দু'আ ও আয়াত - ৫
৫।
অর্থঃ “আল্লাহ তিনি ব্যতীত অন্য কোন সত্য উপাস্য নেই, তিনি চিরজীবন্ত ও সবার রক্ষণা-বেক্ষণকারী, তন্দ্রা ও নিদ্রা তাকে স্পর্শ করে না, নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু রয়েছে সব তারই এমন কে আছে যে তার অনুমতি ব্যতীত তার নিকট সুপারিশ করতে পারে?
তাদের সম্মুখের ও পশ্চাতের সবই তিনি অবগত আছেন; তিনি যা ইচ্ছে করেন তা ব্যতীত তার অনন্ত জ্ঞানের কোন বিষয়ই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না; তার কুরসী নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল পরিব্যপ্ত হয়ে আছে এবং এতদুভয়ের সংরক্ষণে তাকে পরিশ্রান্ত করে না এবং তিনি সমুন্নত, মহীয়ান!" (সূরা বাকরাঃ ২৫৫)
اللَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِمَا شَاءَ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَلَا يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ
অর্থঃ “আল্লাহ তিনি ব্যতীত অন্য কোন সত্য উপাস্য নেই, তিনি চিরজীবন্ত ও সবার রক্ষণা-বেক্ষণকারী, তন্দ্রা ও নিদ্রা তাকে স্পর্শ করে না, নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু রয়েছে সব তারই এমন কে আছে যে তার অনুমতি ব্যতীত তার নিকট সুপারিশ করতে পারে?
তাদের সম্মুখের ও পশ্চাতের সবই তিনি অবগত আছেন; তিনি যা ইচ্ছে করেন তা ব্যতীত তার অনন্ত জ্ঞানের কোন বিষয়ই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না; তার কুরসী নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল পরিব্যপ্ত হয়ে আছে এবং এতদুভয়ের সংরক্ষণে তাকে পরিশ্রান্ত করে না এবং তিনি সমুন্নত, মহীয়ান!" (সূরা বাকরাঃ ২৫৫)
দু'আ ও আয়াত - ৬
৬।
কোন ব্যক্তিকেই আল্লাহ তার সাধ্যের অতিরিক্ত কর্তব্য পালনে বাধ্য করেন না; কারণ সে যা উপার্জন করেছে তা তারই জন্যে এবং সে যা (অন্যায়) করেছে তা তারই উপর বর্তায়। হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই অথবা না জেনে ভুল করি তজ্জন্যে আমাদেরকে দোষারোপ করবেন না, হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের পূর্ববতীগণের উপর যেরূপ ভার অর্পণ করেছিলেন, আমাদের উপর তদ্রুপ ভার অর্পণ করবেন না; হে আমাদের প্রভু, যা আমাদের শক্তির অতীত ঐরূপ ভার বহনে আমাদেরকে বাধ্য করবেন না এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন ও আমাদেরকে মার্জনা করুন এবং আমাদের দয়া করুন; আপনিই আমাদের অভিভাবক। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।" (সূরা বাকারাঃ ২৮৫)
آمَنَ الرَّسُولُ بِمَا أُنْزِلَ إِلَيْهِ مِنْ رَبِّهِ وَالْمُؤْمِنُونَ كُلٌّ آمَنَ بِاللَّهِ وَمَلَائِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ لَا نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِنْ رُسُلِهِ وَقَالُوا سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ لَا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْسًا إِلَّا وُسْعَهَا لَهَا مَا كَسَبَتْ وَعَلَيْهَا مَا اكْتَسَبَتْ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِنْ نَسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَا إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِنَا رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا أَنْتَ مَوْلَانَا فَانْصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ
অর্থঃ “রাসূল তার প্রতিপালক হতে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা বিশ্বাস করেন এবং মু’মিনগণও (বিশ্বাস করেন); তারা সবাই ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর তার ফেরেশতাগণের উপর, তার গ্রন্থসমূহের উপর এবং তার রাসূলগণের উপর। আমরা তার রাসূলগণের মধ্যে কাউকেও পার্থক্য করি না, তারা বলে, আমরা শ্রবণ করলাম ও স্বীকার করলাম, হে আমাদের প্রতিপালক। আমরা আপনারই নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আপনারই দিকে চূড়ান্ত প্রত্যাবর্তন।কোন ব্যক্তিকেই আল্লাহ তার সাধ্যের অতিরিক্ত কর্তব্য পালনে বাধ্য করেন না; কারণ সে যা উপার্জন করেছে তা তারই জন্যে এবং সে যা (অন্যায়) করেছে তা তারই উপর বর্তায়। হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই অথবা না জেনে ভুল করি তজ্জন্যে আমাদেরকে দোষারোপ করবেন না, হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের পূর্ববতীগণের উপর যেরূপ ভার অর্পণ করেছিলেন, আমাদের উপর তদ্রুপ ভার অর্পণ করবেন না; হে আমাদের প্রভু, যা আমাদের শক্তির অতীত ঐরূপ ভার বহনে আমাদেরকে বাধ্য করবেন না এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন ও আমাদেরকে মার্জনা করুন এবং আমাদের দয়া করুন; আপনিই আমাদের অভিভাবক। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।" (সূরা বাকারাঃ ২৮৫)
দু'আ ও আয়াত - ৭
৭।
নিশ্চয়ই ইসলামই আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম এবং যাদেরকে গ্রন্থ প্রদান করা হয়েছে তাদের কাছে জ্ঞান আসার পর তারা পরস্পর বিদ্বেষবসত বিরোধে লিপ্ত হয়েছিল এবং যে আল্লাহর নিদর্শন-সমূহ অস্বীকার করে, নিশ্চয়ই আল্লাহ সত্বর হিসাব গ্রহণকারী।” (সূরা আলে ইমরানঃ ১৮-১৯)
شَهِدَ اللَّهُ أَنَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ وَالْمَلَائِكَةُ وَأُولُو الْعِلْمِ قَائِمًا بِالْقِسْطِ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ إِنَّ الدِّينَ عِنْدَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ وَمَا اخْتَلَفَ الَّذِينَ أُوتُوا الْكِتَابَ إِلَّا مِنْ بَعْدِ مَا جَاءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْيًا بَيْنَهُمْ وَمَنْ يَكْفُرْ بِآيَاتِ اللَّهِ فَإِنَّ اللَّهَ سَرِيعُ الْحِسَابِ
অর্থঃ “আল্লাহ সাক্ষ্য প্রদান করেন যে, নিশ্চয়ই তিনি ব্যতীত সত্য কেউ মা’বুদ নেই এবং ফেরেশতাগণ, ন্যায় নিষ্ঠ বিদ্যানগণ ও (সাক্ষ্য প্রদান করেন) তিনি ব্যতীত অন্য কোন সত্য মা’বুদ নেই, তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় ।নিশ্চয়ই ইসলামই আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম এবং যাদেরকে গ্রন্থ প্রদান করা হয়েছে তাদের কাছে জ্ঞান আসার পর তারা পরস্পর বিদ্বেষবসত বিরোধে লিপ্ত হয়েছিল এবং যে আল্লাহর নিদর্শন-সমূহ অস্বীকার করে, নিশ্চয়ই আল্লাহ সত্বর হিসাব গ্রহণকারী।” (সূরা আলে ইমরানঃ ১৮-১৯)
No comments:
Post a Comment