স্বামীর যৌন সুখে বাঁধা দেওয়া অথবা মিলন না দিয়ে তাকে রাগান্বিত করা অভিশাপের কাজ জানি। কিন্তু সে যদি অবৈধ মিলন প্রার্থনা করে এবং তাতে রাজি না হই, তাহলেও কি অভিশপ্তা হব ?
স্বামী যদি অবৈধ মিলন চায় এবং তাকে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে যদি আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন বা তার অবাধ্যচরণ হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে অভিশাপ আসার কোন প্রশ্নই আসে না। বরং “আল্লাহ্র অবাধ্য হয়ে কোন সৃষ্টির বাধ্য হওয়া যাবে না।” (আহমাদ, হাকেম, মিশকাত ৩৬৯৬ নং) সুতরাং স্বামী যদি রমযানের দিনে অথবা মাসিক অবস্থায় মিলন চায় অথবা পায়খানার দ্বারে সঙ্গম করতে চায়, তাহলে স্ত্রীর তাতে সম্মত হওয়া বৈধ নয়। তাতে সে রাগারাগি করলেও সে রাগ তার অন্যায়। সে স্বামী একজন যালেম। আর স্ত্রীর উচিৎ, যালেম স্বামীর সাহায্য করা। একদা রাসুলুল্লাহ (সঃ) বললেন, “তোমার ভাইকে সাহায্য কর, সে অত্যাচারী হোক বা অত্যাচারিত।” আনাস (রঃ) বললেন, ‘হে আল্লাহ্র রাসুল! অত্যাচারিত কে সাহায্য করার বিষয়টি তো বুঝলাম; কিন্তু অত্যাচারীকে কিভাবে সাহায্য করব?’ তিনি বললেন, “তুমি তাকে অত্যাচার করা হতে বাঁধা দেবে, তাহলেই তাকে সাহায্য করা হবে।” (বুখারী)
স্বামী যদি অবৈধ মিলন চায় এবং তাকে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে যদি আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন বা তার অবাধ্যচরণ হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে অভিশাপ আসার কোন প্রশ্নই আসে না। বরং “আল্লাহ্র অবাধ্য হয়ে কোন সৃষ্টির বাধ্য হওয়া যাবে না।” (আহমাদ, হাকেম, মিশকাত ৩৬৯৬ নং) সুতরাং স্বামী যদি রমযানের দিনে অথবা মাসিক অবস্থায় মিলন চায় অথবা পায়খানার দ্বারে সঙ্গম করতে চায়, তাহলে স্ত্রীর তাতে সম্মত হওয়া বৈধ নয়। তাতে সে রাগারাগি করলেও সে রাগ তার অন্যায়। সে স্বামী একজন যালেম। আর স্ত্রীর উচিৎ, যালেম স্বামীর সাহায্য করা। একদা রাসুলুল্লাহ (সঃ) বললেন, “তোমার ভাইকে সাহায্য কর, সে অত্যাচারী হোক বা অত্যাচারিত।” আনাস (রঃ) বললেন, ‘হে আল্লাহ্র রাসুল! অত্যাচারিত কে সাহায্য করার বিষয়টি তো বুঝলাম; কিন্তু অত্যাচারীকে কিভাবে সাহায্য করব?’ তিনি বললেন, “তুমি তাকে অত্যাচার করা হতে বাঁধা দেবে, তাহলেই তাকে সাহায্য করা হবে।” (বুখারী)
No comments:
Post a Comment