বিয়ে ভাঙ্গার যাদু
এই যাদু কিভাবে করা হয় তার
বর্ণনাঃ বিয়ের বিরোধী ও হিংসুক ব্যক্তি খবীস যাদুকরের কাছে গিয়ে আবদার
করে যে, অমুকের মেয়েকে এমন যাদু কর যেন সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে।
যাদুকর তাকে বলে, এই কাজ সহজ তুমি শুধু সেই মেয়ের কোন বস্তু যেমনঃ চুল, কাপড় ইত্যাদি এনে দাও । আর তার ও তার মার নাম এনে দাও । এরপর কাজ সহজে হয়ে যাবে। যাদুকর এই কাজের জন্যে জ্বিন নির্ধারণ করে। অতঃপর জ্বিন সেই মেয়ে অথবা ছেলের পিছু করতে থাকে। আর নিম্নের যে কোন এক অবস্থায় পেলে তার মধ্যে প্রবেশ করেঃ
১। ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থা।
২। অতি মাত্রায় রাগাম্বিত অবস্থা।
৩। অতি উদাসীন বা গাফিলতির অবস্থা।
৪। অতিমাত্রায় যৌন স্পৃহার অবস্থায়।
এক্ষেত্রে জ্বিন দু'অবস্থার এক অবস্থা গ্রহণ করেঃ
১। হয়ত মেয়ের মধ্যে প্রবেশ করে তার অন্তরে ঘৃণা জন্মায় ফলে যে ব্যক্তিই তাকে প্রস্তাব দেয় তা প্রত্যাখ্যান করে।
২। মহিলার ভেতর প্রবেশ না করতে পারলে, সে ছেলের ভেতরে প্রবেশ করে তার অন্তরে ঘৃণা জন্মায় যে, পাত্র অসুন্দর ও কুৎসিত। পরিণামে যে ব্যক্তিই সেই মেয়েকে প্রস্তাব দেয় বিনা কারণেই সে পরক্ষণেই প্রত্যাখ্যান করে যদিও প্রথমে সে সম্মত ছিল। আর তা শয়তানের কুমন্ত্রণার ফলেই, এরূপ অবস্থায় যাদুর প্রচন্ডতার কারণে পুরুষ প্রস্তাবের জন্য মহিলার বাড়িতে যাওয়ার পর হতেই অস্থিরতা বোধ করতঃ দ্রুত সেখান হতে বিদায় হয়ে যায় এর বিপরীতও হতে পারে।
যাদুকর তাকে বলে, এই কাজ সহজ তুমি শুধু সেই মেয়ের কোন বস্তু যেমনঃ চুল, কাপড় ইত্যাদি এনে দাও । আর তার ও তার মার নাম এনে দাও । এরপর কাজ সহজে হয়ে যাবে। যাদুকর এই কাজের জন্যে জ্বিন নির্ধারণ করে। অতঃপর জ্বিন সেই মেয়ে অথবা ছেলের পিছু করতে থাকে। আর নিম্নের যে কোন এক অবস্থায় পেলে তার মধ্যে প্রবেশ করেঃ
১। ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থা।
২। অতি মাত্রায় রাগাম্বিত অবস্থা।
৩। অতি উদাসীন বা গাফিলতির অবস্থা।
৪। অতিমাত্রায় যৌন স্পৃহার অবস্থায়।
এক্ষেত্রে জ্বিন দু'অবস্থার এক অবস্থা গ্রহণ করেঃ
১। হয়ত মেয়ের মধ্যে প্রবেশ করে তার অন্তরে ঘৃণা জন্মায় ফলে যে ব্যক্তিই তাকে প্রস্তাব দেয় তা প্রত্যাখ্যান করে।
২। মহিলার ভেতর প্রবেশ না করতে পারলে, সে ছেলের ভেতরে প্রবেশ করে তার অন্তরে ঘৃণা জন্মায় যে, পাত্র অসুন্দর ও কুৎসিত। পরিণামে যে ব্যক্তিই সেই মেয়েকে প্রস্তাব দেয় বিনা কারণেই সে পরক্ষণেই প্রত্যাখ্যান করে যদিও প্রথমে সে সম্মত ছিল। আর তা শয়তানের কুমন্ত্রণার ফলেই, এরূপ অবস্থায় যাদুর প্রচন্ডতার কারণে পুরুষ প্রস্তাবের জন্য মহিলার বাড়িতে যাওয়ার পর হতেই অস্থিরতা বোধ করতঃ দ্রুত সেখান হতে বিদায় হয়ে যায় এর বিপরীতও হতে পারে।
এই যাদুর লক্ষণসমূহ
১ । বিভিন্ন সময়ে মাথা ব্যাথা হওয়া যার চিকিৎসা কোন ঔষধে হয় না।
২। মানুষিক অশান্তি বিশেষ করে আসরের পর থেকে অর্ধরাত পর্যন্ত।
৩। বিয়ের প্রস্তাবকারীকে খুব খারাপ মনে হওয়া।
৪ । সর্বাদায় মস্তিষ্কে অশান্তি বিরাজ করা।
৫ । ঘুমের মধ্যে স্বস্তি না পাওয়া।
৬। পেটে সর্বদায় ব্যাথা অনুভব করা।
৭ । পিঠের নিম্নাংশের জোড়ে ব্যাথা অনুভব হওয়া।
২। মানুষিক অশান্তি বিশেষ করে আসরের পর থেকে অর্ধরাত পর্যন্ত।
৩। বিয়ের প্রস্তাবকারীকে খুব খারাপ মনে হওয়া।
৪ । সর্বাদায় মস্তিষ্কে অশান্তি বিরাজ করা।
৫ । ঘুমের মধ্যে স্বস্তি না পাওয়া।
৬। পেটে সর্বদায় ব্যাথা অনুভব করা।
৭ । পিঠের নিম্নাংশের জোড়ে ব্যাথা অনুভব হওয়া।
এই ধরণের যাদুর চিকিৎসা
১। আপনি উল্লেখিত আয়াতসমূহ ও
দু'আ পড়ে ঝাড়বেন। তবে যদি রোগী বেহুশ হয়ে পড়ে আর জ্বিন কথা বলতে থাকে
তবুও সেই পূর্বের উল্লেখিত পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে।
২। আর যদি রোগী বেহুশ না হয় আর শরীরে অন্য ধরণের পরিবর্তন অনুভব করে তবে তাকে নিম্নের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য বলতে হবেঃ
১ । সকল নামায সঠিক সময়ে পড়ার পাবন্দি থাকতে হবে।
২ । গান-বাজনা থেকে বেঁচে চলতে হবে।
৩। শুয়ার পূর্বে অযু করে আয়াতুল কুরসী পড়ে নিবে।
৪ । দু'হাত তুলে শুয়ার পূর্বে সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে সমস্ত শরীর স্পর্শ করবে (এমনটি তিনবার করবে)
৫ । আয়াতুল কুরসী এক ঘন্টার ক্যাসেটে বার বার রেকর্ড করে দৈনিক একবার শুনবে ।
৬। অন্য একটি এক ঘণ্টার ক্যাসেটে বার বার সূরা ফালাক, নাস ও ইখলাস রেকর্ড করে দৈনিক কমপক্ষে একবার শুনবে।
৭। পূর্বে বর্ণিত কুরআনের আয়াতসমূহ ও দু'আ পড়ে পানিতে ফু দিয়ে রোগীকে পান করতে বলবে এবং সেই পানি দিয়ে গোসল করাবে এই কাজটি তিন দিন করবে। আর গোসল কোন পবিত্র স্থানে করবে।
৮ । রোগী অবশ্যই ফজরের নামাযের পর দৈনিক (لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ) একশ’বার পড়বে।
৯। শরয়ী পর্দা মেনে চলবে।
এই আমল এক মাস পর্যন্ত করবে। এরপর দু'টি অবস্থার একটি হবেঃ
ইনশাআল্লাহ হয়ত সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে অথবা তার কষ্ট বৃদ্ধি পাবে এবং কুরআন পড়ে রোগীকে ঝাড়লে বেহুশ হয়ে যাবে। এমন অবস্থায় পূর্বের বর্ণিত পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে।
২। আর যদি রোগী বেহুশ না হয় আর শরীরে অন্য ধরণের পরিবর্তন অনুভব করে তবে তাকে নিম্নের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য বলতে হবেঃ
১ । সকল নামায সঠিক সময়ে পড়ার পাবন্দি থাকতে হবে।
২ । গান-বাজনা থেকে বেঁচে চলতে হবে।
৩। শুয়ার পূর্বে অযু করে আয়াতুল কুরসী পড়ে নিবে।
৪ । দু'হাত তুলে শুয়ার পূর্বে সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে সমস্ত শরীর স্পর্শ করবে (এমনটি তিনবার করবে)
৫ । আয়াতুল কুরসী এক ঘন্টার ক্যাসেটে বার বার রেকর্ড করে দৈনিক একবার শুনবে ।
৬। অন্য একটি এক ঘণ্টার ক্যাসেটে বার বার সূরা ফালাক, নাস ও ইখলাস রেকর্ড করে দৈনিক কমপক্ষে একবার শুনবে।
৭। পূর্বে বর্ণিত কুরআনের আয়াতসমূহ ও দু'আ পড়ে পানিতে ফু দিয়ে রোগীকে পান করতে বলবে এবং সেই পানি দিয়ে গোসল করাবে এই কাজটি তিন দিন করবে। আর গোসল কোন পবিত্র স্থানে করবে।
৮ । রোগী অবশ্যই ফজরের নামাযের পর দৈনিক (لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ) একশ’বার পড়বে।
৯। শরয়ী পর্দা মেনে চলবে।
এই আমল এক মাস পর্যন্ত করবে। এরপর দু'টি অবস্থার একটি হবেঃ
ইনশাআল্লাহ হয়ত সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে অথবা তার কষ্ট বৃদ্ধি পাবে এবং কুরআন পড়ে রোগীকে ঝাড়লে বেহুশ হয়ে যাবে। এমন অবস্থায় পূর্বের বর্ণিত পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে।
No comments:
Post a Comment