১। যেখানে মানুষে গন্ধ পাবে, যেখানে মানুষের পায়ে লাগবে, যেখানে মানুষ গালি ও অভিশাপ দেবে সেখানে পেশাব-পায়খানা করবেন না
যেমনঃ রাস্তায়, ঘাটে, যে গাছের
ছায়ায় লোকেরা বসে সে গাছের ছায়ায়, ফলদার গাছের নিচে, যেখানে লোকেরা জমায়েত
হয়ে কেনা-বেচা করে অথবা রোদ পোহায় সেখানে পেশাব-পায়খানা করা চলবে না।
তদনুরূপ সাধারণ পায়খানা ঘরে পেশাব-পায়খানা করে পানি না দিয়ে নোংরা করে রাখাও বৈধ নয়। বৈধ নয় বাড়ির ভিতরকার নোংরা পানি রাস্তায় ছাড়া।
আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন,
‘‘তোমরা দুই অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম থেকে বাঁচ।’’ লোকেরা বলল, ‘দুই অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম কী, হে আল্লাহর রসূল?’ তিনি বললেন, ‘‘লোকেদের রাস্তায় ও ছায়াতে পেশাব-পায়খানা করা।’’[1]
আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, ‘‘তোমরা তিনটি অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম থেকে বাঁচ; আর তা হল, ঘাটে, মাঝ-রাস্তায় এবং ছায়ায় পায়খানা করা।’’[2]
রসূল (সাঃ) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি রাস্তার ব্যাপারে মুসলিমদেরকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তির উপরে তাদের অভিশাপ অনিবার্য হয়ে যায়।’’[3]
যেমন তিনি মসজিদের দরজায় পেশাব করতে নিষেধ করেছেন।[4]
পেশাব-পায়খানা করা যাবে না কবরস্থানে।[5] যেহেতু কবরবাসীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা মুসলিমের কর্তব্য; যেমন কবরের উপর জুতো পরে চলা নিষিদ্ধ।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, সামর্থ্য থাকলে বাড়ির ভিতরে বাথরুম করা । যাতে বহু ইজ্জতও বাঁচবে এবং বহু রোগণ্ডজীবাণুর হাত থেকেও বাঁচা যাবে।
তদনুরূপ সাধারণ পায়খানা ঘরে পেশাব-পায়খানা করে পানি না দিয়ে নোংরা করে রাখাও বৈধ নয়। বৈধ নয় বাড়ির ভিতরকার নোংরা পানি রাস্তায় ছাড়া।
আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন,
‘‘তোমরা দুই অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম থেকে বাঁচ।’’ লোকেরা বলল, ‘দুই অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম কী, হে আল্লাহর রসূল?’ তিনি বললেন, ‘‘লোকেদের রাস্তায় ও ছায়াতে পেশাব-পায়খানা করা।’’[1]
আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, ‘‘তোমরা তিনটি অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম থেকে বাঁচ; আর তা হল, ঘাটে, মাঝ-রাস্তায় এবং ছায়ায় পায়খানা করা।’’[2]
রসূল (সাঃ) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি রাস্তার ব্যাপারে মুসলিমদেরকে কষ্ট দেয় সে ব্যক্তির উপরে তাদের অভিশাপ অনিবার্য হয়ে যায়।’’[3]
যেমন তিনি মসজিদের দরজায় পেশাব করতে নিষেধ করেছেন।[4]
পেশাব-পায়খানা করা যাবে না কবরস্থানে।[5] যেহেতু কবরবাসীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা মুসলিমের কর্তব্য; যেমন কবরের উপর জুতো পরে চলা নিষিদ্ধ।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, সামর্থ্য থাকলে বাড়ির ভিতরে বাথরুম করা । যাতে বহু ইজ্জতও বাঁচবে এবং বহু রোগণ্ডজীবাণুর হাত থেকেও বাঁচা যাবে।
No comments:
Post a Comment