Tuesday, December 19, 2017

নারী ও পুরুষ সকলের দৃষ্টি আকরষনঃনারী ও পুরুষদের পোশাক সংক্রান্ত ব্যপারে কিছু দিক নির্দেশনাঃ

নারী ও পুরুষ সকলের দৃষ্টি আকরষনঃনারী ও
পুরুষদের পোশাক সংক্রান্ত ব্যপারে কিছু
দিক নির্দেশনাঃ
১. সালাতের বাইরে পুরুষদের জন্য সতর
হচ্ছে নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত। আর
সালাতের ভেতরে নাভী থেকে হাঁটু
পর্যন্ত আর দুই কাঁধ। অনেকে গোসলের
পরে বা গরমে খালি গায়ে সতর উন্মুক্ত
করে রাখে, সম্পূর্ণ হারাম। আর

অনেকে মনে করে পুরুষ মানুষের লজ্জা-শরম
কিসের? পুরুষদের মাঝে সতর
ঢাকা জরুরী না। এইগুলো অজ্ঞ লোকদের
কথা, এইগুলো ভুলেও করবেন না।
২. থ্রি কোয়ার্টার টাইট ও হাটুর
নিচে পর্যন্ত ঢাকা থাকলে পড়া জায়েজ
আছে, তবে মসজিদে না পড়াই
ভালো কারণ অনেক থ্রি কোয়ার্টার
আসলে বাসায় পড়ার বা ঘুমানোর
আগে পড়ার জন্য উপযুক্ত, যেটা মানুষ
জমায়েত হয় এমন জায়গায় পড়ার জন্য
উপযোগী নয়। যেমন ধরেন, পুরুষদের জন্য
লুংগি পড়া জায়েজ, কিন্তু কেউ
কি গুরুত্বপূর্ণ অফিসিয়াল মিটিং এ
লুংগি পড়ে যাবে? অবশ্যই না। তবে এমন
থ্রি কোয়ার্টার যা ঢিলেঢালা, শালীন
পর্যায়ের লম্বা এবং খুব
বেশি রংচং বা ডিজাইনের না,
সেইগুলো আশা করি মসজিদে পড়লে দূষণীয়
হবেনা।
৩. হাঁটুর উপরে উঠে থাকে এমন পোশাক
সম্পূর্ণ হারাম, কেউ এমন পোশাক
পড়ে থাকলে তাঁর সতরের
দিকে দৃষ্টি দেওয়া হারাম। উল্লেখ
করে দেওয়া ভালো, ফুটবল খেলা দেখার
অন্য অনেক সমস্যার সাথে এটাও
একটা অনৈসলামিক বিষয়।
৪. খবরদার প্যান্ট টাখনুর নিচে পড়বেন না।
এইটা একটা মারত্মক কবীরা গুনাহ। টাখনুর
নিচে যায় এমন প্যান্ট কাটিয়ে সাইজ
করে নেওয়া ভালো, যে যা ভাবে ভাবুক
– আল্লাহর আইন সবার আগে। আর
কোনো প্যান্ট লম্বা হলে অবশ্যই ভাজ
করে টাখনুর উপরে রাখবেন।
৫. মেয়েদের ব্লাউজের মতো ছোট ও
টাইট শার্ট/গেঞ্জি পড়বেন না। অনেক
মুসলিম পুরুষ মেয়েদের ব্লাউজের
মতো ছোট ও টাইট শার্ট,
গেঞ্জি পড়ে নামায পড়ে, রুকু
সেজদা করতে গেলে পিঠ বা সতর
বেড়িয়ে পড়ে! সাবধান! নামাযে সতর
ঢেকে রাখা ফরয। ফরয তরক করলে নামায
ভেঙ্গে যাবে।
৬. দাঁড়ি চেছে ফেল দেবেন না,
দাঁড়ি আল্লাহ দিয়েছেন রাখার জন্য
যাতে করে নারীদের
সাথে আলাদা হয়ে থাকে।
দাঁড়ি চেছে নারীদের
মতো চেহারা বানাবেন না।
দাঁড়ি চাছা জঘন্য একটা স্বভাব।
৭. হিন্দুদের ধুতির
স্টাইলে পায়জামা পড়বেন না, ফ্যাশানের
কারণে জাহান্নামে যাবেন না।
৮. রেশমী বা সিল্কের কাপড় আর স্বর্ণ
সম্পূর্ণ হারাম। রেশম বা সিল্কের কাপড়
থাকলে আপনার
স্ত্রী বা নারীদেরকে অথবা হিন্দু/
কাফেরকে গিফট দিয়ে দিতে পারেন।
আর স্বর্ণ থাকলে আপনার স্ত্রী বা ঘরের
নারীদেরকে দিয়ে দিন।
৯. চুল বড় ছোট রাখতে পারেন ইচ্ছা, কিন্তু
কাফেরদের মতো করে অথবা উদ্ভট
কার্টুনের, নায়কদের অভদ্র কাট দেবেন না।
শালীন ও ভদ্রভাবে চুল গুছিয়ে রাখবেন,
কাকের বাসা বানাবেন না।
১০. হাফ শার্ট পড়ে নামায পড়া যাবে,
নামায মাকরুহ হবেনা। তবে ফুল শার্ট
বা প্যান্ট ভাজ করে রাখলে সেটা মাকরুহ।
নামাযে কাপড় ভাজ করে রাখা মাকরুহ।
তবে ছেলেদের প্যান্ট টাখনুর
নিচে গেলে ভাজ করে রাখবে, কারণ
টাখনুর নিচে কাপড় পড়া বড় হারাম, তাই
মাকরুহ হলেও সেটা করতে হবে। উল্লেখ্য
এটা করলে সে একটা মাকরুহ কাজ
করলো কিন্তু তার নামায পুরোটাই মকরুহ
হবেনা।
১১. জিন্স পড়া জায়েজ তবে শর্ত সাপেক্ষ।
এতো টাইট হবেনা যে শরীরের গঠন বের
হয়ে পড়ে, অথবা নামাযে রুকু
সেজদা করতে অস্বস্তি লাগে। পোশাক
ঢিলেঢালা আরামদায়ক হবে।
তবে এটা বাদ দেওয়া ভালো কারণ এই
পোশাকটা আরামদায়ক না।
১২. কার্টুন, শয়তানের মাথা বা প্রাণীর
ছবি, কাফেরদের নাম, ছবি দেওয়া কাপড়
পড়বেন না। এইগুলো হারাম।
১৩. পুরুষেরা শুধু চুল
দাড়িতে মেহেদী দিতে পারবে।
হাতে পায়ে মেহেদী দেওয়ার সৌন্দর্য
নারীদের জন্য, পুরুষদের জন্য না।
১৪. ফ্যাশানের নাম করে কানে দুল,
হাতে চুড়ি, গলায় মোটা চেইন,
হাতে ব্রেসলেট, এইগুলো পড়ে নারীদের
অনুকরণ করবেন না। কি আশ্চর্য মা বোনদের
গয়নাগাটি পড়ে আপনি নিজেকে বীর পুরুষ
মনে করেন? সুবহা’নাল্লাহ। আজকালকার
পুরুষদের মাঝে বিকৃতি ঢুকে গেছে।
এইগুলো আল্লাহর লানত পাওয়ার
মতো কাজ।
১৫. বন্ধু বান্ধবদের কাছ থেকে মেয়েদের
নাম্বার নিয়ে মিসকল দেবেন না,
মেয়েদের ডিস্টার্ব করবেন না।
মেয়ে দেখেই প্রেম করার জন্য
উঠে পড়ে লাগবেন না। এইগুলো হারাম
তাতে কোনো সন্দেহই নাই, তার
উপরে এইগুলো চরিত্রহীন, ব্যক্তিত্বহীন
থার্ডক্লাস পুরুষদের কাজ। সম্ভব
হলে বিয়ে করুন, না পারলে ধৈর্য ধরুন,
বেশি কঠিন মনে হলে রোযা রাখুন।
১৬. কাফের, ব্যভিচারী নায়কদের পোশাক,
স্টাইল ফ্যাশান অনুকরণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
তাদের মতো চুল দাঁড়ি কাটা যাবেনা,
ইয়াহুদী খ্রীস্টানদের মতো ফ্রেঞ্চকাট
দাঁড়ি রাখা যাবেনা।
দাঁড়ি রাখতে হবে সুন্নতি স্টাইলে।
এবার আসি নারীদের পোশাক সংক্রান্ত
ব্যপারেঃ
১. নারীদের সতর হচ্ছে গায়ের মাহরাম
বা যাদের সাথে বিয়ে জায়েজ
আছে তাদের সামনে পুরোটাই
হচ্ছে তাদের সতর। আর মাহরামদের
সামনে মুসলিম সমাজে প্রচলিত যেই
পোশাককে শালীন
হিসেবে ধরা হয়ে সেটা (যেমন-
সালোয়ার-কামিজ) সে পড়তে পারে।
এক্ষেত্রে সে তার মাহরামদের
সামনে চুল, হাতের কিছুটা অংশ
এইগুলো উন্মুক্ত রাখতে পারে,
মোটকথা অশ্লীল কোনো কিছু না হলেই
হলো।
২. নামাযে মুখ, হাতের কবজি উন্মুক্ত
থাকতে হবে। তবে পর পুরুষ থাকলে মুখও
ঢেকে রাখতে হবে।
৩. কাফের, ব্যভিচারী নায়িকাদের
পোশাক, স্টাইল ফ্যাশান অনুকরণ করা সম্পূর্ণ
হারাম।
৪. পুরুষদের শার্ট, গেঞ্জি, ফতুয়া, প্যান্ট –
এইগুলো পড়া সম্পূর্ণ হারাম। ঘরে বাইরে সব
জায়গাতেই হারাম। এমনকি স্বামী যদি শুধু
তার জন্য পড়তে বলে তবুও হারাম, স্বামীর
এই কথাটা মানা যাবেনা। বোরখার
নিচে জিন্সের প্যান্ট
যদিওবা পুরোটা ঢাকা থাকে, তবুও হারাম।
আর আধা হিজাবি কিছু নারী থ্রি-
কোয়ার্টার বোরখা (কোমর বা হাঁটু পর্যন্ত)
পড়ে নিচে টাইট সালোয়ার/প্যন্ট
আরো অন্যান্য নাম না জানা চরম মাত্রার
আপত্তিকর টাইট পোশাক পড়ে। এরা চরম
অজ্ঞ, ধোঁকাবাজ নারী, এদের
দেখতে ভালো লাগে দেখে ধোঁকায়
পড়ে যাবেন না। লম্পট লোকদের চোখের
জেনার দ্রব্য এই সমস্ত নারীদের
জান্নাতে যাওয়া কঠিন বৈ সহজ হবেনা।
এইগুলো আল্লাহর লানত পাওয়ার
মতো কাজ।
৫. বোরখা হবে ঢিলেঢালা, আরামদায়ক
কাপড় ও সাইজের, অবশ্যইট টাইট ও নক্সাদার,
জলমলে হবেনা, এইগুলো আরেক ফেতনা।
বোরখা নারীদের সৌন্দর্যকে ঢাকার জন্য,
সেটাই যদি আরেকটা সৌন্দর্যের উতস হয়
তাহলে কি করে হবে?
৬. চেহারা পর পুরুষদের সামনে উন্মুক্ত
রাখবেন না। অজ্ঞ বা অল্প শিক্ষিত
দ্বায়ী অথবা আলেমদের ভুল ফাতওয়া গ্রহণ
করে নিজের দ্বীনের
বারোটা বাজাবেন না। চেহারাটাই
হচ্ছে পুরুষদের জন্য মূল আকর্ষণ।
সেইখানে চেহারা প্রকাশ
করে গায়ে এক্সট্রা একটা কাপড়
দিলে সেটা কতটা কার্যকরী হবে,
ফেতনা এড়ানোর জন্য?
৭. সৌন্দর্যের জন্য
হাতে পায়ে মেহেদী দিতে পারবেন,
তবে পর পুরুষকে দেখানো যাবেনা।
৮. জরুরী প্রয়োজনের পর পুরুষের
সাথে কথা বললে মিষ্টি ও নম্র ভাষায়
কথা বলবেন না, এতে পুরুষের লাই
পেয়ে যায় পরে ডিস্টার্ব
করবে বা আপনাকে পথভ্রষ্ট করবে।
৯. ছবি তুলবেন না। আপনার বান্ধবী আপনার
ছবি তার বয়ফ্রেন্ড/ছেলে বন্ধুদের
দেখিয়ে বেড়াবে, মাঝখান
থেকে আপনার গুনাহ হবে, ঐ
ছেলদেরকে আপনার ফোন নাম্বার
দিয়ে আপনাকে পটাতে বলবে। অনেক
ক্ষেত্রে নারীরাই নারীদের বড়
ক্ষতি করে, এর প্রমান আমি নিজে জানি।
যত্রতত্র ছবি তুলে বেড়াবেন না, গায়ের
মাহরামকে চেহারা দেখাবেন না। আর
তাদের ব্যপারে কিইবা বলার আছে,
যারা ফেইসবুকে ছবি পোস্ট করে নিজের
মান-ইজ্জত পুরুষদের কাছে বিক্রি করে দেয়
সামান্য ২-৪টা লাইক পাওয়ার লোভে।
এইগুলো কি আসলে এতোই
দামি যে এইগুলোর জন্য জাহান্নামেও
যাওয়া যেতে পারে? (ওয়াল ইয়াযু
বিল্লাহ)
১০.
রাস্তা ঘাটে বেহায়া বেপর্দা মেয়েদের
মতো হৈচৈ করে পুরুষদেরকে উস্কে দেবেন
না। আপনি একজন পুরুষের যৌন কামনার জন্য
কারণ হলে তারজন্য আপনি দায়ী থাকবেন।
বাহিরে স্বরকে এমন করবেন
না যে পুরুষদের কামনার বস্তু হবে।
একটা কথা মনে রাখবেন – নারীদের সব
কিছু, সবকিছুই হচ্ছে “যিনাত” বা সৌন্দর্য,
যা পুরুষদের মতো নয়। পুরুষদের চেহারা,
শরীর, কন্ঠ কোনোকিছুই নারীদের
মতো সুন্দর নয়, এইজন্যই নারীদের সৌন্দর্য
ইসলামে মূল্যবান হিসেবে বিবেচিত।
ঝিনুকের মাঝে যেমন মুক্তার মতো সম্পদ
নিরাপদে লুকানো থাকে, ইসলাম
নারীদেরকেও সেইরকম মূল্যবান
হতে শিক্ষা দেয়। চরিত্রহীন
বেহায়া মেয়েদের মতো পুরুষদের জন্য
নিজেকে সস্তা অথবা ফ্রী করে দিতে নিষেধ
করে।
১১. অনেকেই মনে করেন সাধারণ পোশাক
পড়ে মাথায় একটা ওড়না দিলেই হিজাব-
পর্দা হয়ে যাবে।
জানা থাকা ভালো এটা তুর্কী (পথভ্রষ্টদের)
স্টাইল। নারীদের হিজাব পর্দার জন্য
সাধারণ পোশাকের
উপরে আলাদা বোরখা অথবা ঢিলেঢালা চাদড়
দিয়ে শরীর আবৃত করতে হবে, বিশেষ
করে ওড়না দিয়ে চেহারা ও বুকের
উপরে ঝুলিয়ে দিতে হবে।
১২. ফতুয়া, গেঞ্জি বা টাইট সালোয়াড়
পড়ে কিন্তু ওড়না না ব্যবহার করে বুক উন্মুক্ত
রেখে যেই সমস্ত নারী রাস্তায়
নেমে পড়ে এরা আসলে রাস্তার মেয়ে।
এদেরকে শয়তানের মতোই ঘৃণা করবেন।
১৩. নেটের কাপড়ের বা অত্যন্ত
পাতলা কাপড় যা দিয়ে আলো-বাতাস
যাওয়া আসে করে এমনভাবে যে শরীর
দেখা যায়, এইসব ভুলেও পড়বেন না –
এইগুলো জাহান্নামী নারীদের পোশাক।
এদের ব্যপারেই হাদীসে বলা হয়েছে,
এরা কাপড় পড়েও উলংগ
নারী যারা জান্নাতের সুবাসটুকুও
পাবেনা।
১৪. পারফিউম, সেন্ট মেখে বাইরে যাবেন
না। যারা যাবে হাদীসে বলা হয়েছে,
তাদেরকে ব্যভিচারি নারী হিসেবে লেখা হবে।
১৫. হিন্দুদের ধুতির
স্টাইলে পায়জামা পড়বেন না, ফ্যাশানের
কারণে জাহান্নামে যাবেন না।
১৬. কলেজ, ইউনিভার্সিটির
অনুষ্ঠানে বা পিকনিক
উপলক্ষ্যে শাড়ী পড়ে বের হবেন না,
হিজাব পর্দাকে ছুঁড়ে ফেলে দেবেন না।
(এটা আমি নিজেই দেখেছি, আর শুনলাম
বর্তমানে এটা দুঃখজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে).
মনে রাখবেন হিজাব
পর্দাকে ছুঁড়ে ফেলে ২দিনের
দুনিয়াকে ভোগ করতে গেলে, দুনিয়টাও
একদিন আপনাকে ব্যবহার
করে ছুঁড়ে ফেলে দেবে। একটু খোজ
নিয়ে দেখেন, যেই সমস্ত মানুষ
এইগুলোতে লিপ্ত তাদের শেষ
পরিণতি কি হয়েছে। ভার্সিটির শিক্ষক
ছাত্রদেরকে উত্তেজিত করার দায়িত্ব
আপনাকে দেওয়া হয়নি। নিজের ইজ্জত-
আব্রু নিজে রক্ষা করবেন।
১৭. শাড়ি পড়লে অবশ্যই পেট পিঠসহ শরীর
ঢাকা থাকতে হবে। স্বামী ছাড়া অন্য
কারো সামনে না পড়াই ভালো।
শাড়ি দিয়ে আমাদের দেশের নারীদের
লজ্জা-শরম ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে।
নাউযুবিল্লাহ, তরুণী একটা মেয়েও পেট
পিঠ বের করে রাস্তায় বেড়িয়ে পড়ে –
কোনো লজ্জা-শরমের বালাই নাই।
এখানে বেশিরভাগ পয়েন্টের
ব্যপারে অনেক সহীহ হাদীস
এসেছে এবং এইগুলোর ব্যপারে অত্যন্ত
কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে।
আসলে বললে আরো অনেক অনেক
বলা যাবে যে, সারাদিনেও শেষ হবেনা।
আপনারা ইন শা’ আল্লাহ
পড়াশোনা করে নিজেরাও কিছু জানার ও
বোঝার চেষ্টা করবেন

No comments:

Post a Comment

সাম্প্রতিক পোষ্ট

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার"?

"যারা facebook চালায় তারা কখনই ভাল মুসলিম হতে পারে না" "FB তো ইহুদীর আবিষ্কার" . "আপনি এত ইসলাম মানেন তাহলে f...

জনপ্রিয় পোষ্ট সমুহ