পঞ্চম উপায়ঃ বাথরুমে প্রবেশের সময় দুআ পড়া
বাথরুম ও অনুরূপ অপবিত্র স্থানে
শয়তানের আস্তানা গড়ে ওঠে, আর শয়তান মুসলমানের বিরুদ্ধে এ ধরণের জায়গায়
সুযোগ খুজে। লেখক বলেন, এক শয়তান জ্বিন আমাকে বলে, আমি এই ব্যক্তিকে
আক্রমণ এজন্যে করেছিলাম যে, সে বাথরুমে যাওয়ার পূর্বে আউযুবিল্লাহ পড়ত
না। আল্লাহ তায়ালা আমাকে সেই শয়তানের বিরুদ্ধে সাহায্য করেছেন এবং আমি
বললাম যে এই ব্যক্তিকে ছেড়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ সে ছেড়ে চলে যায়।
এক জ্বিন আমাকে বলল যে, হে মুসলমানগণ!
তোমাদেরকে আল্লাহ তায়ালা শক্তিশালী অস্ত্র দান করেছেন; তোমরা তা দিয়ে আমাদেরকে পরাস্থ করতে পার; কিন্তু তোমরা তা ব্যবহার কর না। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম তা কি? উত্তরে সে বললঃ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর যিকিরসমূহ।
হাদীসে বর্ণিত আছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বাথরুমে প্রবেশকালীন সময়ে এই দু'আ পড়তেনঃ
এক জ্বিন আমাকে বলল যে, হে মুসলমানগণ!
তোমাদেরকে আল্লাহ তায়ালা শক্তিশালী অস্ত্র দান করেছেন; তোমরা তা দিয়ে আমাদেরকে পরাস্থ করতে পার; কিন্তু তোমরা তা ব্যবহার কর না। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম তা কি? উত্তরে সে বললঃ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর যিকিরসমূহ।
হাদীসে বর্ণিত আছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বাথরুমে প্রবেশকালীন সময়ে এই দু'আ পড়তেনঃ
No comments:
Post a Comment