১৬২. রামাযান বা কুরবানের ঈদের দিনে রোযা রাখা
রামাযান বা কুরবানের ঈদের দিনে রোযা রাখা হারাম।
আবূ ’উবাইদ্ (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: একদা আমি ’উমর (রাঃ) এর সাথে ঈদের নামায পড়ার জন্য উপস্থিত হলাম। তিনি নামায শেষে খুতবায় দাঁড়িয়ে বললেন:
আবূ হুরাইরাহ্, আবূ সা’ঈদ্ ও ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তাঁরা বলেন:
আবূ ’উবাইদ্ (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: একদা আমি ’উমর (রাঃ) এর সাথে ঈদের নামায পড়ার জন্য উপস্থিত হলাম। তিনি নামায শেষে খুতবায় দাঁড়িয়ে বললেন:
إِنَّ هَذَيْنِ يَوْمَانِ نَهَى رَسُوْلُ اللهِ عَنْ صِيَامِهِمَا: يَوْمُ فِطْرِكُمْ مِنْ صِيَامِكُمْ، وَالْآخَرُ: يَوْمٌ تَأْكُلُوْنَ فِيْهِ مِنْ نُسُكِكُمْ.
‘‘এ দু’ দিন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোযা থাকতে নিষেধ
করেছেন। এক দিন হচ্ছে যে দিন তোমরা রামাযানের রোযা শেষ করবে। আরেক দিন
হচ্ছে যে দিন তোমরা কুরবানীর গোস্ত খাবে’’। (মুসলিম ১১৩৭)আবূ হুরাইরাহ্, আবূ সা’ঈদ্ ও ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তাঁরা বলেন:
نَهَى رَسُوْلُ اللهِ عَنْ صِيَامِ يَوْمَيْنِ: يَوْمِ الْأَضْحَى وَيَوْمِ الْفِطْرِ.
‘‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’ দিন রোযা থাকতে নিষেধ
করেছেন: কুরবানীর ঈদের দিন ও রামাযানের ঈদের দিন’’। (মুসলিম ৮২৭, ১১৩৮,
১১৪০)
No comments:
Post a Comment