ, সুনান, ইবনে মাজাহ্‌, সুনান, মিশকাত ১২৬৫নং)
ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলা হল যে,

#দাড়ি_রাখা_সম্পর্কে_ভ্রান্ত_ধারণা_দূর_করুন !

আমাদের দেশে দাড়ি রাখা সম্পর্কে একটি ভ্রান্ত ধারণা আছে, সেটা হল ''দাড়ি রাখা সুন্নত; অতএব দাড়ি রাখলে ভাল আর না রাখলে তেমন কোন সমস্যা নেই, একটা সুন্নত পালন করা হল না এই আর কি।'' জেনে রাখুন, এটা সম্পূর্ণ একটা ভুল ধারণা।
দাড়ি রাখা কোন অর্থে সুন্নত আর কোন অর্থে ফরয বা ওয়াজিব আগে সেটা বুঝার চেষ্টা করুন। ইসলামে শরীয়তের বিধানের প্রধান সুত্র হচ্ছে কুরআন ও রাসুল (সাঃ) এর সহীহ সুন্নাহ অর্থাৎ সহীহ হাদিস। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্‌পাক যেসকল বিষয়ে আদেশ দিয়েছেন ও নিষেধ করেছেন তা পালন করা আমাদের জন্য ফরয। আশা করি বিষয়টি সকলের কাছেই পরিষ্কার অর্থাৎ বুঝতে কষ্ট হবার কথা নয়।
এবার আসুন, দাড়ি রাখা কোন অর্থে সুন্নত আর কোন অর্থে ফরয বা ওয়াজিব সেটা জানার ও বুঝার চেষ্টা করি।
আল্লাহ্‌পাক পবিত্র কুরআনে বহু আয়াতে রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশ মেনে চলার জন্য আমাদের বলেছেন। তাঁর মানে হল, রাসুল (সাঃ) যে সকল বিষয়ে আমাদের আদেশ ও নিষেধ করেছেন তা মেনে চলাও আমাদের জন্য ফরয/ওয়াজিব । কুরআনের আয়াতগুলো এখানে দেয়া হল -

সূরা বাকারা ও সূরা আলে-ইমরানের ফজিলত গুলি কি কি? এবং সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের অর্থঃ



*সূরা বাকারা ও সূরা আলে-ইমরানের ফজিলত গুলি কি কি? এবং সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের অর্থঃ

✔1-রাতে ঘুমানোর আগে সুরা বাক্বারার শেষ ২ আয়াত (২৮৫+২৮৬) ১ বার।
তাহাজ্জুদ পড়ার সমান সওয়াব পাওয়া যাবে + যেকোনো ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য যথেষ্ঠ হবে। রাসুলুলাহ (সাঃ) বলেছেন, *“যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে”*। [বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।]

✔2-আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন :

প্রশ্ন: কিভাবে একজন মুসলিম তার অন্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভালোবাসা দুনিয়ার অন্য সবকিছু থেকে বেশি বাড়াতে পারে?

প্রশ্ন: কিভাবে একজন মুসলিম তার অন্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভালোবাসা দুনিয়ার অন্য সবকিছু থেকে বেশি বাড়াতে পারে?
================================== 
উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ভালোবাসার তীব্রতা ব্যক্তির ঈমানের ওপর নির্ভর করে। ব্যক্তির ঈমান বৃদ্ধি পেলে তাঁর প্রতি ভালোবাসাও বেড়ে যায়। কারণ তাঁর প্রতি ভালোবাসা হচ্ছে- নেককাজ ও আল্লাহ্‌র নৈকট্য। ইসলামী শরিয়তে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ভালোবাসা ফরয।

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ