তৃতীয় উপায়ঃ জামাআতের সাথে নামাযের পাবন্দি
জামাআতের সাথে নামায পড়লে
শয়তানের অনিষ্ট হতে নিরাপদ হওয়া যায়। আর নামায থেকে গাফেল হলে শয়তান
তাকে বশীভূত করে ফেলে। আবু দারদা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, নবী
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন
যখন কোন গ্রামে অথবা মরুভূমিতে কমপক্ষে তিন ব্যক্তি বিদ্যমান থাকে অতঃপর তারা যদি জামাআতে নামায আদায় না করে তবে শয়তান তাদেরকে বশীভূত করে নেয়।
তাই তোমরা জামাআতের সাথে নামায পড়ার প্রতি গুরুত্ব দিও। কেননা বাঘের শিকার সেই ছাগল হয়ে থাকে, যে পাল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে
যায়। (বুখারীঃ ৩/৩৪ ও মুসলিমঃ ৬/৬৩)
যখন কোন গ্রামে অথবা মরুভূমিতে কমপক্ষে তিন ব্যক্তি বিদ্যমান থাকে অতঃপর তারা যদি জামাআতে নামায আদায় না করে তবে শয়তান তাদেরকে বশীভূত করে নেয়।
তাই তোমরা জামাআতের সাথে নামায পড়ার প্রতি গুরুত্ব দিও। কেননা বাঘের শিকার সেই ছাগল হয়ে থাকে, যে পাল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে
যায়। (বুখারীঃ ৩/৩৪ ও মুসলিমঃ ৬/৬৩)
No comments:
Post a Comment