সূরা পড়ে ফুঁ দেওয়া
দুই হাত একত্রিত করে তাতে ফুঁ দিয়ে, সূরা ইখলাস, ফালাক্ব ও নাস পড়ে যথাসম্ভব সারা দেহে বুলিয়ে নিন। এমনটি ৩ বার করতে হয়।[1]
অবশিষ্ট আরো দু‘আ ‘দু‘আ ও জিকির’ পুস্তিকায় দেখে নিন।
প্রকাশ থাকে যে, রাতে সূরা ওয়াক্বিআহ পাঠ করার বা তা পাঠ করলে উপোস বা অভাব স্পর্শ না করার হাদীস সহীহ নয়।
অবশিষ্ট আরো দু‘আ ‘দু‘আ ও জিকির’ পুস্তিকায় দেখে নিন।
এই হল ঘর বন্ধ করার আসল পদ্ধতি। অন্যথা
ভাড়াটিয়া ওঝা এনে কয়েক ঘন্টার মত কুরআন অথবা মন্ত্র পড়ে ঘরের চার কোণে
শির্কী মাটির ভাঁড় পুঁতে, বাঁশের ডগায় আয়না বেঁধে,
দরজায় দরজায় শির্কী
তাবীয চিটিয়ে ঘর বন্ধ হয় না। বরং তাতে শয়তানের জন্য যাতায়াতের দরজা বেশী
করে খোলা যায়।প্রকাশ থাকে যে, রাতে সূরা ওয়াক্বিআহ পাঠ করার বা তা পাঠ করলে উপোস বা অভাব স্পর্শ না করার হাদীস সহীহ নয়।
ফুটনোটঃ[1]. বুখারী তাওহীদ পাবঃ হা/ ৫০১৭, মুসলিম ৪/১৭২৩
শোয়ার আগে বিভিন্ন সূরা পড়া
সম্ভব হলে ঘুমাবার আগে সূরা মুল্ক, সাজদাহ, বানী ইসরাঈল, যুমার এবং আদিতে তাসবিহবিশিষ্ট সূরা পাঠ করুন।
No comments:
Post a Comment