পবিত্র ও ওযূ অবস্থায় কুরআন স্পর্শ করুন
যেহেতু মহান আল্লাহ বলেন, لَا يَمَسُّهُ إِلَّا الْمُطَهَّرُونَ
অর্থাৎ, যারা পূত-পবিত্র তারা ব্যতীত অন্য কেউ তা স্পর্শ করে না। (অথবা যেন না করে।)[1]
রাসুল (সাঃ) বলেন, ‘‘আর পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ যেন কুরআন স্পর্শ না করে।’’[2]
প্রকাশ থাকে যে, কাপড়, জুযদান, রেহেল বা ছোট বাক্সে কুরআন রেখে অপবিত্র ব্যক্তি সরাসরি হাত না লাগিয়ে তা বহন করতে পারে।
পক্ষান্তরে অপবিত্র অবস্থায় কুরআনের ক্যাসেট বা সিডি সরাসরি স্পর্শ করা দোষাবহ নয়।[4]
অর্থাৎ, যারা পূত-পবিত্র তারা ব্যতীত অন্য কেউ তা স্পর্শ করে না। (অথবা যেন না করে।)[1]
রাসুল (সাঃ) বলেন, ‘‘আর পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ যেন কুরআন স্পর্শ না করে।’’[2]
মুসআব বিন সা’দ বিন আবী অক্কাস বলেন, আমি
সা’দ বিন আবী অক্কাসের জন্য মুসহাফ ধারণ করতাম। একদা আমি চুলকালাম। তা দেখে
সা’দ বললেন, সম্ভবতঃ তুমি তোমার পেশাব-দ্বার স্পর্শ করলে? আমি বললাম,
হ্যাঁ। তিনি বললেন,
তুমি ওঠো এবং ওযূ করে এসো। অতঃপর আমি উঠে ওযূ করে
এলাম।[3]প্রকাশ থাকে যে, কাপড়, জুযদান, রেহেল বা ছোট বাক্সে কুরআন রেখে অপবিত্র ব্যক্তি সরাসরি হাত না লাগিয়ে তা বহন করতে পারে।
পক্ষান্তরে অপবিত্র অবস্থায় কুরআনের ক্যাসেট বা সিডি সরাসরি স্পর্শ করা দোষাবহ নয়।[4]
যেমন (পবিত্র ব্যক্তির) পকেটে কুরআন রাখা
বৈধ। অবশ্য তা পকেটে রেখে পেশাব-পায়খানা করা বা বাথরুম বা অপবিত্র জায়গায়
প্রবেশ করা বৈধ নয়। যেহেতু তাতে আল্লাহর কিতাবের সম্মান-হানি হয়। দরকার হলে
কুরআন বাইরে কোন পবিত্র জায়গায় রেখে পেশাব-পায়খানা করতে হবে। অবশ্য চুরি
হয়ে যাওয়ার ভয় হলে নিরুপায় অবস্থায় সঙ্গে নিয়েই নাপাক জায়গায় প্রবেশ করা
বৈধ হবে।[5]
No comments:
Post a Comment