কি আমল করলে রাসুল সা: এর শাফায়াৎ পাবেন?
===============================
আযানের পর দরুদ এবং আযানের দুয়া পাঠ করলে রাসুল সা: এর শাফায়াত পাওয়া যায়।
===============================
আযানের পর দরুদ এবং আযানের দুয়া পাঠ করলে রাসুল সা: এর শাফায়াত পাওয়া যায়।
দলিল:
মুহাম্মাদ ইবনু সালামা আল মুরাদী (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি রাসুল কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মু'আযযীনকে আযান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দুরূদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর দশবার রহমত নাযিল করেন। পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য ওসীলার দুআ করবে। ওসীলা হল জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোন এক বান্দাকে দেয়া হবে। আমি আশা করি যে, আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য ওসীলার দুআ করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে।
(বইঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪/ কিতাবুস স্বলাত, হাদিস নম্বরঃ ৭৩৫)
মুহাম্মাদ ইবনু সালামা আল মুরাদী (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি রাসুল কে বলতে শুনেছেন, তোমরা যখন মু'আযযীনকে আযান দিতে শুনবে, তখন সে যা বলে তাই বলবে। তারপর আমার ওপর দুরূদ পাঠ করবে। কারণ যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার ওপর দশবার রহমত নাযিল করেন। পরে আল্লাহর কাছে আমার জন্য ওসীলার দুআ করবে। ওসীলা হল জান্নাতের একটি বিশেষ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কোন এক বান্দাকে দেয়া হবে। আমি আশা করি যে, আমিই হব সেই বান্দা। যে আমার জন্য ওসীলার দুআ করবে, তার জন্য আমার শাফাআত ওয়াজিব হয়ে যাবে।
(বইঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪/ কিতাবুস স্বলাত, হাদিস নম্বরঃ ৭৩৫)
আযানের দো’আ:
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ قَالَ حِينَ يَسْمَعُ النِّدَاءَ اللَّهُمَّ رَبَّ هَذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ وَالصَّلَاةِ الْقَائِمَةِ آتِ مُحَمَّدًا الْوَسِيلَةَ وَالْفَضِيلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَحْمُودًا الَّذِي وَعَدْتَهُ حَلَّتْ لَهُ شَفَاعَتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ
জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন:
“যে ব্যক্তি আহ্বান (আযান) শোনার পর বলবে:
জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন:
“যে ব্যক্তি আহ্বান (আযান) শোনার পর বলবে:
আল্লা-হুম্মা রব্বা হা-যিহিদ্ দা’ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস্সলাতিল্ ক্বা-য়িমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল্ ওয়াসী-লাতা ওয়ালফাদী-লাহ্ ওয়াব’আসহু- মাক্বা-মাম্ মাহমূদাল্লাযী-ওয়া’আদতাহ্ (অর্থাৎ, হে আল্লাহ্! এই পরিপূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত নামাযের প্রভু! মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মান ও উচ্চ মর্যাদা দান করুন। তাঁকে প্রশংসিত স্থানে পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন।)
–তার জন্য কেয়ামতের দিন আমার সুপারিশ অনিবার্য হয়ে যাবে।”
[বুখারী: ৫৮৯]
–তার জন্য কেয়ামতের দিন আমার সুপারিশ অনিবার্য হয়ে যাবে।”
[বুখারী: ৫৮৯]
জেনে নিন- ইসলামিক প্রশ্নোত্তর পেজ থেকে
No comments:
Post a Comment