জানলে মানতে হবে, আমল করতে হবে এই ভয়ে বা কারনে ইচ্ছাকৃত দ্বীনের জ্ঞান অর্জন না করা কি জায়েজ?
====================
প্রত্যেক মুসলিমের জন্য দ্বীনের জ্ঞানান্বেষণ করা ফরজ-চাই সে নারী হোক বা পুরুষ হোক। আমল করতে হবে- এই ভয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দ্বীন থেকে এবং দ্বীন শেখা থেকে মুখ ফিরিয়ে চলা কবীরা গুনাহ বরং ইসলামের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাওয়ার ১০টি কারণের মধ্যে একটি।
সুতরাং কেউ যদি সুযোগ পাওয়ার পরেও দ্বীনের জ্ঞানার্জন থেকে দূরে সরে থাকে তবে সে মারাত্মক গুনাহে লিপ্ত বরং তার ইসলাম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তার জন্য তওবা করা আবশ্যক।
কারও সামনে সুযোগ থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দ্বীন না শিখলে আল্লাহর নিকট কিভাবে এই যুক্তি পেশ করা সম্ভব যে, আমি জানতাম না?
====================
প্রত্যেক মুসলিমের জন্য দ্বীনের জ্ঞানান্বেষণ করা ফরজ-চাই সে নারী হোক বা পুরুষ হোক। আমল করতে হবে- এই ভয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দ্বীন থেকে এবং দ্বীন শেখা থেকে মুখ ফিরিয়ে চলা কবীরা গুনাহ বরং ইসলামের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যাওয়ার ১০টি কারণের মধ্যে একটি।
সুতরাং কেউ যদি সুযোগ পাওয়ার পরেও দ্বীনের জ্ঞানার্জন থেকে দূরে সরে থাকে তবে সে মারাত্মক গুনাহে লিপ্ত বরং তার ইসলাম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তার জন্য তওবা করা আবশ্যক।
কারও সামনে সুযোগ থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দ্বীন না শিখলে আল্লাহর নিকট কিভাবে এই যুক্তি পেশ করা সম্ভব যে, আমি জানতাম না?
আল্লাহ কি মানুষের সকল বিষয় সুক্ষ্মভাবে জানেন না? তিনি কি মানুষের অন্তরের খবর রাখেন না? তিনি কি আমাদের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে অবগত নন? আল্লাহকে ধোকা দেয়া কি মানুষের দ্বারা সম্ভব???
আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন।
বরং আমাদের জন্য ফরজ হল, যথাসাধ্য দ্বীনের জ্ঞানার্জন করার চেষ্টা করার পর মৌলিক ইবাদতগুলো ঠিক রাখা, হারাম থেকে বেঁচে চলা আর সাধ্যানুযায়ী অন্যান্য নফল ও সুন্নত আমলগুলো করার চেষ্টা করা। তারপরও যে, আমাদের দ্বারা গুনাহ হবে না,বা আমাদের মধ্যে ইবাদতে অলসতা আসবে না, আমরা শয়তানের ধোকায় পড়ব না -এমন কোন কথা নেই।
আল্লাহর নিকট দুয়া করতে হবে, দ্বীনের পথে টিকে থাকার। আর ভুল-ত্রুটির জন্য মহান আল্লাহ আমাদের সামনে তওবার দরজা খোলা রেখেছেন। ভুল হয়ে গেলে শর্তগুলো ঠিক রেখে তওবা করতে হবে তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুল করবেন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন।
~Sheikh Abdullahil Hadi
No comments:
Post a Comment