ইবাদত কবুল হওয়ার শর্ত কি কি?
=============================
উঃ মুসলিমের যেকোনো ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য শর্ত দুইটি; এদুটি শর্ত পূরণ না করা পর্যন্ত কোনও ইবাদত কবুল হবে না:
১) ইবাদতটি একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর জন্য হতে হবে।
২) এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাত মোতাবেক সঠিক হতে হবে।
১ম শর্ত টি হোল কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর প্রকৃত মর্ম। কারন এই কালিমার দাবি হোল এককভাবে ইবাদতকে এক আল্লাহর জন্য খালেস করা এবং তাতে অন্য কাউকে শরিক না করা।
২য় শর্তটি হলো ‘‘মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’’ এ কথা সাক্ষ্যদানের প্রকৃত অর্থ হোল অনিবার্যভাবে রাসুলুল্লাহ ﷺ এর আনুগত্য করা।তাঁর দেয়া তরীকা ছাড়া অন্য কোনও তরীকায় কোনও ইবাদত না করা।
দলিল : আল্লাহ তা'য়ালা বলেন :
=============================
উঃ মুসলিমের যেকোনো ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য শর্ত দুইটি; এদুটি শর্ত পূরণ না করা পর্যন্ত কোনও ইবাদত কবুল হবে না:
১) ইবাদতটি একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর জন্য হতে হবে।
২) এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাত মোতাবেক সঠিক হতে হবে।
১ম শর্ত টি হোল কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর প্রকৃত মর্ম। কারন এই কালিমার দাবি হোল এককভাবে ইবাদতকে এক আল্লাহর জন্য খালেস করা এবং তাতে অন্য কাউকে শরিক না করা।
২য় শর্তটি হলো ‘‘মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’’ এ কথা সাক্ষ্যদানের প্রকৃত অর্থ হোল অনিবার্যভাবে রাসুলুল্লাহ ﷺ এর আনুগত্য করা।তাঁর দেয়া তরীকা ছাড়া অন্য কোনও তরীকায় কোনও ইবাদত না করা।
দলিল : আল্লাহ তা'য়ালা বলেন :
بَلَى مَنْ أَسْلَمَ وَجْهَهُ لِلَّهِ وَهُوَ مُحْسِنٌ فَلَهُ أَجْرُهُ عِنْدَ رَبِّهِ وَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ
" হ্যা যে ব্যক্তি নিজেকে একমাত্র আল্লাহর জন্য উৎসর্গ করে এবং সে সৎকর্মশীল, তার জন্য তার প্রতিপালকের নিকট রয়েছে প্রতিদান। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং চিন্তাও নেই।" ( বাকারা: ১১২)
‘আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পন করা’অর্থাৎ সমস্ত ইবাদতকে একমাত্র আল্লাহর জন্য বিশুদ্ধ করা এবং ‘সে সৎকর্মশীল’অর্থাৎ রাসুল রাসুলুল্লাহ ﷺ এর আনুগত্যকারী হওয়া।
১২- ইবাদতের উৎস কি? এবং এর দলিল কি?
উত্তর- সকল ইবাদত যা সাওাবের নিয়তে করা হয় তার উৎস হোল কুরআন এবং সহীহ হাদিস। যে সব ইবাদতের দলিল কুরআন বা হাদিসে পাওয়া যাবে না তা কখনই ইবাদত নয় যদিও অধিকাং মানুষ তা ইবাদত মনে করে করে থাকে।
দলিলঃ আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা আল ইমরান/85)
উত্তর- সকল ইবাদত যা সাওাবের নিয়তে করা হয় তার উৎস হোল কুরআন এবং সহীহ হাদিস। যে সব ইবাদতের দলিল কুরআন বা হাদিসে পাওয়া যাবে না তা কখনই ইবাদত নয় যদিও অধিকাং মানুষ তা ইবাদত মনে করে করে থাকে।
দলিলঃ আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা আল ইমরান/85)
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন:
..وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
“...রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। (সুরা হাশর আয়াত ৭)
..وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ
“...রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। (সুরা হাশর আয়াত ৭)
আল্লাহ অন্যত্র বলেন, اتَّبِعُوا مَا أُنْزِلَ إِلَيْكُمْ مِنْ رَبِّكُمْ وَلَا تَتَّبِعُوا مِنْ دُونِهِ أَوْلِيَاءَ قَلِيلًا مَا تَذَكَّرُونَ
(হে মানবজাতি!) তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে তোমাদের ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার অনুসরণ করো এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক হিসেবে অনুসরণ করো না। কিন্তু তোমরা খুব কমই উপদেশ গ্রহণ করো। (সুরা আরাফ আয়াত:৩)
(হে মানবজাতি!) তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে তোমাদের ওপর যা কিছু নাযিল করা হয়েছে তার অনুসরণ করো এবং তাঁকে ছাড়া অন্য কাউকে অভিভাবক হিসেবে অনুসরণ করো না। কিন্তু তোমরা খুব কমই উপদেশ গ্রহণ করো। (সুরা আরাফ আয়াত:৩)
জেনে নিন- ইসলামিক প্রশ্নোত্তর পেজ থেকে
No comments:
Post a Comment